Course

ফাস্ট ট্র্যাক জীববিজ্ঞান-স্পেশাল কোর্স

5
(4 reviews ) 112 Students

ফাস্ট ট্র্যাক জীববিজ্ঞান-স্পেশাল কোর্স

(4 reviews )
Free
This course includes
Level Beginner
Total video
Total exam
Total assignment
Language English
Category 1 - 12 Class
Duration

ফাস্ট ট্র্যাক জীববিজ্ঞান-স্পেশাল কোর্স

5
(4 reviews )

Total Students

112

Last Update

21 Dec 2024, 9:09 pm

Category

1 - 12 Class

Instructor

Masukur Rahman Masuk
Student
( 4 Rating )

To know more and more

Course content

জীববিজ্ঞান ফাস্ট ট্র্যাক জীববিজ্ঞান-স্পেশাল কোর্স এসএসসি ২০২৫ -এই কোর্স যা অন্তর্ভুক্ত থাকছে:- 

১. অধ্যায় ভিত্তিক live ক্লাশ 

২. অধ্যায়ভিত্তিক 28 টি স্পেশাল মডেল টেস্ট । 

৩. অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্টের রেকর্ডেড সল্ভ ক্লাস। 

৪. ফেসবুক গ্রুপ ও ওয়েবসাইট থেকে ডাউট সলভের সুযোগ। 

৫. সার্বক্ষণিক গাইডলাইন (Mentorship )একদম ফ্রি

 

 

 

জীববিজ্ঞান বিষয়ে মডেল টেস্ট দিয়ে একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি পাবেন:


১. **শিক্ষার অগ্রগতি মূল্যায়ন**:
- মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন অধ্যায়ের উপর ভিত্তি করে সাজানো হয়, যাতে তারা জানতে পারে কোন অধ্যায়গুলো তারা ভালোভাবে শিখেছে এবং কোনগুলোতে আরও কাজ করতে হবে। এটি একটি স্ব-মূল্যায়নের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে, যা শিক্ষার্থীদের তাদের শেখার পথকে পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে।
- উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও শিক্ষার্থী কোষবিদ্যা (Cell Biology) থেকে মডেল টেস্টে কম স্কোর পায়, তবে সে বুঝতে পারবে যে এই বিষয়টি আরও গভীরভাবে অধ্যয়ন করা প্রয়োজন।

২. **পরীক্ষার অভিজ্ঞতা এবং সময় ব্যবস্থাপনা**:
- মডেল টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাস্তব পরীক্ষার মতো পরিস্থিতিতে অনুশীলন করতে পারে। এটি পরীক্ষার আগে তাদের মধ্যে পরীক্ষার চাপ হ্রাস করে এবং পরীক্ষার সময়কে সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করতে শেখায়।
- অনেক সময় শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা চলাকালে সময় নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। মডেল টেস্টের মাধ্যমে তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার দক্ষতা অর্জন করতে পারে।

 ৩. **কঠিন বিষয়গুলির উপর ফোকাস**:
- মডেল টেস্টের ফলাফল বিশ্লেষণ করে শিক্ষার্থীরা দেখতে পারে কোন বিষয় বা অধ্যায়গুলি তাদের জন্য সবচেয়ে কঠিন। এতে তারা সেই বিষয়গুলিতে অতিরিক্ত মনোযোগ দিতে পারে এবং বিশেষ করে দুর্বল দিকগুলোতে উন্নতি করতে পারে।
- উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও শিক্ষার্থী বংশগতি (Genetics) থেকে বারবার কম স্কোর পায়, তবে সে জানবে যে এই বিষয়ের উপর আরও বিস্তারিত পড়াশোনা করা প্রয়োজন।

 ৪. **ভুল শোধরানোর সুযোগ**:
- শিক্ষার্থীরা মডেল টেস্টের পর তাদের ভুলগুলি চিহ্নিত করতে পারে এবং সঠিক উত্তর শিখতে পারে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তারা নিজেদের ভুল থেকে শেখার সুযোগ পায়, যা তাদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
- যেমন, যদি কোনও শিক্ষার্থী প্রোটিন সংশ্লেষণ (Protein Synthesis) সম্পর্কিত প্রশ্নে ভুল করে, তবে সে সেই অধ্যায়ের পুনঃপাঠ করবে এবং ভুল বুঝাবুঝি দূর করবে।

