On This Page
এসএসসি(ভোকেশনাল) - ওয়েল্ডিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন-১ - প্রথম পত্র (নবম শ্রেণি) | NCTB BOOK
Please, contribute to add content into ব্যবহারিক.
Content
Please, contribute to add content into ওয়েন্ডিং ট্রান্সফরমারে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সংযোগ.
Content

তারঃ ইনসুলেশনের আবরণ ছাড়া পরিবাহী কন্ডাক্টরকে তার বলে।

ক্যাবলঃ তারের উপর ইনসুলেশনের আবরণ দেওয়া থাকলে তাকে ক্যাবল বলে। তারের ইনসুলেশনের যত উন্নতমানের হবে, ক্যাবলও তত উন্নতমানের হবে। ওয়েন্ডিং জোড়ের ক্ষেত্রে উন্নত মানের ক্যাবল ব্যবহার করতে হবে। নিম্নমানের ক্যাবল ব্যবহারে বৈদ্যুতিক শক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

চিত্র : ১.১

Content added By

বিভিন্ন কোম্পানি ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের ইলেকট্রোড হোল্ডার বাজারে ছেড়েছে। কোনো হোল্ডারের ভিতরে ছিদ্র থাকে। উক্ত ছিদ্র দিয়ে ইলেকট্রোডের আবরণবিহীন অংশ ঢুকাতে হয় আবার কোনটির চোয়াল থাকে, তবে উক্ত চোয়ালে ঢুকাতে হয় । 

চিত্রঃ ১.২ 

Content added By

ক্যাবলের যে অংশে হোন্ডার লাগানো হবে সে অংশের ইনসুলেশনের আবরণ সাবধানে অপসারণ করতে হয়। এক্ষেত্রে ইনসুলেশনের আবরণ সাবধানে করে হোল্ডারের নাট খুলে খুব মজবুত করে ক্যাবল সংযোগ দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, বৈদ্যুতিক সংযোগ কখনও ঢিলা দেওয়া যায় না, এতে দুর্ঘটনা ঘটে। হোল্ডারের বাইরে উন্মুক্ত তার রাখা যাবে না। 

চিত্রঃ ১.৩ 

Content added By

হোল্ডারের সংযোগের ন্যায় এক্ষেত্রেও ক্যাবলের যে অংশ আর্থিং সংযোগ দেওয়া হবে সে অংশের ক্যাবলের ইনসুলেশন আবরণ অপসারণ করতে হবে। স্ক্রু ড্রাইভার দিয়ে আর্থিং এর ক্রু খুলে আর্থিং সংযোগ করতে হবে। আর্থিক সংযোগ ঢিলা থাকা চলবে না। এতে বিপদ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

চিত্র : ১.৪

Content added By

টেস্টার দিয়ে কোন ফেজে বিদ্যুৎ আছে বা নেই চেক করেই ফেজ ও নিউট্রাল টার্মিনাল বের করা যায় । 

Content added By

মেইন সুইচ অফ করে ট্রান্সফরমারে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে হবে। ট্রান্সফরমারে যে দুইটি টার্মিনাল রয়েছে। একটিতে আর্থিং সংযোগ অন্যটিতে ওয়েল্ডিং ক্যাবল সংযোগ দিতে হবে। উত্তর ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে টিলা সংযোগ যেন না হয় কারণ এটা বিপজ্জনক। তবে ট্রান্সফরমার সংযোগের ক্ষেত্রে ইলেকট্রিশিয়ানের সাহা নেওয়া উচিত।

চিত্রঃ ১.৫ 

Content added By

১। ক্যাবল এবং তারের মধ্যে পার্থক্য কী?

২। ইলেকট্রোড হোল্ডার কী?

৩। কীভাবে ইলেকট্রোড হোল্ডার নির্বাচন করতে হয় উলেখ কর।

৪। ক্যাবলের সাথে হোল্ডারের সংযোগের বিবেচ্য বিষয় উল্লেখ কর।

 ৫। আর্ক ক্ল্যাম্প কী?

৬। কীভাবে ক্যাবলের সাথে আর্থ ক্ল্যাম্প সংযোগ করতে হয় উল্লেখ কর ।

৭। ফেজ ও নিউট্রাল টার্মিনাল বলতে কী বোঝায়?

৮। কীভাবে ফেজ ও নিউট্রাল শনাক্ত করা হয় উলেখ কৰা।

৯। ফেজ নিউট্রাল টার্মিনাল, ইলেকট্রোড হোল্ডার ও আর্থ ক্যাবল সংযুক্তকরণ প্রক্রিয়া বর্ণনা কর। 

১০। ট্রান্সফরমারের বিদ্যুৎ সংযোগ করার প্রক্রিয়া উল্লেখ কর। 

Content added || updated By
Please, contribute to add content into আর্ক সৃষ্টি ও তা বজায় রাখা.
Content

৬ মিলিমিটার পুরু এবং ১৫০ মিলিমিটার লম্বা এবং ১০০ মিলিমিটার চওড়া এক খণ্ড এমএস প্লেট লও।

চিত্র : ২.১

 প্লেট হতে গ্রিজ অথবা তৈল জাতীয় পদার্থ মরিচা, ময়লা ইত্যাদি উত্তমরূপে পরিষ্কার কর।

চিত্র : ২.২

  •  বাঁকা কিংবা মোচড়ানো কার্যবস্তু এনাভিলের উপর রেখে হাতুড়ির আঘাতে সোজা ও সমতল কর।
  • প্লেটের ধার এইিভিং অথবা ফাইলিং করে ১০° কর।
Content added By

কার্যর্যস্ত ক্যাম্প কর। মেশিনের (+) টার্মিনাল কার্যবস্তুর সাথে এবং (-) টার্মিনাল ইলেকট্রোড হোল্ডারের সাথে সংযোগ কর (ডিসি মেশিনের বেলায়) 

চিত্রঃ ২.৪ 

 এ.সি মেশিনের ক্ষেত্রে ইলেকট্রোড হোল্ডার এবং গ্রাউন্ড ক্যাবল যে কোন টার্মিনাল লাগান যায়।

Content added By
  • ইলেকট্রোড নির্বাচনে বিবেচনা কর :
  • ওয়েল্ডিং এর অবস্থান
  • মূলধাতুর গুণাগুণ
  • মূল ধাতুর পুরুত্ব
  •  জোড় এর ধরন

চিত্রঃ ২.৫ 

সাধারণত পাতলা শিট ওয়েল্ডিং করতে রুটাইল ইলেকট্রোড যে সব ক্ষেত্রে অধিক শক্তির প্রয়োজন সেখানে বেসিক ইলেকট্রোড এবং অধিক পুরুত্বের স্টিল ওয়েন্ডিং এ আয়রন পাউডার ইলেকট্রিক ব্যবহৃত হয়। 

চিত্রঃ ২.৬ 

  • ইলেকট্রোড নির্বাচনের বাঁধা ধরা তেমন কোন নিয়ম নেই তবে পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ওয়েল্ডারের অভিজ্ঞতা এবং কাজের গুরুত্বানুযায়ী তা নির্বাচিত হয়।
  • অধিক পুরুত্বের ধাতু ওয়েল্ডিং করতে অপেক্ষাকৃত বড় ব্যাস বিশিষ্ট ইলেকট্রোড ব্যবহৃত হয়। 
  • খরচ কম রাখার জন্য সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ব্যাসের ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে হবে।
  • জোড় এর রুট রানের জন্য অপেক্ষাকৃত কম ব্যাস বিশিষ্ট ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে হবে।

