Test Mode Reading Mode Right = 0 Wrong = 0

আমি কোনো আগন্তুক নই

All Question - (108)

বৈঠায় লাঙলে
জমিনের ফুলে
ডুমুরের ডালে
কার্তিকের ধানে
রাজনৈতিক দলের প্রতীক
শ্রম ও সংগ্রামের প্রতীক
গ্রামবাংলার নিত্যব্যবহার্য বস্তুর প্রতীক
শোষিত ও বঞ্চিতদের প্রতীক
তাকে আসমানের তারা চেনে বলে
তিনি কদম আলীর স্বজন বলে
তিনি কোনো আগন্তুক নন বলে
তিনি একটি পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক বলে
জানুল জামরুল
বাঁশবাগান
ঝাঁকড়া ডুমুরের ডাল
ধানের খেত
পিরোজপুরে
কবির অস্তিত্বে
ধানখেতের পাশে
জমিলার মা'র ঘরের কোণে
অবোধ বালকের সৌন্দর্য মুগ্ধতায়
না পাওয়ার বেদনায়
শোকার্ত হাহাকারে
নিজ সত্তার সুদৃঢ় ঘোষণায়
জীবন পর্যন্ত
মৃত্যু পর্যন্ত
আসমান সমান জীবন
জীবন সমান আসমান
স্বদেশানুভূতি ও স্বদেশপ্রেম
ভূমিসন্তানের গর্বিত উচ্চারণ
জমিলার মা'র দুঃখানুভূতি
বৈঠায় লাঙলে হাতের স্পর্শ
ভূখণ্ড
জনগোষ্ঠী
চারপাশের প্রকৃতি
মানচিত্র
জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে
আইনের বন্ধনে
সাদামাটা সম্পর্কে
গভীরভাবে
ধনিক শ্রেণির
শিক্ষিত শ্রেণির
কৃষক শ্রেণির
শৌখিন শহরবাসীর

নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নের উত্তর দাও

প্রায় তিন বছর বাইরে কাটিয়ে শায়েরদের পরিবার আবার গ্রামে ফিরে এসেছে। পাঁচ বছর বয়সী শায়ের অবাক হয়ে তালপুকুর পাড়ের তালগাছটির দিকে তাকায়। তালগাছটিও যেন মমতাভরে তাকে দেখছে। এমান সময়ে কোত্থেকে যেন একসময়কার পোষা কুকুর এসে শায়েরের গা শুঁকতে শুরু করে।

মানুষ
আমি কোনো আগন্তুক নই
রানার
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা