রুনু সুন্দরী ও উচ্চ শিক্ষিতা। পরিবারের চাপে সে নিম্নমধ্যবিত্ত, চাকরিরত মেহরাবের সঙ্গে দুই লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়েতে সম্মত হয়। বিয়ের আব্দ সম্পন্ন হওয়ার পর মেহরাবের চাচা দুলু আকস্মাৎ বললেন, "পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক না পেলে আমরা সহসা পাত্রীকে ঘরে তুলে নেব না।" বিয়ের আসরে যৌতুকের বিষয়টি জানার পর রুনু তার হবু স্বামী মেহরাবকে জীবনসঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করতে রাজি হয় না। রুনুর দৃঢ়তায় বিয়েটি ভেঙে যায়। সমাজের চোখে মেহরাব একাধারে ব্যক্তিত্বহীন ও যৌতুকপ্রথার সমর্থক হিসেবে বিবেচিত হয়।