শিট/প্লেটের

শিটের পুরুত্ব মিমিইলেকট্রোড ব্যাস মিমিগেজ
১.৬ ১.৬ ১৬ 
২.০ ২.০ ১৪ 
২.৫ ২.৫ ১২ 
৩.০ ৩.০ ১০ 
৬.০ ৪.০ ৮ 
১০.০০ ৫.০ ৬ 
  • বাংলাদেশ অক্সিজেন লিঃ এর রুটাইল ইলেকট্রোড ফেরোস্পিড, ভরটিক মেরিন অথবা অরনিকুন এর সিটোবেস্ট, ওভারকর্ড ৩.২৫-৪ মিমি নির্বাচন করা যায়।
  • ইলেকট্রোড প্রস্তুতকারীর নির্দেশাবলি দেখে নির্বাচন করা যায়। 
Content added By
  • ইলেকট্রোড হোল্ডারের লিভারে চাপ দিয়ে ইলেকট্রোড আটকাও। ইলেকট্রোডের ভালো বৈদ্যুতিক সংযোগ নিশ্চিত করার জন্য হোল্ডারের চোয়াল সর্বদা পরিষ্কার রাখবে।
  • বাহুতে ঠেস দিয়ে ইলেকট্রোড হোল্ডার ধর, যেন সহজ আরামদায়কভাবে কাজ করা যায়। সম্ভব হলে ক্যাবল কাঁধে বা কঁনুইতে জড়িয়ে নিবে, এতে ঝুলন্ত ক্যাবল হতে সৃষ্ট অসুবিধা এড়ানো যাবে। চিত্র অনুযায়ী ইলেকট্রোড হোল্ডারে হালকাভাবে ধর। খুব শক্তভাবে ধরলে কম্পন হবে এবং তাড়াতাড়ি হাতে ক্লান্তি আসবে।

চিত্রঃ ২.৭ 

Content added By
  • কারেন্ট নিরূপণ করতে ইলেকট্রোডের ব্যাস মুলা বিবেচ্য বিষয়। ইলেকট্রোডের ব্যাস যত বড়, কারেন্ট ও তত বেশি প্রয়োজন হবে। মেশিনের সুইচ অন কর এবং কারেন্ট অ্যাডজাস্ট কর।
  • ইলেকট্রোডের প্রত্বতকারকের নির্দেশাবলি অনুসরণ কর।
  •  প্রত্যের ইলেকট্রোডের জন্য কারেন্টের উচ্চ ও নিম্ন ধাপ দেওয়া থাকে।

চিত্র : ২.৮

  • ধাতুর পুরুত্ব বিবেচনা কর, পাতলা ধাতু ওয়েন্ডিং করতে কারেন্ট রেজ-এর নিম্ন বাগ। পুরু ধাতু ভরেজিং করতে কারেন্ট রেঞ্জ এর উচ্চমান নির্বাচন কর।
  • ওরেন্টিং এর অবস্থান ভেদে কারেন্ট নিরূপিত হয়। 
Content added By

- আর্ক স্ট্রাইক করার জন্য ইলেকট্রোড ৭০" কোপে এবং প্লেট হতে ২০ মিমি উপরে রাখ ।

চিত্র : ২.৯ 

  •  চিত্রানুযায়ী প্লেট হতে ইলেকট্রোড ২০ মিমি উপরে উঠিয়ে আলতোভাবে ম্যাচের কাঠির ন্যায় আঘাত কর।
  •  আর্ক প্রজ্জ্বলনের সঙ্গে সঙ্গে ইলেকট্রোডকে কার্যবস্তু হতে ২-৩ মিমি উপরে ধর।
  •  আর্ক প্রজ্বলিত অবস্থায় ইলেকট্রোড সরিয়ে যেখান হতে ওয়েন্ডিং করতে হবে সেখানে নিয়ে আসে। 
Content added By

চিত্রঃ ২.১০ 

আর্ক লেংথ ইলেকট্রোডের কোর ব্যাসের সমান হবে।
– ইলেকট্রোড প্রতি মিনিটে ১০০ মিমি বেগে টান
– সঠিক আর্ক লেংথ
- ভালো বিড
- ভালো পেনিট্রেশন
- ভালো ওয়েন্ডিং এর নিশ্চয়তা দিবে
- ওয়েল্ডিং বিডের প্রস্থ, ইলেকট্রোড ব্যাসের ২ গুণ হবে। 

  • রানের মাঝে ইলেকট্রোড বদল করতে কিংবা বিরতির প্রয়োজন হলে ওয়েল্ড বিডের দিকে ইলেকট্রোড হেলিয়ে উঠাও এবং রানের মাঝে ধাতুমল পরিষ্কার কর।
  •  পুনরায় ওয়েল্ডিং শুরু করতে ক্র্যাটারেরর সামনে ড্রাইভ করে কিছুটা লম্বা আর্ক করে ইলেকট্রোড পিছনে নিয়ে আসা এবং আর্ক ছোট করে অপেক্ষাকৃত ধীর গতিতে ক্র্যাটার পূর্ণ করতে স্বাভাবিক গতিতে ওয়েন্ডিং কর।
  • আর্ক অতি দীর্ঘ হলে আন্ডারকাট হবার সম্ভাবনা থাকে। 
Content added By

ওয়েল্ড স্পিড অতি বেশি হলে গলন ব্যাহত হবে ও ধাতু অমিশ্রিতি অবস্থায় বেস মেটালে পড়ে থাকবে।

  • স্পিড অতি মন্থর হলে অনাবশ্যক বড় গলিত ধাতুর আধার সৃষ্টি করবে।
  •  ওয়েল্ড এর গতি স্বাভাবিক হলে সমভাবে বিস্তৃত তরঙ্গ, মসৃণ ওয়েল্ড এবং ভালো পেনিট্রেশন হবে ।
Content added By

– ইলেকট্রোড এর সম্মুখ দিকে ৭০°-৮০° ঢাল এবং পার্শ্ব কোণ ৯০° রেখে ওয়েল্ডিং আরম্ভ কর।

চিত্রঃ ২.১৩

Content added By

১। সারফেস প্রিপারেশনসহ ওয়ার্কপিস প্রস্তুকরণ প্রক্রিয়া উল্লেখ কর।

২। ওয়ার্কপিস সংযোগকরণ উল্লেখ কর।

৩। ইলেকট্রোড নির্বাচন বর্ণনা কর।

৪। হোল্ডারে ইলেকট্রোড আটকানোর নিয়ম উলেখ কর। 

৫। ধাতুর পুরুত্বের সাথে কারেন্ট সেটকরণ ব্যক্ত কর।

৬। ইলেকট্রোডকে ওয়ার্ক পিসে স্ক্যাচিং পদ্ধতি বর্ণনা কর ।

৭। সঠিক আর্ক লেংথ ও সঠিক ওয়েন্ডিং স্পিডের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা কর ।

৮। ধাতু জোড়ের কালে সঠিক ইলেকট্রোড অ্যাংগেল এর গুরুত্ব উল্লেখ কর। 

Content added By
Please, contribute to add content into সোজা ও ওভারল্যাপিং বিচ সমতল অবস্থানে তৈরি করা.
Content

৬ মিলিমিটার পুরু এবং ৮০ মিলিমিটার গ্রন্থ ১৬০ মিলিমিটার লম্বা একখণ্ড মাইন্ড স্টিলের প্লেট নাও। 

চিত্রঃ ৩.১ 

তারের ব্রাশ দিয়ে ওয়ার্কপিসের উপর হতে ধুলি, মাটি এবং তৈল বা গ্রিজ জাতীয় পদার্থ পরিষ্কার কর।

