or
Don't have an account? Register
খ বিভাগ - কবিতা
তারুণ্য দেখিয়াছি আরবের বেদুঈনদের মাঝে। তারুণ্য দেখিয়াছি মহাসমরের সৈনিকের. মুখে, কালাপাহাড়ের অসিতে কামাল-করিম-মুসোলিনি-সানাইয়াৎ-লেলিনের শক্তিতে। যৌবন দেখিয়াছি তাহাদের মাঝে-যাহারা বৈমানিকরূপে অনন্ত আকাশের সীমা খুঁজিতে গিয়া প্রাণ হারায়, আবিষ্কারকরূপে নব পৃথিবীর সন্ধানে গিয়া আর ফিরে না।
ঋতু পরিক্রমায় দেখা যায় নানা বৈচিত্র্য। যা উপভোগের বিষয়। এমন উপভোগ সমানভাবে সবার গ্রহণ করার সৌভাগ্য হয় না। কারণ ব্যক্তিজীবন সবার সবসময় সমান যায় না। কারও পৌষ মাস কারও সর্বনাশ যা একান্তই ক্রিয়াশীল।
আমরা নূতন যৌবনের দূত
আমরা চঞ্চল আমরা অদ্ভুদ।
আমরা বেড়াভাঙি।
আমরা অশোক বনের
রাঙা নেশায় রাঙি।
ঝঞ্ঝার বন্ধন ছিন্ন করে দেই -
আমরা বিদ্যুৎ।
আমরা করি ভুল
অগাধ জলে ঝাঁপ দিয়ে
যুঝিয়ে পাই কূল।
উদ্দীপকের 'আমরা বিদ্যুৎ' এবং 'আঠারো বছর বয়সে'র 'পথে প্রান্তরে ছোটায় বহু তুফান' একই চেতনায় উদ্বুদ্ধ-আলোচনা কর।
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!