Blockchain হলো একটি ডিস্ট্রিবিউটেড লেজার প্রযুক্তি, যা ডেটা বা ট্রানজেকশনগুলোকে ব্লকের মাধ্যমে রেকর্ড করে এবং ক্রমান্বয়ে একে অপরের সাথে যুক্ত করে একটি চেইন তৈরি করে। এটি একটি সুরক্ষিত, স্বচ্ছ, এবং বিকেন্দ্রীকৃত সিস্টেম, যেখানে কোনো মধ্যস্থতাকারী ছাড়াই পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন সম্পন্ন করা যায়। প্রতিটি ব্লক একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন হওয়া ডেটা বা ট্রানজেকশনের রেকর্ড ধারণ করে এবং ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত থাকে, যা সিস্টেমের নিরাপত্তা এবং অখণ্ডতা নিশ্চিত করে।
ব্লক:
চেইন:
ডিস্ট্রিবিউটেড লেজার:
ক্রিপ্টোগ্রাফি:
কনসেনসাস মেকানিজম:
Blockchain-এর কাজের ধরণ সহজভাবে তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত করা যায়: ব্লক তৈরি, ব্লক ভেরিফিকেশন এবং ব্লক সংযোগ। নিচে Blockchain-এর কাজের ধাপগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো:
ডিসেন্ট্রালাইজেশন:
স্বচ্ছতা এবং পরিবর্তন প্রতিরোধ:
নিরাপত্তা এবং ক্রিপ্টোগ্রাফি:
কনসেনসাস মেকানিজম:
Blockchain প্রযুক্তির বিভিন্ন ব্যবহার এবং প্রয়োগ রয়েছে, যা ফাইনান্স থেকে শুরু করে সাপ্লাই চেইন, ভোটিং সিস্টেম, এবং স্বাস্থ্যসেবায় ব্যবহার করা যায়।
আরও দেখুন...