  • ওয়ার্কপিস বাকা থাকলে অ্যানজিলের উপর রেখে হাতুড়ির আঘাতে সোজা করা।
  •  পেটের প্রাজ্ঞগুলো ফাইলিং বা গ্রাইন্ডিং করে ৯০ কর।
  •  পেটের কিনার হতে ১০ মিলিমিটার বাদ দিয়ে স্টিল রুল ও চক দিয়ে সোজা করে রেখা টানে।

Content added By

ডিসি ব্যবহার করলে ইলেকট্রোডকে নেগেটিভ প্রান্তে এবং জনকে পজেটিভ প্রান্তে যুক্ত কর। এটি স্ট্রেই পোলারিটি। 

এসি ব্যবহার করলে জবকে যে কোন প্রান্তে যুক্ত করতে পার।

Content added By
  • ডান হাতে ইলেকট্রোড হোল্ডার এবং বাম হাতে ইলেকট্রোড ধর।
  •  হোল্ডারের লিভারের উপর চাপ প্রয়োগ করে ফ্লাক্সের আবরণবিহীন স্থানটি হোল্ডারের চোয়াল দুইটির মাঝে আটকাও

Content added By

কারেন্ট নিরূপণের জন্য নিম্নের বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে।

  • যে ধাতুকে ওয়েন্ডিং করা হচ্ছে তার পুরুত্ব।
  •  জোড়ার অবস্থান।
  • ইলেকট্রোডের ব্যাস।
Content added By
  • মেশিনের সুইচ অন কর ।
  • ভাবের সাথে ইলেকট্রোডকে ৭০° কোণে ধর।
  •  আর্ক সৃষ্টি কর।
  • আর্কের দৈর্ঘ্য ৩ মিলিমিটার এর মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখ।
  • চকের দাগ অনুসরণ করে রান টান। 
  •  একই গতিতে ইলেকট্রোড চালনা কর।
  •  প্লেটের শেষ প্রান্তে এসে রান টানা বন্ধ কর।
  •  একটি বিড টানা হলে অন্য দাগটি বরাবর পূর্বের নিয়মে আর একটি বিড টান এবং এভাবে অভ্যাস কর। 
  •  চিপিং হ্যামার দিয়ে বিডের উপর হতে স্লাগের আবরণগুলো ভুলে ফেল।
  •  তারের ব্রাশ দিয়ে জোড়াকে পরিষ্কার কর।
Content added By

ইলেকট্রোড জবের সাথে ৭০° কোণে আর্ক সৃষ্টি কর এবং শর্ট আর্কে বিড টান।

  • একটি বিড টানা বলে সেটি চিপিং হ্যামার ও ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করে দ্বিতীয়টি টান, নতুবা দুইটি বিডের মাঝে ভাগ আটকে থাকবে।
  • সম্পূর্ণ প্লেট ভর্তি করে ওয়েল্ড কর।
  • এবার প্লেটটি উল্টিয়ে অপর পার্শ্বে অনুরূপভাবে বিভ টান।
  • চিত্র অনুসারে ২য় স্তর ওয়েন্ডিং শেষ কর। প্রতিটি বিড শেষে স্পশ ভালোভাবে পরিষ্কার করে পুরু প্যাড তৈরি কর।

Content added By
  • উপরের আড়াআড়ি টান বিডগুলো সমান কীনা?
  •  বিভগুলোর ওভার ল্যাপিং সমান কীনা?
  •  বিভগুলোর কোথাও অতিরিক্ত বা কম মাল জমা হলো না?
  • বিডগুলোর মাঝে ব্লগ জমে আছে কীনা?
  •  পাওয়ার 'স' দিয়ে জবটি কেটে কাটা স্থান পরিষ্কার করে দেখ ভিতরের দানার গঠন কেমন? স্পন্স বা গ্যাস পকেট রয়েছে কীনা?
  •  ফাইলিং বা গ্রাইন্ডিং করার পূর্বেই পাওয়ার 'স' দিয়ে কাটা স্থান দেখতে হবে, ফাইলিং করা হলে ত্রুটিসমূহ শনাক্ত করা কষ্টকর হয়।

 

Content added By

১। আর্ক ওয়েল্ডিং কালে সমতন অবস্থানে সোজা ও ওভার লাপিং বিড তৈরিতে সারফেস প্রিপারেশনসহ ওয়ার্কপিস প্রস্তুত প্রণালি বর্ণনা কর।

২। সোজা ও ওভার ল্যাপিং বিদ্ধ তৈরির নিয়ম বর্ণনা কর ।  

৩। ওভার ল্যাপিং বিড তৈরির সময় ও পরে ওয়েন্ডিং এর কী কী গুণাবলি পরীক্ষা করতে হয়। ব্যক্ত কর।

৪। পাওয়ার 'স' দিয়ে ভব কাটার পর ফাইলিং না করার কারণ উল্লেখ কর।

৫। ওভার ল্যাগিং বিয়ে ইলেকট্রোডের কোণ ও গতি উল্লেখ করা।

৬। আর্ক দেখে কত মিলিমিটার পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রাখতে হয় এবং কেন?

Content added || updated By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েল্ডিং পদ্ধতিতে সমতল অবস্থানে স্কয়ার বাট জোড় তৈরি করা.
Content

৬ মিলিমিটার পুরু এবং ৪০ মিলিমিটার ১৫০ মিলিমিটার মাপের দুইটি মাইন্ড স্টিল প্লেট লও।

Content added By

ইলেকট্রোড নির্বাচনের জন্য নিচের বিষয়গুলোর বিবেচনা করতে হয়।

  • কোন ধাতুকে ওরেল্ডিং করতে হবে?
  • ধাতুর গুরুত্ব কেমন?
  • কোন ধরনের জোড়া?
  • কোন অবস্থানে ওয়েন্ডিং হবে?
  • কোন ধরনের কারেন্ট (এসি অথবা ডিসি)

বেশি পুরুত্বের পাতের জন্য মোটা ইলেকট্রোড এবং কম গুরুত্বের পাতের জন্য চিকন ইলেকট্রোড নিতে হয়। এক্ষেত্রে উক্ত পুরুত্বের জন্য ১০ গেজি ইলেকট্রোড ব্যবহার করতে হবে।

Content added By
  • ডিসি মেশিনে ওয়েল্ডিং করলে ওয়ার্কপিস নেগেটিভ প্রান্তে এবং ইলেকট্রোড পজেটিভ প্রান্তে যুক্ত কর। একে রিভার্স পোলারিটি বলে। অন্ন পুরুত্বের ধাতু জোড়ে এ পোলারিটি উপযুক্ত।
  • এ.সি মেশিনে ধাতু জোড়ে যে কোন প্রান্তে ওয়ার্কশিস সংযোগ করতে পারা যায়।

Content added By
  • ডান হাতে ইলেকট্রোড হোল্ডার এবং বাম হাতে ইলেকট্রোড ধর।
  •  হোল্ডারের লিভারের উপর ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি চাপ প্রয়োগ করে ইলেকট্রোডের ফ্রান্সের আবরণ বিহীন স্থানটি হোন্ডারের চোয়াল দুইটির মাঝে আটকাও।
  •  ভালো সংযোগের জন্য হোল্ডারের চোয়াল দুইটি সর্বদা পরিষ্কার করে রাখতে হবে।

