বাংলার নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার অন্যতম বিশ্বস্ত সেনাপতি ছিল মীরজাফর। তার বিশ্বাসঘাতকতার কারণে নবাব পলাশী যুদ্ধে পরাজিত হয় এবং নিহত হন।
উত্ত নেতার মৃত্যুর ফলে
i. বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভয়াবহ বিপর্যয় দেখা দেয়
ii. মুক্তিযুদ্ধের অর্জন মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়
iii. দেশের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হয়
নিচের কোনটি সঠিক?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। স্বাধীনতা ঘোষণার পর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরেই বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে ঢাকা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায়। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস তিনি পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন। পাকিস্তান সরকার তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে সামরিক আদালতে বিচারকাজ শুরু করে। প্রহসনের বিচারে তাঁর বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় দেয়া হয়। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের পরেও বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন। তিনি বেঁচে আছেন কি-না তাও দেশের মানুষ জানত না। বঙ্গবন্ধুর জন্য উদ্বেগ,উৎকণ্ঠায় নিমজ্জিত ছিল সারা দেশের মানুষ। অধীর অপেক্ষা, কবে আসবেন বাঙালি জাতির মহান নেতা । অবশেষে ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে এলেন। এই অধ্যায়ে বঙ্গবন্ধুর শাসনকালের গুরুত্বপূর্ন ঘটনা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
এই অধ্যায় শেষে -