১. কোয়েল দ্রুত বর্ধনশীল ।
২. অল্প বয়সে যৌন পরিপক্বতা লাভ করে। মাত্র ৬-৭ সপ্তাহে ডিম পাড়া শুরু করে।
৩. সঠিক যত্ন এবং ব্যবস্থাপনায় বছরে ২৫০-২৬০ টি ডিম পাড়ে।
৪. ডিমে কোলেস্টেরল কম।
৫. ডিমে প্রোটিনের ভাগ বেশি ।
৬. অন্যান্য পোল্ট্রির দৈহিক ওজনের তুলনায় কোয়েলের ডিমের শতকরা ওজন বেশি।
৭. ৮-১০টা কোয়েল একটি মুরগির জায়গায় পালন করা যায়।
৮. মাত্র ১৭-১৮ দিনে কোয়েলের ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়।
৯. রোগ খুবই কম হয় ।
১০.বাংলাদেশের আবহাওয়া কোয়েল পালনের উপযোগী।
১১. খাবার খুবই কম লাগে ।
১২. অল্প পুঁজি বিনিয়োগ করে অল্প দিনে বেশি লাভ করা যায় ।
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ
আরও দেখুন...