Content added By

ধাতু জোড়ের সেট করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারেন্ট বেশি সেট করা হলে যেমন সমস্যা সৃষ্টি হবে, তেমনি কারেন্ট কম সেট করা হলে ধাতু জোড়ে বিঘ্ন সৃষ্টি হবে। তাই কারেন্ট সেট করার ক্ষেত্রে নিম্নের বিষয়গুলো বিবেচনায় আনতে হবে।

  • যে ধাতুকে জোড় দেওয়া হচ্ছে তার পুরুত্ব 
  •  জোড়ার স্থান।
  • ইলেকট্রোডের ব্যাস।

তবে এ কাজের জন্য ৯০ হতে ১০০ অ্যাম্পিয়ার কারেন্ট মেশিনে সেট কর। নিম্নের চার্ট হতে সঠিক কারেন্ট সেট করা যেতে পারে।

কাজের পুরুত্ব (মিলিমিটারে)ইলেকট্রোড কোর এর ব্যাস (মিলিমিটারে)কারেন্ট
(অ্যামপিয়ার)
ভোল্টেজ (ভোল্ট)
০.৮ ০.৮ ২০ ১৫ 
১.৬ ১.৬ ৩৩ ১৫ 
৩.০ ৩.০ ৯০ ১৭ 
৬.০ ৪.০ ১১০ ১৮ 
১০.০ ৫.০ ১৩০ ১৯ 
১৫.০ ৫.৫ ১৬০ ২১ 
১৯.০ ৬.০ ১৬৫ ২২ 
২৫.৪ ৬.০ ২৯৫ ২২ 

ইলেকট্রোডের ব্যাস নির্বাচনের জন্য মূল ধাতুর পুরুত্বের সাথে ৩ মিলিমিটার যোগ করে যোগফলকে ২ দিয়ে ভাগ করলে মোটামুটি ইলেকট্রোড-এর ব্যাস পাওয়া যাবে, কিন্তু ওয়ার্কপিসের পুরুত্ব খুব বেশি বা কম হলে এ নিয়ম চলে না।

Content added || updated By

ওয়ার্কপিস দুইটিকে ১ মিলিমিটার থেকে ১.৫ মিলিমিটার ফাক করে পাশাপাশি রাখ । জবের সাথে ইলেকট্রোডকে ৭০° হতে ৮০° কোণে ধরে জবের দুই পার্শ্বে দুইটি এবং মাঝে একটি ট্যাক ওয়েল্ড কর।

Content added By
  • ইলেকট্রোডকে জবের দুই পাশ হতে ৯০° কোণে এবং ওয়েল্ডিং-এর দিকে ওয়ার্কপিলের সাথে ৭০° হতে ৮০° কোণে ধর।
  • সমগতিতে ও সম আর্ক লেখে বজার রেখে ইলেকট্রোড চালনা কর ।
  • গুৱাৰপিস শেষ পর্যন্ত ওয়েন্ড কর এবং ওয়ার্কপিসের শেষ প্রান্তে ইলেকট্রোড সামান্য সময়ের জন্য ধরে একটু সামনে এনে ওরেও কাজ সম্পন্ন কর। এতে জোড় ত্রুটি যুক্ত হবে।

ওয়াকাপল ঠান্ডা হলে জোড়াহাদের উপর হতে চিপিং হ্যামার এবং তারের ব্রাশের সাহায্যে ানের আবরণ পরিষ্কার করা।

Content added By

ব্রেকিং এর সময় তারকি সর্বোচ্চন, এতে ইলেকট্রোড চালনার গণ্ডি, আর্ক লেখে, ইলেকট্রোডের অ্যাংগেল সঠিকভাবে বজায় রেখেছে কীনা তা দেখা যায়। ধাতু মোড়ের পর অবলোকন করা হলে দেখতে হবে।

  • সমান হয়েছে ?
  •  আন্তার কটি আছে কী?
  • ওয়ার্কশিস স্ট্যাটার যুক্ত কীনা ? 

 

Content added By

১। স্কয়ার বাট জোড়ের কার্যবস্তু প্রস্তুত প্রণালি উল্লেখ কর।

২। স্কয়ার বাট জোড়ের কার্যবস্তু ট্যাককরণ ব্যক্ত কর । 

৩। স্কয়ার বাট জোড়ের কার্যবস্তু ট্যাক করণের সময় লক্ষণীয় বিষয় উল্লেখ কর।

৪। স্কয়ার বাট জোড়ের সময় ও জোড় শেষে পরীক্ষণীয় বিষয়সমূহ বর্ণনা কর।

৫। ওয়েল্ডিং-এর সময় ও পরে জোড়ের কী কী দেখতে হয় উল্লেখ কর।

৬। ওয়ার্কপিস ট্যাক করতে লক্ষণীয় বিষয়গুলো উল্লেখ কর।

Content added By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েল্ডিং পদ্ধতিতে উল্লখ অবস্থানে সোজা বিড তৈরি করা.
Content

৫ মিলিমিটার পুরুত্ব এবং ১০০ মিলিমিটার ৩০০ মিলিমিটার মাপের দুই খণ্ড মাইল্ড স্টিলের প্লেট লও।

  • প্লেট দুইটিকে তারের ব্রাশ এমারি পেপার দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার কর।
  • প্রান্তগুলি ফাইলিং বা গ্রাইন্ডিং করে পৃষ্ঠ দেশের সাথে ৯০° কোণে রাখ।
  • চিত্র অনুযায়ী পাত দুইটির উপরের দিকে ফাইল দিয়ে বা গ্রাইন্ডং মেশিনে ৩০° কোণ তৈরি কর। 
  • নিচের রুট ফেসটির পুরুত্ব প্রায় ১.৫ মিলিমিটারের মত রাখ।
  •  জোড়াটিকে এমনভঅবে স্থাপন কর যেন উপরের অংশে একটি 'ভি' তৈরি হয় এবং এদের মাঝে রট গ্যাপ ১ হতে ১.৫ মিলিমিটার পর্যন্ত থাকে নতুবা ভালো পেনিট্রেশন হবে না।

Content added By

৪.২ এর নিয়ম অনুসারে এই জবের জন্য ৮ গেঞ্জি ইলেকট্রোড ব্যবহার করতে হবে। তবে ধাতুর পুরুত্বের উপর নির্ভর করেই ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে হয়। 

Content added || updated By

(৪.৩ এর নিয়ম অনুসারে)

Content added By

(৪.৪ এর নিয়ম অনুসারে) 

Content added || updated By

(৪.৫ এর নিয়ম অনুসারে) এই জবের জন্য ১৩০ হতে ১৫০ অ্যাম্পায়ার কারেন্ট মেশিনে সেট করতে পার।

Content added || updated By
  •  কাজের সাথে ইলেকটোডকে ৭০° থেকে ৮০° কোণে ধর এবং ওয়ার্কপিসের দুই পৃষ্ঠ দেশের সাথে ৯০° কোণ বজায় রাখ।
  •  জবের দুই পার্শ্বে দুইটি এবং মাঝখানে একটি ট্যাক ওয়েল্ড কর।

Content added By
  •  জবকে ২° হতে ৩° কোণে স্থাপন কর ওয়েল্ডিং-এর পর তা সঠিক অবস্থানে আসবে।
  •  প্রথম রান বা রুট রান টানার সময় রুটের সাথে ইলেকট্রোডকে ৭০° হতে ৮০° কোণে ধর এবং জবের দুই পৃষ্ঠদেশ হতে ইলেকট্রোডকে ৯০° কোণ ধর ।
  • কোনরূপ বুনন ছাড়া সম আর্ক লেংথ বজায় রেখে সম বুনন গতিতে ওয়ার্কপিসের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত বিড টান এবং জোড়ের শেষ প্রান্তে সামান্য অপেক্ষা করে ওয়েল্ড সম্পন্ন কর । 

