ইলেকট্রোড প্লেটের পার্শ্বের সাথে প্রায় ৬০° কোণে এবং প্লেটের দৈর্ঘ্য বরাবর ওয়েল্ডিং এর দিকে ১০° লিড কোণে রেখে রান টানতে থাক
- জোড়-এর প্রাপ্ত বরাবর ইলেকট্রোড রেখে রান টান।
- সঠিক আর্ক লেংথ বজায় রাখ।
- একই গতিতে ইলেকট্রোড চালনা কর ।
- সঠিক আর্ক লেংথ রক্ষা করে ইলেকট্রোড চালনা কর এতে ওয়েল্ড ক্রেটারের আকৃতি ভালো হবে।
- লেগ লেংথ পেটের পুরুত্বের সমান হবে।
- এমনভাবে ইলেকট্রোড চালনা কর যাতে ওয়েল্ডিং এর সাথে সাথে উপরের পেটের প্রাপ্ত গলে সুষম ওয়েল্ড তৈরি করে।
- ওয়েল্ডিং এর গতি খুব মন্থর হলে গলিত ধাতুর স্তূপাকৃতি বেশি হবে এবং ওয়েল্ড মেটাল এবড়ো থেবড়োভাবে জমা হবে।
- ওয়েল্ডিং এর গতি খুব বেশি হলে ওয়েল্ড মেটাল পেনিট্রেশন না হয়ে বেস মেটালের উপরিভাগে জমা হবে এবং আন্ডার কাট হওয়ার প্রবণতা দেখা দিবে।
- ওয়েল্ডিং অবশ্যই আন্ডার কাটমুক্ত হতে হবে।
- শক্তিশালী ও আকর্ষণীয় ওয়েল্ড তৈরি করতে ওয়েল্ডিং এর হার অবশ্যই অনেকটা দ্রুত হবে ।
- প্রতিটি রানের ইলেকট্রোড বদল এবং ওয়েল্ডিং পুনরায় সমতল অবস্থানের মতই।
- জোড়ের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত রান টান।
- জোড় শেষে চিপিং করে ওয়্যার ব্রাশ দ্বারা ভালোভাবে ওয়েল্ড স্থান পরিষ্কার কর।
- স্লাগ ভালোভাবে পরিষ্কার হলো কীনা?
- ওয়েল্ড জোড়ে অতিরিক্ত মাল জমা আছে কীনা?
- আন্ডার কাট আছে কীনা?
- কনকেভ বা কনভেক্স আকৃতি হলো কীনা?
১। ওভার হেড অবস্থানে রানের ল্যাপ জোড় তৈরির নিমিত্তে কার্যবস্তু প্রস্তুত প্রণালি উল্লেখ কর ।
২। ওয়ার্কপিস ট্যাক করণ পদ্ধতি বর্ণনা কর।
৩। কার্যবস্তু ওভারহেড অবস্থানে আটকানোর পদ্ধতি বর্ণনা কর।
৪। ওভারহেড অবস্থানে ল্যাপ জোড়ের প্রথম রানের ইলেকট্রোড অ্যাঙ্গেল, গতি ও আর্ক লেংথ উল্লেখ কর।
৫। দ্বিতীয় ও অন্যান্য রানের সময় ইলেকট্রোডের অ্যাঙ্গেল গতি ও বুনন প্রক্রিয়া উল্লেখ কর।
৬। প্রথম রান ও অন্যান্য রানের অবস্থান মুক্ত হস্তে অঙ্কন করে দেখাও ৷
৭। ওয়েল্ডিং জোড়ের শেষে জোড়ের ত্রুটি-বিচ্যুতি শনাক্ত কর ও কারণ উল্লেখ কর।
আরও দেখুন...