এই শিখনফল অর্জনের মাধ্যমে আমরা কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেসের কম্পোনেন্ট সমূহের সার্কিটের সংযোগ স্থাপন ও টেষ্ট করার প্রস্তুতি গ্রহণ সম্পর্কে জানতে পারব।
কর্মক্ষেত্রের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি, নিরাপত্তা ও সুরক্ষা পোশাক (PPE) Personal Protective Equipment ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সুরক্ষা ব্যতিত কর্মক্ষেত্রে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে আমরা সবাই স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কে অত্যন্ত সচেতন। বিশ্ব শিল্পায়নের এই যুগে, কর্মক্ষেত্রে জড়িত শ্রমিকরা প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্মুখীন হয়ে থাকে। তারা সবসময় অসুস্থ, আহত, বিকলঙ্গ বা এমনকি মৃত্যুর সম্ভাবনা পর্যন্ত থাকে। ২০১৪ সালের আই.এল.ও.এর হিসাব মতে বছরে ২ কোটি ৩০ লক্ষ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মধ্যে ২০ লক্ষ মারা গেছে কর্মক্ষেত্র সম্পর্কিত কারণে। এর বিরাট প্রভাব পড়েছে বিভিন্ন সেক্টরে, একদিকে যেমন অনেক জীবন অকালে ঝরে গেছে, অন্যদিকে তেমনি দক্ষ শ্রমিক কমে গেছে, এটা অন্যান্য শ্রমিকদের মনোবলকে প্রভাবিত করেছে। কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার ঝুঁকি মানবিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক মূল্যবোধ ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। বিশেষ করে আমাদের দেশের মতো স্বল্পোন্নত দেশের জন্য এই প্রভাব অনেক মুখ্য একটি বিষয়।
স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার সার্বিক বিষয়ের মধ্যে অন্যতম হল-
কর্মক্ষেত্রে জান, মাল ও সম্পদের ক্ষতির সমূহ সম্ভাবনাকে ঝুঁকি বা রিক্স (Risk) বলে। আর ক্ষতি সাধনের জন্য সক্রিয় উপাদানগুলিকে বলে হ্যাজার্ড (Hazard)।
কর্মক্ষেত্রে ঝুঁকির উপাদান বা হ্যাজার্ড-
প্রাথমিক চিকিৎসা কী ?
একজন আহত ব্যক্তিকে সর্বপ্রথম যে সহযোগিতা বা সেবা প্রদান করা হয়, তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা বলে। অন্যভাবে আমরা বলতে পারি কোন দৈব দূর্ঘটনা, প্রাকৃতিক দূর্যোগ কিংবা আপদকালীন সময়ে কোনো আহত ব্যক্তিকে ডাক্তারের কাছে অথবা হাসপাতালে বা অন্য কোন চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রেরণের পূর্বে তার অবস্থার যাতে অবনতি না ঘটে তার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করাকে প্রাথমিক চিকিৎসা বলে ।
প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য/ উদ্দেশ্য -
প্রাথমিক চিকিৎসায় করণীয়-
প্রাথমিক চিকিৎসকের বর্জনীয় -
প্রাথমিক চিকিৎসার কার্যস্তর -
লক্ষণ নির্ণয়: প্রাথমিক চিকিৎসককে সর্বপ্রথম রোগীর বিভিন্ন লক্ষণ দেখে রোগ বা করনীয় নির্ণয় করতে হবে। চিকিৎসা: রোগীর দূর্ঘটনার কারণ বা রোগ নির্ণয় করে যত দ্রুত সম্ভব তার প্রতিকারের ব্যবস্থা করতে হবে। নির্ধারিত পদ্ধতি অনুযায়ী রোগীর চিকিৎসা করতে হবে।
স্থানান্তরঃ পরিস্থিতি অনুযায়ী রোগীকে ডাক্তারের কাছে বা হাসপাতালে বা তার বাড়িতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
