বাংলাদেশের সংবিধানে এ পর্যন্ত কয়টি সংশোধনী আনা হয়েছে?
সংশোধনী | বিষয় |
---|---|
প্রথম সংশোধনী- ১৯৭৩ | যুদ্ধবন্দী এবং অন্যান্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করণ। |
দ্বিতীয় সংশোধনী- ১৯৭৩ | অভ্যন্তরীণ কিংবা বাহ্যিক গোলযোগে জরুরী অবস্থা ঘোষণার বিধান। |
তৃতীয় সংশোধনী— ১৯৭৪ | সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী ভারতকে বেরুবাড়ী হস্তান্তর। |
চতুর্থ সংশোধনী- ১৯৭৫ |
|
পঞ্চম সংশোধনী- ১৯৭৯ | ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৭৯ সালের ৫ এপ্রিল পর্যন্ত সামরিক সরকারের সকল কাজের বৈধতা দান প্রসঙ্গে । |
ষষ্ঠ সংশোধনী- ১৯৮১ | উপ-রাষ্ট্রপতির পদ থেকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের বিধান নিশ্চিত করণ। |
সপ্তম সংশোধনী- ১৯৮৬ | ১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত সামরিক সরকারের সকল আদেশের বৈধতা অনুমোদন প্রসঙ্গে । |
অষ্টম সংশোধনী- ১৯৮৮ |
|
নবম সংশোধনী- ১৯৮৯ |
|
দশম সংশোধনী- ১৯৯০ | সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত ১০ টি আসনের মেয়াদ আরো ১০ বছরের জন্য বৃদ্ধিকরণ । |
একাদশ সংশোধনী- ১৯৯১ | অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ এর স্বপদে ফিরে যাওয়ার বিধান সম্বলিত। |
দ্বাদশ সংশোধনী- ১৯৯১ | রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের পরিবর্তে সংসদীয় সরকার পুনঃপ্রবর্তন। |
ত্রয়োদশ সংশোধনী- ১৯৯৬ | অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালুকরণ। |
চতুর্দশ সংশোধনী ২০০৪ | সংসদে নারীদের জন্য ৪৫ টি সংরক্ষিত আসন বৃদ্ধি। প্রধান বিচারপতির অবসর বয়সসীমা ৬৫ থেকে ৬৭ বছরে উন্নিত। |
পঞ্চদশ সংশোধনী- ২০১১ |
|
ষোড়শ সংশোধনী- ২০১৪ |
নোট: ষোড়শ সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়। |
সপ্তদশ সংশোধনী-২০১৮ | জাতীয় সংসদের ৫০টি নারী সংরক্ষিত আসন আরো ২৫ বছরের জন্য বহাল রাখা প্রসঙ্গে। |