  •  বিডের উর উপর হতে চিপিং হ্যামার ও ওয়্যার ব্রাশের সাহায্যে জোড় স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার কর । • খানিকটা কারেন্ট বাড়িয়ে দ্বিতীয় রান দিতে হয় এতে কোন জোড়ে ত্রুটি থাকলে সেরে যাবে।
  •  দ্বিতীয় রান থেকে খানকিটা বুনন কৌশলে ইলেকট্রোডের মাথাকে দুলিয়ে দুলিয়ে ফিলিং রানগুলো টান।
  • ক্যাপিং রান বা শেষ রান টানার জন্য 'ভি' আকৃতির সামান্য অংশ ফাঁকা রাখ।
  • ক্যাপিং রানটি টানার সময় বিডের দুই প্রান্ত বুনন কৌশল অবলম্বন কর। ইলেকট্রোড চালনার সময় জোড়ে মাঝে অপেক্ষা না করে জোড়ের দুই প্রান্তে সামান্য অপেক্ষা করে বিড টান। এতে আন্ডার কাট হবে না এবং সুন্দর বিডের বাট জোড় হবে। 

Content added By
  • জবের সাথে ইলেকট্রোডের কোণ ঠিক থাকে কীনা?
  • আর্ক লেংথ এবং বুনন গতি সঠিক কীনা?
  • বিডের মাঝে সঠিকভাবে জোড় শগমুক্ত হয়েছে কীনা?
  • ওয়েন্ডিং পরে দেখতে হবে।
  • জবের ক্যাপিং রানের বুনন ঠিক আছে কীনা?
  • অতিরিক্ত ক্যাপিং রান করা হয়েছে কীনা?
  • জব আন্ডার কাট বা কপ্যাটার মুক্ত কীনা ?
  • জবের মধ্যে কনকেভ বা কনভেক্স অবস্থা আছে কীনা?
  • জব স্লাগ মুক্ত কীনা?
Content added By

১। সমতল অবস্থানে সিঙ্গেল 'ভি' বাট জোড়ের নিমিত্তে কার্যবস্তু প্রস্তুত প্রণালি উল্লেখ কর।

২। পেনিট্রেশন ছাড়া সিঙ্গেল 'ভি' বার্ট জোড়ের নিমিত্তে কারেন্ট সেটকরণ উলেখ কর।

৩। সিঙ্গেল 'ভি' বাট জোড় ট্যাককরণ পদ্ধতি ব্যক্ত কর ।

৪। ওয়েল্ডিং-এর সময় ইলেকট্রোড চালনার কৌশল বর্ণনা কর।

৫। ওয়েল্ডিং-এর সময় ও পরে পরীক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ কর।

Content added By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েন্ডিং পদ্ধতিতে উলম্ব অবস্থানে বাট জোড় তৈরি করা.
Content
  • ৫ মিলিমিটার পুরুত্ব এবং ১০০ মিলিমিটার ৩০০ মিলিমিটার মাপের দুই খণ্ড মাইন্ড স্টিলর প্লেট লও। 

  • পেট দুইটিকে ভারের ব্রাশ বা এমারি পেপার দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার কর।
  • প্রান্তগুলি ফাইলিং বা গ্রাইন্ডিং করে পৃষ্ঠ দেশের সাথে ৯০° কোণে রাখ। 
  • চিত্র অনুযারী পাত দুইটির উপরের দিকে ফাইল দিয়ে বা গ্রাইন্ডং মেশিনে ৩০° কোণ তৈরি কর।
  • নিচের রুট ফেসটির গুরুত্ব প্রায় ১.৫ মিলিমিটারের মত রাখ।
  •  ঘোড়াটিকে এমনভাবে স্থাপন কর যেন উপরের অংশে একটি 'ভি' তৈরি হয় এবং এদের মাঝে রট গ্যাপ ১ হতে ১.৫ মিলিমিটার পর্যন্ত থাকে নতুবা ভালো পেনিট্রেশন হবে না ।

Content added By

(৪.২) এর নিয়ম অনুসারে এই জবের জন্য ৮ গেঞ্জি ইলেকট্রোড ব্যবহার করতে হবে। তবে ধাতুর পুরুত্বের উপর নির্ভর করেই ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে হয়।

Content added By

(৪.৩ এর নিয়ম অনুসারে)

Content added By

(৪.৪ এর নিয়ম অনুসারে)

Content added By

(৪.৫ এর নিয়ম অনুসারে) এই জবের জন্য ১৩০ হতে ১৫০ অ্যাম্পায়ার কারেন্ট মেশিনে সেট করতে পারা।

Content added By
  • কাজের সাথে ইলেকটোডকে ৭০° থেকে ৮০° কোণে ধর এবং ওয়াকপিসের দুই পৃষ্ঠ দেশের সাথে ৯০° কোণ বজায় রাখ।
  • ভবের দুই পার্শ্বে দুইটি এবং মাঝখানে একটি ট্যাক ওয়েল্ড কর। 
Content added By
  • জবকে ২° হতে ৩° কোণে স্থাপন কর ওয়েন্ডিং-এর পর তা সঠিক অবস্থানে আসবে।
  • প্রথম রান বা রুট রান টানার সময় রুটের সাথে ইলেকট্রোডকে ৭০° হতে ৮০° কোণে ধর এবং ডাবের দুই পৃষ্ঠদেশ হতে ইলেকট্রোডকে ৯০° কোণ জ্বর।
  • কোনরূপ বুনন ছাড়া সম আর্ক লেংথ বজায় রেখে সম বুনন গতিতে গুরাকপিসের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত বিড টান এবং জোড়ের শেষ প্রান্তে সামান্য অপেক্ষা করে ওয়েল্ড সম্পন্ন কর।

  • বিডের উর উপর হতে চিপিং হ্যামার ও ওয়্যার ব্রাশের সাহায্যে জোড় স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার কর।
  • খানিকটা কারেন্ট বাড়িয়ে দ্বিতীয় রান দিতে হয় এতে কোন জোড়ে ত্রুটি থাকলে সেরে যাবে।
  • দ্বিতীয় রান থেকে খানকিটা বুনন কৌশলে ইলেকট্রোডের মাথাকে দুলিয়ে দুলিয়ে ফিলিং রানগুলো টান।
  •  ক্যাপিং রান বা শেষ রান টানার জন্য 'ভি' আকৃতির সামান্য অংশ ফাঁকা রাখ ।
  • ক্যাপিং রানটি টানার সময় বিডের দুই প্রাপ্ত বুনন কৌশল অবলম্বন কর। ইলেকট্রোড চালনার সময় জোড়ে মাঝে অপেক্ষা না করে জোড়ের দুই প্রান্তে সামান্য অপেক্ষা করে বিড টান। এতে আন্ডার কাট হবে না এবং সুন্দর বিডের বাট জোড় হবে।

Content added By
  • জবের সাথে ইলেকট্রোডের কোণ ঠিক থাকে কীনা?
  •  আর্ক লেংথ এবং বুনন গতি সঠিক কীনা?
  • বিডের মাঝে সঠিকভাবে জোড় স্লাগমুক্ত হয়েছে কীনা?
  •  ওয়েল্ডিং পরে দেখতে হবে।
  • জবের ক্যাপিং রানের বুনন সঠিক আছে কীনা?
  • অতিরিক্ত ক্যাপিং রান করা হয়েছে কীনা?
  • জব আন্ডার কাট বা কপ্যাটার মুক্ত কীনা ? 
  •  জবের মধ্যে কনকেভ বা কনভেক্স অবস্থা আছে কীনা? 