সুরক্ষায় ব্যবহৃত সুরক্ষা পোশাক (Personal Protective Equipment) বা পিপিই গুলো অ্যালোন, হ্যান্ড গ্লাन, যক্ষ, স, সু এগুলোর ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস টেষ্ট করার প্রস্তুতিতে অবশ্যই টুলস ও মেজারিং ইন্সট্রুমেন্ট দরকার হবে। টুলস ও মেজারিং ইন্সট্রুমেন্ট নাম ও ব্যবহার বিধি জানা থাকলে কাজ সহজ হয়।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস হল সেই সব সরঞ্জামাদি বা বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন- ওয়াটার কুলার, ডি-হিউমিডিফায়ার, ডিসপ্লেকেস, বোতল কুলার ইত্যাদি। এই সব কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস গুলোতে রেফ্রিজারেশন সাইকেল ( Refrigeration Cycle) ব্যবহৃত হয়, এই সাইকেলকে মেকানিক্যাল সার্কিট বলে।
ডি-হিউমিডিফায়ার
ডি-হিউমিডিফায়ার কক্ষের বাতাসের আর্দ্রতা অর্থাৎ বাতাসের মধ্যস্থিত জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমায়। গরম আর্দ্রতা যুক্ত বায়ু ঠাণ্ডা ইভাপোরেটরের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং আর্দ্রতা ঘনীভূত হয়ে ভরন হয়। ডি- হিউমিডিফায়ারের তাপমাত্রা রাখা হয় ৫৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট। এছাড়া আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্রের নাম হাইপ্রো মিটার (Hygrometer)। এটি দেখতে থার্মোমিটারের যত।
বাজারে তিন ধরনের হাইগ্রোমিটার (Hygrometer) পাওয়া যায়-
সার্কিটে ব্যবহৃত কম্পোনেন্ট
বর্ণনা :
এই সার্কিটে ব্যবহৃত কম্পোন্যান্ট কন্ডেনসার, কম্প্রেসর, ইভাপোরেটর ও এক্সপানশন ভালত। কম্প্রেসর ভ্যাপার রেফ্রিজারেন্ট কে সংকুচিত করে কন্ডেনসারে পাঠায়। এখানে তাপ ও চাপ বুদ্ধ রেফ্রিজারেন্ট থেকে তাপ অপসারণ করা হয়। এক্সপানশন ভালও ঐ চাপ যুক্ত রেফ্রিজারেন্ট থেকে চাগ অপসারণ করে ইভাপোরেটরে পাঠায়। এখানে তাপ ও চাপ মুক্ত রেফ্রিজারেন্ট পারিপার্শ্বিক তাপ ইভাপোরেটর সংগ্রহ করে বাস্পায়িত হয়ে পুনরায় কম্প্রেসরে আসে।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস সার্কিটে ব্যবহৃত কম্পোন্যান্ট ক্রয়ের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন অবশ্যই জানা দরকার। সাধারণত ওয়াটার কুলার, ডি-হিউমিডিফায়ার, ডিসপ্লেকেইস ও বোতল কুলারে একই ধরনের মেকানিক্যাল কম্পোন্যান্ট ব্যবহৃত হয়।
কম্প্রেসর
কম্প্রেসর ইলেকট্রিক মোটর দিয়ে চালিত হয়। সাধারণত একে মেকানিক্যাল ও ইলেকট্রিক দুইটি অংশে ভাগ করা হয়। নতুন মোটর ক্রয়ের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন অবশ্যই জানা দরকার। কম্প্রেসরের গায়ে ব্যবহৃত নেমপ্লেটে টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন দেয়া থাকে।
টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন-
কন্ডেনসার ও ইভাপোরেটর
কন্ডেনসার ও ইভাপোরেটর উভয়ই টিউব দিয়ে তৈরি হয়। কন্ডেনসার তাপ বর্জন করে, ইভাপোরেটর ভাপ শোষণ করে।
টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন-
ক) অভ্যন্তর টিউবের ডায়া
খ) বাহিরের টিউবের ডায়া
গ) ফিন্স থিকনেস
গ) ফিন্স ডিসটেন্স
৯) টিউনের সংখ্যা
Read more