৫. **পাঠ্যসূচীর পুনর্বীক্ষণ এবং সংক্ষিপ্ত প্রস্তুতি**:
- মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের একটি পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচী রিভিউ করতে সাহায্য করে। সাধারণত প্রশ্নগুলি জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন অধ্যায় থেকে আসে, যেমন উদ্ভিদ বিজ্ঞান (Botany), প্রাণিবিজ্ঞান (Zoology), মানব শারীরতত্ত্ব (Human Physiology) ইত্যাদি।
- এটি একটি সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে পুরো সিলেবাস দ্রুত পুনর্বীক্ষণের সুযোগ দেয়, যা পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 ৬. **আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি এবং মানসিক প্রস্তুতি**:
- নিয়মিত মডেল টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। পরীক্ষা মুখোমুখি হওয়ার সময় তাদের মনে আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি থাকলে অনেক সময় প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে সমস্যা হয়। কিন্তু মডেল টেস্টে বারবার ভালো স্কোর পেলে, তারা আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে।
- মডেল টেস্টে বাস্তব পরীক্ষার মতো পরিবেশ থাকলে, পরীক্ষার দিন মানসিক চাপ অনেক কমে যায় এবং মনঃসংযোগের সমস্যা কমে।

 ৭. **অনুপ্রেরণা এবং প্রতিযোগিতা**:
- মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি সুস্থ প্রতিযোগিতার মনোভাব তৈরি করে। যদি তারা অন্যদের চেয়ে ভালো করতে চায়, তবে তারা আরও মনোযোগ সহকারে অধ্যয়ন করবে এবং নিজেদের সীমাবদ্ধতাগুলো কাটিয়ে উঠতে চেষ্টা করবে।
- শিক্ষার্থীরা নিজেদের স্কোর ট্র্যাক করতে পারে এবং আগের ফলাফলের সাথে তুলনা করে দেখতে পারে তারা কতটা উন্নতি করেছে। এটি একটি ধাপে ধাপে উন্নয়ন প্রক্রিয়া।

৮. **পরিসংখ্যান ভিত্তিক প্রস্তুতি**:
- অনেক সময় মডেল টেস্টের ফলাফলে শিক্ষার্থীদের স্কোর বা পারফরম্যান্সের একটি বিশ্লেষণ দেওয়া হয়। এই পরিসংখ্যানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা দেখতে পারে কোন অধ্যায় বা প্রশ্নের ধরন তাদের জন্য সবচেয়ে কঠিন ছিল।
- উদাহরণস্বরূপ, কোন শিক্ষার্থী যদি দেখেন যে চিত্র বা ডায়াগ্রাম সম্পর্কিত প্রশ্নে তিনি কম স্কোর পাচ্ছেন, তবে তিনি এই ধরনের প্রশ্নে আরও অনুশীলন করতে পারেন।

 ৯. **গভীর এবং বিশ্লেষণমূলক শেখা**:
- মডেল টেস্টের সময় শিক্ষার্থীদের জীবন বিজ্ঞান বিষয়ক প্রশ্নগুলোর বিশ্লেষণ এবং তাদের ব্যাখ্যা করতে হয়, যা তাদের চিন্তাশক্তি এবং বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা বাড়ায়।
- শিক্ষার্থীরা যখন প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করে, তখন তারা বিষয়টি সম্পর্কে আরও গভীরভাবে চিন্তা করে এবং সমস্যার সমাধান করতে শেখে।

১০. **নির্দিষ্ট অধ্যায় সম্পর্কে গভীর জ্ঞান অর্জন**:
- অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট অধ্যায়ের উপর কেন্দ্রীভূত করার সুযোগ দেয়, যাতে তারা সেই অধ্যায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জ্ঞান অর্জন করতে পারে।
- যেমন, "মানব শারীরতত্ত্ব" অধ্যায় নিয়ে মডেল টেস্ট দিলে, শিক্ষার্থী শুধু সেই অধ্যায়ের বিষয়বস্তুগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিতে পারবে এবং এটি ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারবে।

১১. **অধ্যায়ের দুর্বলতা চিহ্নিতকরণ**:
- অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সহজেই বুঝতে পারে কোন অধ্যায়ে তাদের দুর্বলতা রয়েছে। এটি শিক্ষার্থীদেরকে সুনির্দিষ্ট ভাবে অধ্যায় পুনঃপাঠ করতে এবং দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
- উদাহরণস্বরূপ, যদি শিক্ষার্থী প্রোটোপ্লাজম (Protoplasm) অধ্যায়ের মডেল টেস্টে কম স্কোর করে, তবে সে জানবে যে এই বিষয়ে আরও পড়াশোনা করা প্রয়োজন।