Content added By

১। সমতল অবস্থানে সিঙ্গেল 'ভি' বাট জোড়ের নিমিত্তে কার্যবস্তু প্রস্তুত প্রণালি উল্লেখ কর । 

২। পেনিট্রেশন ছাড়া সিঙ্গেল 'ভি' বাট জোড়ের নিমিত্তে কারেন্ট সেটকরণ উল্লেখ কর।

৩। সিঙ্গেল 'ভি' বাট জোড় ট্যাককরণ পদ্ধতি ব্যক্ত কর।

৪। ওয়েল্ডিং-এর সময় ইলেকট্রোড চালনার কৌশল বর্ণনা কর। 

৫। ওয়েন্ডিং-এর সময় ও পরে পরীক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ কর। 

Content added By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েন্ডিং পদ্ধতিতে সমতলে একাধিক রানের ল্যাপ জোড় তৈরি করা.
Content
  • ৬ মিলিমিটার পুরু এবং ১০০ মিলিমিটার ৩০০ মিলিমিটার মাপের দুই খণ্ড মাইল্ড স্টিল প্লেট লও। 

  • পেট বাঁকা থাকলে এনভিলের উপর রেখে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে সোজা কর।
  • ভালোভাবে প্রাইন্ডিং মেশিনের সাহায্যে গ্রাইন্ডিং করে ধারসমূহ সোজা করে ওয়ার্কশিস প্রস্তুত কর। 
  •  ওয়ার ব্রাশ বা এমারি রুখ দিয়ে পেট দুইটি পরিষ্কার কর।
  • একটি পেটের মাঝখানে স্টিল রুপ এবং ক্রাইবার ব্যবহার করে দাগ দাও যেন ঐ দাগের উপর অপর পেট রেখে জোড়া তৈরি করা যায় ।

Content added By

সঠিক পরিমাপের ইলেকট্রোড মান ওয়েল্ডিং এর পূর্বশর্ত। ৪.২ এর চার্ট করে ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে পার, তবে এক্ষেত্রে ধাতুর পুরুত্ব অনুসারে ৩.২ মিনি ব্যাসের ইলেকট্রোড বেছে নাও।

Content added By

প্লেটের পার্শ্বদ্বয় পরিষ্কার ও স্কাইবার ও স্টিলরুলের দাগ দেওয়ার পর একটি প্লেট অপর প্লেটের উপর এমনভাবে স্থাপন করতে হবে যাতে প্লেটের ধার অপর প্লেটের উপর সমকোণী ভাবে অবস্থান করে। উপরের প্লেটের অপর পার্শ্বে অর্থাৎ যে পার্শ্ব নিচের প্লেটের বাইরে আছে সে পার্শ্বের নিচে একটি লোহার পাত দাও, যাতে উভয় পার্শ্ব সমতলভাবে অবস্থান করে।  

Content added By

ডান হাতে হোল্ডার ধরে হোল্ডারের লিভারে বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে চাপ দিয়ে ফাঁক কর। ইলেকট্রোডের যে অংশ কোটিং থাকে না সে অংশ বাম হাত দিয়ে হোল্ডারের ফাঁকে ঢুকাও। এবার হোল্ডারের ক্ল্যাম্প ছেড়ে দিয়ে শক্তভাবে হোন্ডারের সাথে ইলেকট্রোড আটকাও। মনে রাখতে হবে ইলেকট্রোড যেন কোন ভাবে লুজ না থাকে। ভালোভাবে যাচাই করে সঠিকভাবে ইলেকট্রোড লাগিয়ে কার্য উপযোগী কর।

Content added By

প্লেটের পুরুত্ব অনুসারে কারেন্ট সেট করতে হবে। ৪.৫ এর চার্ট হতে পুরুত্ব অনুসারে কারেন্ট নিরূপণ কর। ৬ মিমি পুরু পেটের জন্য ১১০ হতে ১৩০ অ্যাম্পিয়ার সেট করে লক্ষ কর বেসমেটাল এবং ইলেকট্রোড গলছে কীনা। যদি না গলে তবে কারেন্টের পরিমাণ আরও বাড়াও।

Content added By

যে প্লেটটির উপর দাগ টানা হয়েছে ঐ দাগ বরাবর অপর প্লেটটি রাখ।

  • প্লেট দুইটির সংযোগস্থল দুই পার্শ্বে দুইটি এবং মাঝখানে একটি ট্যাক ওয়েন্ড কর । 
  •  জবের দৈর্ঘ্য অনুসারে ২-৩ টি ট্যাক ওয়েন্ড কর। ট্যাক ওয়েল্ডকে জোড়ের প্রস্তুতিও বলা হয়। 

Content added By

সমতল প্লেটটির সাথে ইলেকট্রোড ৪৫° কোণে ধর এবং পেট দুইটির সংযোগ স্থল হতে ৯০° কোণে ধরে রান টানতে থাক।

  • ইলেকট্রোডের ব্যাস অনুসারে আর্কের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩ যিনি রক্ষা করতে চেষ্টা কর ।
  • ইলেকট্রোড চালনার গতি সব সময় একই রাখ। 
  •  প্লেট দুইটির সংযোগস্থল বরাবর ইলেকট্রোড চালনা কর। সংযোগস্থল হতে দূরে ইলেকট্রোড চালনা করে একটি প্লেটের উপর ওয়েল্ড মেটাল বেশি জমা হবে। অপর প্লেটটি গলবে না বা মেটাল জমবে না। যার ফলে জোড়া লাগবে না ।
  • চিপিং হাতুড়ি দিয়ে স্লাগের আবরণ তোলার পর তারের ব্রাশ দিয়ে জোড়া স্থান উত্তমরূপে পরিষ্কার কর। 

Content added By

ওয়েন্ডিং জোড়ের সময় লক্ষণীয় বিষয়গুলো হলো

  • ইলেকট্রোড অ্যাংগেল সঠিক রাখছে কীনা?
  • আর্ক লেংথ সঠিকভাবে বজায় রাখতে পারছে কীনা?
  • ইলেকট্রোড চালনার গতি সমভাবে হচ্ছে কীনা?

ধাতু জোড়ের পর লক্ষণীয় বিষয়গুলো হলোঃ

  •  বিডটি প্লেট দুইটির সংযোগ স্থলে টানা হয়েছে কীনা?
  • ওয়েল্ডের লেগ লেংথ সমান আছে কীনা? 
  • ওয়েল্ডিং প্লেটের কোন আকৃতি পরির্তন হয়েছে কীনা? 
  • ভাইসে বেঁধে ওয়েল্ডিং-এর উপর চাপ দিয়ে যদি জোড়া খুলে যায়, তাহলে বুঝা যাবে ভালো পেনিট্রেশন হয়।
  •  মূল ধাতু না গলে যদি ইলেকট্রোড গলে ওভার ল্যাপ হয়ে থাকে তাহলে বুঝবে ওয়েল্ডিং ভালো হয়নি। 
Content added By

১। সারফেস প্রিপারেশনসহ ওয়ার্কপিস প্রস্তুতিকালের করণীয়সমূহ বর্ণনা কর।

২। ইলেকট্রোড হোল্ডারে আটকানোর নিয়ম উল্লেখ কর।

৩। ল্যাপ জোড় সম্পন্ন করার ধাপসমূহ বর্ণনা কর।

৪। ধাতু জোড়ের সময় ও পরে লক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ কর।

