নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা টাঙ্গাইলের মধুপুরে শিক্ষাসফরে যায়। সেখানে একটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাথে তাদের পরিচয় হয়। এ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সমাজব্যবস্থা মাতৃতান্ত্রিক। এরা নিজেদের 'মান্দি' নামে পরিচয় দিতে পছন্দ করে।
উক্ত নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হলো—
i. পিনোন ও হাদি ব্যবহার করে
ii. সামাজিক উৎসবগুলো কৃষিভিত্তিক
iii. ভাষা আচিক খুসিক
নিচের কোনটি সঠিক?
বাংলাদেশে বৃহত্তর নৃগোষ্ঠী বাঙালিদের পাশাপাশি আরও বেশ কিছু ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ দীর্ঘকাল ধরে বসবাস করে আসছে। এ অধ্যায়ে আমরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী যেমন : চাকমা, গারো, সাঁওতাল, মারমা ও রাখাইনদের ভৌগোলিক অবস্থান, জীবনধারা, সামাজিক রীতিনীতি ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য সম্পর্কে জানব।
এ অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা-
• বাংলাদেশের চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, রাখাইন, গারো নৃগোষ্ঠীর ভৌগোলিক অবস্থান সম্পর্কে জানব এবং মানচিত্রে শনাক্ত করতে পারব;
• বাংলাদেশের চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, রাখাইন, গারো নৃগোষ্ঠীর সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক জীবনধারা সম্পর্কে বর্ণনা করতে পারব;
• বাংলাদেশের চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, রাখাইন, গারো নৃগোষ্ঠীর সাথে বাঙালি জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতির সংমিশ্রণ ব্যাখ্যা করতে পারব;
• বাংলাদেশের চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, রাখাইন, গারো নৃগোষ্ঠী ও বাঙালি জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে সাংস্কৃতিক আদান প্রদান ব্যাখ্যা করতে পারব;
• বাংলাদেশের চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, রাখাইন, গারো নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ করব।