১২. **অধ্যায় ভিত্তিক প্রস্তুতির সঠিক পর্যালোচনা**:
- মডেল টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা দেখতে পায়, তারা কোন অধ্যায়ে কতটুকু দক্ষ। এটি তাদেরকে সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে সহায়তা করে এবং পরবর্তী অধ্যায়গুলোতে মনোযোগ দিতে প্রেরণা জোগায়।
- একবার একটি অধ্যায়ে ভালো স্কোর পেলে, শিক্ষার্থী অন্য অধ্যায়ে ফোকাস করতে পারে, ফলে পুরো সিলেবাসে তার প্রস্তুতি সুসংগঠিত হয়।

১৩. **পরীক্ষার জন্য অধ্যায় ভিত্তিক দক্ষতা উন্নয়ন**:
- অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষায় অধ্যায় ভিত্তিক প্রশ্নের ধরণ বুঝতে সাহায্য করে এবং সেই অনুযায়ী তাদের দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হয়।
- উদাহরণস্বরূপ, কোনো পরীক্ষায় "প্রজনন" অধ্যায় থেকে বেশি প্রশ্ন আসলে, সেই অধ্যায়ের মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করতে পারে।

১৪. **জ্ঞান এবং দক্ষতার মান যাচাই**:
- অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের জ্ঞান এবং দক্ষতার গভীরতা পরীক্ষা করে। তারা যতো বেশি অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট দেয়, ততো বেশি সুনির্দিষ্টভাবে তারা জানতে পারে যে কোন অধ্যায়গুলোতে তারা পারদর্শী।
- এটি একটি স্ব-মূল্যায়নের সুযোগ দেয় যা শিক্ষার্থীদের নিজেদের জ্ঞান উন্নত করতে সহায়তা করে।

১৫. **সময়সীমা ব্যবস্থাপনা এবং পরীক্ষা দক্ষতা**:
- অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি অধ্যায়ের প্রশ্ন সমাধান করতে শেখায়। এটি তাদের পরীক্ষার সময় ব্যবস্থাপনা এবং দক্ষতা উন্নত করে।
- যেমন, শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে "প্রাণি বিজ্ঞান" অধ্যায়ের মডেল টেস্ট দিলে, তারা সেই সময়ে প্রশ্ন সমাধানের গতি এবং কার্যকারিতা সম্পর্কে সচেতন হতে পারে।

১৬. **অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি এবং সংক্ষিপ্ত প্রস্তুতি**:
- অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের সেই অধ্যায়টির পুনরাবৃত্তি করতে সাহায্য করে। এটি পরীক্ষার আগে দ্রুত এবং কার্যকরভাবে একটি অধ্যায় রিভিউ করার একটি উপায়।
- এটি শিক্ষার্থীদেরকে অধ্যায়টি ভালোভাবে আত্মস্থ করতে সাহায্য করে, যাতে তারা পরীক্ষার সময় আত্মবিশ্বাসী থাকে।

১৭. **ভুলগুলো দ্রুত শোধরানো এবং উন্নতি সাধন**:
- মডেল টেস্টে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পর, শিক্ষার্থীরা সহজেই তাদের ভুলগুলো চিহ্নিত করতে পারে এবং সেই অধ্যায়ের সঠিক উত্তর এবং ধারণা শিখতে পারে।
- উদাহরণস্বরূপ, যদি শিক্ষার্থী "বংশগতি" অধ্যায়ে কিছু ভুল করে, তবে তারা তৎক্ষণাৎ সেই বিষয়ের সঠিক উত্তর এবং ব্যাখ্যা শিখে নিতে পারে, যা তাদের পরবর্তী পরীক্ষায় ভালো করতে সাহায্য করবে।

১৮. **সুনির্দিষ্ট অধ্যায়ের উপর পরীক্ষা দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ**:
- শিক্ষার্থীরা যদি বিশেষ কোনো অধ্যায়ে দুর্বল থাকে, তবে অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট তাদেরকে সেই অধ্যায়ে গভীরভাবে অধ্যয়ন এবং অনুশীলন করার সুযোগ দেয়।
- এটি তাদের সেই অধ্যায়ের পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে এবং সার্বিকভাবে জীববিজ্ঞানে দক্ষতা অর্জন করতে সাহায্য করে।

