এসএসসি(ভোকেশনাল) - রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ারকন্ডিশনিং-২ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | NCTB BOOK

২.১.২ রেফ্রিজারেশন কম্পোনেন্ট (Refrigeration Component )

রেফ্রিজারেশন সিষ্টেমে ব্যবহৃত কম্পোনেন্ট -

১ । কম্প্রেসর (Compressor) 

২। ওয়েল লেভেল গেজ গ্লাস (Oil level gauge glass ) 

৩। ওয়েল সেপারেটর (Oil Separator) 

৪। কন্ডেনসার (condenser) 

৫। রিসিভার (Receiver) 

৬। ফিল্টার বা ড্রায়ার ( Filter / drier ) 

৭। লিকুইড লাইন সলিনয়েড ভালভ (liquid line Solenoid Valve) 

৮। সাইড গ্লাস ময়েশ্চার ইন্ডিকেটর (Side glass Moisture indicator) 

৯ । এক্সপানশন ভালভ (Expeion valve) 

১০। ইভাপোরেটর (Evaporator) 

১১ । ফিলার বাল্ব (Feeler Blubs ) 

১২। ইভাপোরেটার প্রেসার রেগুলেটর (Evaporator Pressure Regulator) 

১৩। সাকশন এ্যাকুমেলেটর (Suction Accumulator) 

১৪। সাকশন লাইন ফিল্টার বা ড্রায়ার (Suction Line Filter / Drier) 

১৫। সাটঅফ ভালভ (Shut off valae) এছারা হট গ্যাস ডি ফ্রস্টিং এর জন্য 

১৬। সলিনয়েড ভালভ (Solenoid Valve) 

১৭ । গ্যাস বাইপাস ভালভ (Hot gas Bypass Valve)

১। কম্প্রেসর (Compressor): এটি গ্যাসিয়াস রেফ্রিজারেন্টকে সংকুচিত করে। মূলত ইভাপোরেটর হতে যে কম চাপের বাষ্পায়িত রেফ্রিজারেন্ট আসে এটি উচ্চ চাপে তা সংকুচিত করে। এই ক্ষেত্রে রেফ্রিজারেন্টের ভাগ ও চাপ উভয় বৃদ্ধি পায় এবং ভাগ কমানোর জন্য সিস্টেমে কন্ডেনসার ও চাপ কমানোর এক্সপানসন ভালভ ব্যবহৃত হয়। 
২। ওয়েল লেভেল গেজ গ্লাস (Oil Level Gauge Glass) কম্প্রেসরে অনেক ঘূর্ণায়মান যন্ত্রাংশ আছে। এদের পিচ্ছিল করার জন্য লুব্রিকেটিং তেল ব্যবহৃত হয়। তেল কমে গেলে কম্প্রেসর গরম হয়। তাই তেল দেখার জন্য ওয়েল লেভেল গেজ গ্লাস ব্যবহৃত হয়।
৩। ওয়েল সেপারেট (Oil Separator)। রেফ্রিজারেন্ট গ্যাসকে কম্প্রেসড করার সাে সাথে দুইিকেটিং তেল সিচার্জ গ্যাসের সাথে যায়। কম্প্রেসর ওরে ও রেফ্রিজারেন্ট গ্যাস কে পৃথক করার জন্য ওয়েল সেপারেটর ব্যবহার করা হয়। 
৪। কন্ডেনসার (Condenser): চাপ ও তাপ যুক্ত গ্যাসিয়াস রেফ্রিজারেন্ট থেকে তা অপসারণের জন্য কন্ডেনসার ব্যবহৃত হয় ।
৫। রিসিভার (Receiver) লিকুইড লাইন সলিনয়েড তালক্ষ চাপ যুক্ত করুণ রেফ্রিজারেন্ট সংরক্ষণ করে।
৬। লিকুইড লাইন সলেনত্বেও ভালভ (Liquid line Solenoid Valve): এটা বৈদ্যুতিক শক্তি চালিত একটি ভালভ । লিকুইড লাইনে থেকে একা ধক কুলিং কয়েন সংযুক্ত হলে সেক্ষেত্রে সপিনয়েড ডালত এর প্রয়োজন হয়।
৭। সাইড গ্লাস রেচার ইন্ডিকেটর (Side Glass Moisture Indicator): এক্সপানসন ভালভ এর আগে এটি সংযোগ করা হয়। এই গ্লাস দিয়ে দেখা যায় তরুণ গ্যাস এক্সপানসন জাল এ যাচ্ছে কিনা ।
৮। এক্সপানশন ভালভ  (Expeion valve): একে মূলত মিটারিং ডিভাইস বলে। ইভাপোরেটার চেম্বারে ভাগ অনুসারে তরুণ রেফ্রিজারেন্ট এর চাপ কমায় এবং ইভাপরেটারে প্রবেশ করায়।
৯। ইভাপোরেটর (Evaporator): এর মধ্যে নিম্ন চাপের তরুণ রেফ্রিজারেন্ট প্রবেশ করে। নিম্ন তাপ ও চাপের তরল রেফ্রিজারেন্ট পারিপার্শ্বিক নিম্ন তাপ শোষণ করে বাষ্পায়িত হয় এবং সাকশন পোর্ট দিয়ে কম্প্রেসারে প্রবেশ করে।
১০। ইভাপোরেটার প্রেসার রেখলেটর (Evaporator Pressure Regulator) একটি সিস্টেমে একাধিক কুলিং চেম্বার থাকলে ইভাপোরেটার প্রেসার রেগুলেটর ভালভ স্থাপন করতে হয়। প্রেসার রেডনেটর ভালভ এর আহ্বান কুলিং চেম্বারের পরে এবং এ্যাকুমেলের আগে থাকে । প্রতিটি কুলিং চেম্বারের জন্য একটি করে প্রেসার রেগুলেটর ভাল দরকার হয়।
১১। ফিলার বাল্ব (Feeler Blubs )ফিলার বাল্ব ( Feeler Blubs): এটা মুলত একটি সেলর । ইভাপোরেটার এ কম ঠান্ডা থাকলে এক্সপানসন ডাইল দিয়ে তরল রেফ্রিজারেন্টকে এক্সপানসন করার।
  

 

Content added By