৫। ওয়ার্কপিস ট্যাককরণের ধাপসমূহ উল্লেখ কর।

৬। কারেন্ট সেট করতে লক্ষণীয় বিষয়গুলো উলেখ কর ।

Content added By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েন্ডিং পদ্ধতিতে সমতল অবস্থানে আউট সাইড কর্নার জোড় তৈরি করা.
Content

৬ মিলিমিটার পুরু এবং ৫০ মিলিমিটার ১৬০ মিলিমিটার মাপের দুই খণ্ড মাইন্ড স্টিলের প্লেট লও।

তারের ব্রাশ বা এমারি রথ দিয়ে প্লেট দুইটি পরিষ্কার কর।

-প্লেট বাঁকা থাকলে অ্যানভিলের উপর রেখে হাতুড়ির আঘাতে সোজা কর।

- একটি প্লেটের মাঝে ভাইবার এক স্টিল স্কেল ব্যবহার করে দাগ টান।

Content added By

(৬.২ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৩ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৪ এর অনুরূপ) 

Content added By

(৬.৫ এর অনুরূপ)

Content added By

-যে পাতটির মাঝখানে পাদ টানা হয়েছে, উক্ত দাগের অপর পাতটি ৯০° কোণে খাড়া করে রাখ । 

- ইলেকট্রোড নিচের পাতটির সাথে ৩০° হতে ৪৫° কোণে ধরে ট্যাক ওয়েল্ড কর।

- ট্যাক ওয়েল্ড ৮ মিলিমিটার হতে ১০ মিলিমিটার লম্বা হতে পারে।

- এরূপ ট্যাক ওয়েন্ড ২ প্রাডে দুটি এবং মাঝে একটি কর।

Content added By

- ইলেকট্রোভকে নিচের পেটের সাথে ৩০°-৪০° কোণে ধর এবং জোড়ের দিকে ৭০°-৮০° কোণে ধর।

- আর্কের দৈর্ঘ্য ও ৩ মিলিমিটার রক্ষা করে অত্যন্ত সাবধানে রান টান এবং শেষ প্রান্তে ক্ষণিকের জন্য

- ইলেকট্রোড ধরে রাখ এবং আর্ক বন্ধ কর। 

- ইলেকট্রোড চালনার গতি সমান রাখ।

- ইলেকট্রোডের গতি অধিক দ্রুত বা মহর যেন না হয় খেয়াল রাখ। 

- ওয়েল্ডিং শেষে চিপিং হ্যামার দিয়ে জোড় স্থান হতে প্লাগের আবরণ তুলে ফেল।

- ভারের ব্রাশ দিবে উত্তম রূপে জোড় স্থান পরিষ্কার কর। 

Content added By

ওয়েল্ডিং এর সময় দেখতে হবে।

  •  আর্ক লেখে সঠিকভাবে বজায় রাখে কীনা?
  • ইলেকট্রোডের কোণ ঠিক থাকে কীনা?
  • ইলেকট্রোড চালনার গতি ঠিক আছে কীনা?
  •  ওয়েন্ডিং এর পরে পরীক্ষাণীয় বিধায় -
  • লেগ লেংথ ঠিক আছে কীনা?
  • আন্ডার কাট দেখা যায় কীনা?
  • বিডের মাঝে স্থাগ দেখা যায় কীনা?
  • পেট দুইটির মাঝে ৯০° কোণ ঠিক আছে কীনা? 
  • ট্রাই স্কয়ার দিয়ে পরীক্ষা করে দেখ । 

Content added By

১। সমতল অবস্থানে একক রানের টি-জোড় তৈরিতে সারফেস প্রিপারেশনসহ ওয়ার্কপিস প্রস্তুত প্রণালি বর্ণনা কর। 

২। টি-জোড়ের নিমিত্তে ট্যাক ওয়েল্ড-এর প্রণালি উল্লেখ কর।

৩। টি-জোড়ের সময় ইলেকট্রোড অ্যাংগেল, আর্ক লেংথ, ইলেকট্রোড চালনার গতি বর্ণনা কর।

৪। টি-জোড়ের সময় ও পরে পরীক্ষণ প্রক্রিয়া উল্লেখ কর।

৫। ওয়ার্কপিস ট্যাক ওয়েল্ডিং নাম উল্লেখ কর ।

৬। একক রানের টি-জোড়ের ওয়েল্ডিং-এর নিয়ম কানুন উল্লেখ কর ।

Content added By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েন্ডিং পদ্ধতিতে সমতলে অবস্থানে একাধিক রানের টি-জোড় তৈরিকরা.
Content

- ৬ মি মি পুরু এবং কমপক্ষে ৫০ মিমি ২০০ মিমি দুই খণ্ড এমএস প্লেট লও । 

কার্যবস্তু প্রস্তুতি

৮.১ এর অনুরূপ

Content added || updated By

(৬.২ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৩ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৪ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৫ এর অনুরূপ)

Content added By

(৮.৬ এর অনুরূপ)

Content added By
  • ইলেকট্রোডকে নিচের প্লেটের সাথে ৩০°-৪০° কোণে ধর এবং প্লেটের দৈর্ঘ্য বরাবর ৭০-৮০° তে ধর। 
  • পূর্বের ন্যায় ইলেকট্রোডের কোণ ও আর্ক লেংথ ঠিক রেখে রুট রানটি টান। 
  • ১ম রানের পর ভালোভাবে চিপিং হ্যামার ও ওয়ার ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার কর।
  • দ্বিতীয় রানের জন্য ইলেকট্রোড প্লেটের সঙ্গে ৬০° কোণে ধর। 
  • প্রত্যেক রানের জন্য ইলেকট্রোডের কোণ পেটের দৈর্ঘ্য বরাবর ওয়েল্ডিং এর দিকে ৭০°-৮০° রাখ।
  •  একই গতিতে ইলেকট্রোড চালনা কর।
  • আর্ক লেংথ অপরিবর্তিত রাখ, আর্ক লেংথ খুব বড় হলে কিংবা অত্যাধিক কারেন্ট হলে আন্ডার কাট হবে।
  • কার্য বস্তুর শেষ প্রান্ত পর্যন্ত ওয়েল্ড করে দ্বিতীয় রান সম্পন্ন কর।
  • স্পগ চিপিং কর এবং কয়েল এলাকা ব্রাশ কর, তৃতীয় শেষ রান ওয়েল্ড করতে।
  • ইলেকট্রোড পেটের পার্শ্বের সঙ্গে ৩৫°-৪০° কোণে এবং পেটের দৈর্ঘ্য বরাবর ৭০°-৮০° কোণে ধর ।
  •  ইলেকট্রোড চালনার গতি ও আর্ক লেংথ দ্বিতীয় রানের অনুরূপ।
  • কার্যবস্তু শেষ প্রান্ত পর্যন্ত ওয়েল্ড করে শেষ প্রান্তে ক্ষণিকের জন্য অপেক্ষা করে তৃতীয় রান সমাপ্ত কর ।
  • স্পগ চিপিং কর এবং ওয়েন্ড এলাকা পরিষ্কার কর । 

Content added By

ওয়েল্ডিং এর সময় ভালোভাবে তদারকি করা হলে দোষ ত্রুটি পাওয়া যায় এবং প্রতিরোধ করা যায়। ওয়েল্ডিং এর সময় লক্ষণীয়ঃ

  •  ইলেকট্রোড চালনার গতি ও কোণ ঠিক আছে কীনা?
  • আর্ক লেংথ সঠিকভাবে বজায় রাখতে পারে কীনা?
  • প্রতি রানের মাঝে বজকে শগ যুক্ত করে কীনা?