১৯. **পরিসংখ্যান ভিত্তিক ফলাফল বিশ্লেষণ**:
- অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্টে শিক্ষার্থীদের স্কোর বিশ্লেষণ করে দেখানো হয় তারা কোন অধ্যায়ে ভালো করছে এবং কোন অধ্যায়ে উন্নতি প্রয়োজন। 
- এটি তাদেরকে অধ্যায় ভিত্তিক উন্নয়ন এবং পরিকল্পনা করতে সহায়তা করে।

সুতরাং, অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট অধ্যায় সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন এবং পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত প্রস্তুতি নিতে একটি অত্যন্ত কার্যকর পদ্ধতি। এটি তাদের সঠিকভাবে অধ্যয়ন পরিকল্পনা করতে, আত্মবিশ্বাস বাড়াতে, এবং পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে সহায়ক হয়।

 

জীববিজ্ঞান ফাস্ট ট্র্যাক জীববিজ্ঞান-স্পেশাল কোর্স এসএসসি ২০২৫ -এই কোর্স যা অন্তর্ভুক্ত থাকছে:- 

১. অধ্যায় ভিত্তিক live ক্লাশ 

২. অধ্যায়ভিত্তিক 28 টি স্পেশাল মডেল টেস্ট । 

৩. অধ্যায় ভিত্তিক মডেল টেস্টের রেকর্ডেড সল্ভ ক্লাস। 

৪. ফেসবুক গ্রুপ ও ওয়েবসাইট থেকে ডাউট সলভের সুযোগ। 

৫. সার্বক্ষণিক গাইডলাইন (Mentorship )একদম ফ্রি

 

 

 

জীববিজ্ঞান বিষয়ে মডেল টেস্ট দিয়ে একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি পাবেন:


১. **শিক্ষার অগ্রগতি মূল্যায়ন**:
- মডেল টেস্ট শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন অধ্যায়ের উপর ভিত্তি করে সাজানো হয়, যাতে তারা জানতে পারে কোন অধ্যায়গুলো তারা ভালোভাবে শিখেছে এবং কোনগুলোতে আরও কাজ করতে হবে। এটি একটি স্ব-মূল্যায়নের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে, যা শিক্ষার্থীদের তাদের শেখার পথকে পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে।
- উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও শিক্ষার্থী কোষবিদ্যা (Cell Biology) থেকে মডেল টেস্টে কম স্কোর পায়, তবে সে বুঝতে পারবে যে এই বিষয়টি আরও গভীরভাবে অধ্যয়ন করা প্রয়োজন।

২. **পরীক্ষার অভিজ্ঞতা এবং সময় ব্যবস্থাপনা**:
- মডেল টেস্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাস্তব পরীক্ষার মতো পরিস্থিতিতে অনুশীলন করতে পারে। এটি পরীক্ষার আগে তাদের মধ্যে পরীক্ষার চাপ হ্রাস করে এবং পরীক্ষার সময়কে সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করতে শেখায়।
- অনেক সময় শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা চলাকালে সময় নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। মডেল টেস্টের মাধ্যমে তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার দক্ষতা অর্জন করতে পারে।

 ৩. **কঠিন বিষয়গুলির উপর ফোকাস**:
- মডেল টেস্টের ফলাফল বিশ্লেষণ করে শিক্ষার্থীরা দেখতে পারে কোন বিষয় বা অধ্যায়গুলি তাদের জন্য সবচেয়ে কঠিন। এতে তারা সেই বিষয়গুলিতে অতিরিক্ত মনোযোগ দিতে পারে এবং বিশেষ করে দুর্বল দিকগুলোতে উন্নতি করতে পারে।
- উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনও শিক্ষার্থী বংশগতি (Genetics) থেকে বারবার কম স্কোর পায়, তবে সে জানবে যে এই বিষয়ের উপর আরও বিস্তারিত পড়াশোনা করা প্রয়োজন।

 ৪. **ভুল শোধরানোর সুযোগ**:
- শিক্ষার্থীরা মডেল টেস্টের পর তাদের ভুলগুলি চিহ্নিত করতে পারে এবং সঠিক উত্তর শিখতে পারে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তারা ন...

Student review

5

(4 Reviews)
100%
0%
0%
0%
0%
Promotion