Email:
Password:
Remember Me
Forgot your password?
Log in
New to Satt Academy?
Create an account
or
Log in with Google Account
Home
Ask Question?
Business Account
Exam
Exam List
Exam Result
Category
1-12 Class
Board Exam
Admission
Job Solution
Skill Development
Book Collection
Video Content
Blog Content
Question
Ask Question?
Current Affairs
All MCQ Question
All Written Question
Upload Question
General
Study Plan
Hand Note
Notice | News
Other
FAQ
Point
Package
Feedback
Home
Academy
Admission
Job Assistant
Current Affairs
Skill
Forum
Blog
Package
Course
Sign In
Unauthenticate
Guest
example@gmail.com
Login
Description
Home
Edit Description
Back
Edit Description
Fill up the form and submit
Question
'প্রভাত চিন্তা ', 'নিভূত চিন্তা', 'নিশীত চিন্তা' প্রভূতি গ্রন্থের রচয়িতা ------
কালীপ্রসন্ন সিংহ
কালীপ্রসন্ন ঘোষ
কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
এস ওয়াজেদ আলী
ANSWER : 2
Descrption
<p><strong>কালীপ্রসন্ন ঘোষ</strong> (জুলাই ২৩, ১৮৪৩ - অক্টোবর ২৯, ১৯১০) ছিলেন একজন বাঙালী সাহিত্যিক। তিনি ছিলেন একাধারে লেখক, সাংবাদিক ও বাগ্মী।</p> <h2>কালীপ্রসন্ন ঘোষ এর জন্ম - মৃত্যু</h2> <p>১৮৪৩ সালের ২৩ জুলাই ঢাকা বিভাগের বিক্রমপুরের ভরাকর গ্রামে তার জন্ম। তার পিতার নাম শিবনাথ ঘোষ। ১৯১০ সালের ২৯ অক্টোবর তিনি পৃথিবী ত্যাগ করেন। </p> <h2>কালীপ্রসন্ন এর ঘোষ কর্মময়তা</h2> <p>বাল্যকাল থেকেই তিনি বাগ্মিতার পরিচয় দেন। মাত্র বিশ বছর তখন তিনি কলকাতার ভবানীপুরে খ্রিস্টধর্ম সম্পর্কে এক বক্তৃতা দিয়ে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রমুখ মনীষীর প্রশংসা অর্জন করেছিলেন। এরপর থেকেই ব্রাহ্ম সমাজের সঙ্গে তার একটা যোগসূত্র স্থাপিত হয় এবং পরবর্তীতে তিনি ব্রাহ্মসমাজে যোগদান করেন।</p> <p>তিনি ছিলেন পূর্ববঙ্গীয় ব্রাহ্মসমাজের একজন বিশিষ্ট সভ্য। তিনি তার সাংবাদিক জীবন শুরু করেন ঢাকার ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত "ঢাকা শুভসাধিনী সভার" মুখপত্র "শুভসাধিনী" সম্পাদনার মাধ্যমে। এ সাপ্তাহিক পত্রিকাটি তিনি প্রকাশ করেছিলেন ঢাকার ব্রাহ্মযুবকদের জন্য। ৪ বছর পর ১৮৭৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি সম্পাদনা করেন সেই সময়ের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পত্রিকা "বান্ধব"।</p> <p>বাইশ বছর বয়সে ১৮৬৫ সালে ঢাকার নিম্ন আদালতে পেশকার হিসেবে কালীপ্রসন্ন ঘোষের কর্মজীবন শুরু হয়। এখানে এগারো বছর চাকরি করার তিনি ভাওয়াল এস্টেটের প্রধান দেওয়ান হিসেবে যোগ দেন এবং তিনি ভাওয়ালের প্রভূত উন্নতি সাধন করেন। সেখানে তিনি দীর্ঘ পঁচিশ বছর যুক্ত ছিলেন। এ সময় তিনি ‘সাহিত্য - সমালোচনী সভা’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গঠন করেন। কালীপ্রসন্ন বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ - এর সদস্য (১৮৯৪) এবং সহ - সভাপতির (১৮৯৭ - ১৯০০) পদ অলঙ্কৃত করেন। এছাড়াও তিনি সাহিত্য সম্মেলনের সভাপতি, ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডের সদস্য এবং সদর লোকাল বোর্ডের সভাপতির মত গুরুত্বপূর্ণ কিছু দায়িত্ব পালন করেন। </p> <h2>কালীপ্রসন্ন ঘোষ এর লেখালেখি</h2> <p>কালীপ্রসন্ন মূলত দর্শন ও সমাজ সম্পর্কে লিখতেন।</p> <h3>প্রবন্ধ</h3> <ol> <li>প্রভাত - চিন্তা (১৮৭৭)</li> <li>নিভৃত - চিন্তা (১৮৮৩)</li> <li>নারীজাতিবিষয়ক প্রস্তাব (১৮৯৬)</li> <li>নিশীথ - চিন্তা (১৮৯৬)</li> </ol> <h3>গ্রন্থ</h3> <ol> <li>ভ্রান্তিবিনোদ (১৮৮১)</li> <li>প্রমোদলহরী (১৮৯৫)</li> <li>ভক্তির জয় (১৮৯৫)</li> <li>মা না মহাশক্তি (১৯০৫)</li> <li>জানকীর অগ্নিপরীক্ষা (১৯০৫)</li> <li>ছায়াদর্শন (১৯০৫) প্রভৃতি।</li> </ol> <p>এ ছাড়া "সঙ্গীতমঞ্জরী" (১৮৭২) নামে একখানা আধ্যাত্মিক সঙ্গীতসংগ্রহ এবং "কোমল কবিতা" (১৮৮৮) নামে একখানা শিশুপাঠ্য গ্রন্থও তিনি রচনা করেন।</p> <p>কালীপ্রসন্নের রচনারীতি বিদ্যাসাগর, বঙ্কিমচন্দ্র এবং ইংরেজ পন্ডিত কার্লাইলের দ্বারা অনেকাংশে প্রভাবিত। তার রচনাসমূহ ভাবগাম্ভীর্য, ইতিহাসচেতনা ও গভীর জীবনবোধেপূর্ণ।</p> <h2>পুরস্কার</h2> <p>ইংরেজ সরকার তাকে পান্ডিত্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৮৯৭ সালে "রায়বাহাদুর" এবং ১৯০৯ সালে "সিআইই" উপাধি প্রদান করে। বাংলার পণ্ডিতগণ তাকে "বিদ্যাসাগর" উপাধিতে অভিষিক্ত করেন।</p>
Please, login first.
click here to login
Cancel
Login
©2024 SATT ACADEMY. All rights reserved.
Promotion