রেফ্রিজারেন্ট চার্জিং সঠিক আছে বোঝার উপায়গুলো নিচে দেয়া হল-
ডিসচার্জ লাইন গরম হবে এবং সাকশন লাইনে ঘাম ঘাম ভাব দেখা দিবে
কন্ডেন্সার পরিপূর্ন রূপে গরম হবে
ড্রায়ার হালকা কুসুম গরম হবে
ক্লিপ অন মিটারে অ্যাম্পিয়ার সঠিক দেখাবে
কিছুক্ষণ চলার পর ইভাপোরেটরে বা চেম্বারে চিনির দানার মত গুড়া বরফ আসবে
রেফ্রিজারেটরে এক গ্লাস পানি রাখলে ১২ ঘন্টা চলার পর তা বরফে পরিণত হবে। মাটিতে আছাড় দিলে অনেক টুকরো হবে
১-২ ঘন্টা চালানোর পর ইভাপোরেটর থেকে কুয়াশার মত ধোঁয়া বের হবে
৩-৪ ঘন্টা চালনার পর কম্প্রেসরটি থার্মোস্ট্যাটের মাধ্যমে অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে। গেজের কাটা আবার উপরে উঠতে থাকবে- এখন যে প্রেশার দেখাবে তাকে বলে ব্যাক প্রেশার বা আইডল প্রেসার।
টেম্পারেচার মিটারের মাধ্যমে পরীক্ষা করলে দেখা যাবে ফ্রোজেন ফুড চেম্বারের তাপমাত্রা (-১৮ ° থেকে -২৩°) সেলসিয়াস এবং ফ্রেশ ফুড চেম্বারের তাপমাত্রা (৬ ° থেকে ৮ °) সেলসিয়াস
আবাসিক রেফ্রিজারেটর স্টার্টিং এর সময় অ্যাম্পিয়ার হবে = ৫ - ১০ অ্যাম্পিয়ার
আবাসিক রেফ্রিজারেটর রার্নিং অবস্থায় অ্যাম্পিয়ার হবে = ০.৫ - ১.৫০ অ্যাম্পিয়ার (সর্বোচ্চ)
রেফ্রিজারেন্ট চার্জ বেশি হলে বোঝার উপায়
সাকশন লাইনে বরফ জমবে।
কম্প্রেসরে অ্যাম্পিয়ার বেশি নেবে।
আবাসিক রেফ্রিজারেটরে রেফ্রিজারেন্ট চার্জ করার ক্ষেত্রে নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা অত্যন্ত প্রয়োজন-