ওয়েন্ডিং সম্পন্ন হওয়ার পরঃ

  • আন্ডার কাট হয়েছে কীনা?
  • প্লেটের কোণ ৯০° ঠিক আছে কীনা? 
  • লেগ লেংথ ঠিক আছে কীনা?
  •  বিডগুলোর মধ্যে সমন্বয় আছে কীনা?

Content added By

১। একাধিক রানের টি-জোড়ের ওয়ার্কপিস প্রস্তুত প্রণালি উল্লেখ কর।

২। একাধিক রানের টি-জোড়ের ওয়ার্কপিস ট্যাককরণ ব্যক্ত কর।

৩। একাধিক রানের টি-জোড়ের প্রথম বিডের অবস্থান ব্যক্ত কর।

৪। একাধিক রানের টি-জোড়ে বাকি রানসমূহের অবস্থান উল্লেখ কর।

৫। ইলেকট্রোড, অ্যাংগেল, ইলেকট্রোড চালনার গতি ও আর্ক লেংথ বর্ণনা কর।

৬। ওয়েল্ডিং সময় ও পরে ওয়েন্ডিং পরীক্ষণ উল্লেখ কর। 

Content added By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েল্ডিং এ সিঙ্গেল ডি বাট জোড় ওয়েল্ড (আনুভূমিক অবস্থানে/১জি).
Content

- ১০-১২ মিমি পুরু এবং কমপক্ষে ৬০ মমি ২০০ মিমি দুই খণ্ড এমএস প্লেট লও ।

Content added By
  • ইলেকট্রোড নির্বাচনের বাঁধা ধরা তেমন কোন নিয়ম নেই, তবে পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ওয়েল্ডারের অভিজ্ঞতা এবং কাজের গুরুত্বানুযায়ী তা নির্বাচিত হয়।
  • অধিক পুরুত্বের ধাতু ওয়েল্ডিং করতে অপেক্ষাকৃত বড় ব্যাস বিশিষ্ট ইলেকট্রোড ব্যবহৃত হয়।
  • খরচ কম রাখার জন্য সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ব্যাসের ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে হবে।
  • জোড় এর রুট রানের জন্য অপেক্ষাকৃত কম ব্যাস বিশিষ্ট ইলেকট্রোড নির্বাচন কর।
  • এক্ষেত্রে ১০ গেঞ্জি বা ৩.২ মিমি ব্যাসের ইলেকট্রোড ব্যবহার কর।

Content added By

(৬.৩ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৪ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৫ এর অনুরূপ)

Content added By
  • পেনিট্রেশনের জন্য প্রায় ১.৫ মিমি রুট গ্যাপ রাখ ।
  • চিত্রানুযায়ী পাত দুইটির দুই প্রান্তে এবং মাঝে একটি ট্যাক ওয়েল্ড কর।
  • কার্যবস্তুকে অতিরিক্ত ২°৩° কোণে প্রি-সেট কর, যেন ওয়েল্ডিং করার পর তা ৯০° হয়।
  • ট্যাকের উত্তর অংশ চিজেল ও হ্যান্ড গ্রাইন্ডার দ্বারা গ্রাইন্ডিং কর। 

Content added By
  • যে পাতটির মাঝখানে দাগ টানা হয়েছে, উক্ত দাগের অপর পাতটি ৯০° কোণে খাড়া করে রাখ।
  • ইলেকট্রোড নিচের পাতটির সাথে ৩০° হতে ৪৫° কোণে ধরে ট্যাক ওয়েল্ডকর।
  • ট্যাক ওয়েল্ড ৮ মিলিমিটার হতে ১০ মিলিমিটর লম্বা হতে পারে।
  • এরূপ ট্যাক ওয়েল্ড ২ প্রান্তে দুইটি কর। 

Content added By
  • ইলেকট্রোডকে পার্শ্বের সাথে ৪৫° কোণে রাখি ।
  • ইলেকট্রোড ঢাল ওয়েন্ডিং লাইন বরাবর ৭০° ৮০° কোণে রেখে রুট রান টানতে আরম্ভ কর। 
  • কার্যবস্তুর শেষ পর্যন্ত ওরেন্ড করে প্রথম রান (রুট রান) সম্পন্ন কর।
  • – চিপিং কর এবং ওয়্যার ব্রাশ দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার কর। 
  • দ্বিতীয় এবং পরবর্তী ফিলিং রানসমূহ ওয়েন্ড কর।
  • কিছুটা বুনন প্রক্রিয়ায় ওয়েন্ড কর এবং প্রত্যেক প্রান্তে ক্ষণিকের জন্য ধাম।
  • সঠিক আর্ক লেংথ বজায় রাখ।
  • প্রত্যেক রানের জন্য ইলেকট্রোড প্লেটের পার্শ্বের সাথে ৪৫° কোণ এবং ওয়েল্ডিং এর দিকে ৭০-৮০ কোণ বজায় রাখ।
  • পুরু প্লেটের জন্য একাধিক রানের গুরেল্ড কর। 
  •  সর্বশেষ রান অর্থাৎ ক্যাপিং রান ওয়েন্ড করতে ইলেকট্রোড রেডিয়াল বুনন প্রক্রিয়ায় চালনা কর।
  • ইলেকট্রোড যারা কেবলমাত্র ফিউশন কেসের ধার স্পর্শ কর।
  • উপরের পৃষ্ঠ উত্তল আকৃতিতে ওয়েল্ড করা।
  •  বৃত্তাকার গতিতে ইলেকট্রোড চালনা করে রান শেষ কর এবং স্পাপ পরিষ্কার কর।

Content added By

কথায় বলে Prevention is better than Cure অর্থাৎ প্রতিরোধ সর্বোত্তম পন্থা। তাই জোড় করার সময় যদি ভালো তদারকি করা হয়, তবে ত্রুটি বিচ্যুতি অনেক বেশি ধরা পড়ে। যা নিরাময় করা সম্ভব হয়। জোড়ের সময় দেখতে হবেঃ

  • ইলেকট্রোডের কোণ ঠিক আছে কীনা?
  •  ইলেকট্রোড চালনার গতি ঠিক আছে কীনা?
  • আর্ক লেখে সঠিকভাবে বজায় রেখেছে কীনা?
  • রানের বিডের বুননগুলো টিকমত হচ্ছে কীনা?
  • প্রতি রানের পর জোড়স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করছে কীনা?

  •  জোড় প্রস্তুতির পর জোড় মূল্যায়নের জন্য দেখতে হবেঃ জোড় যথাবদ্ধভাবে পরিষ্কার করছে কীনা?
  • ওয়েল্ড জোড় আন্ডার কার্টযুক্ত কীনা?
  • প্লাগ, ওভার ল্যাপ যুক্ত কীনা?
  • ওয়েল্ড পেজের সাহায্যে উত্তল আকৃতি নিরীক্ষণ কর। 
Content added By

১। সমতল অবস্থানে আউট সাইড কর্নার জোড়ের নিমিত্তে সারফেস প্রিপারেশনসহ কার্যবস্তু প্রস্তুত প্রণালি বর্ণনা কর। 

২। আউট সাইড কর্নার জোড়ের নিমিত্তে ট্যাক ওয়েল্ডকরণ পদ্ধতি উল্লেখ কর।

৩। আউট সাইড কর্নার জোড়ের নিমিত্তে কারেন্ট সেটকরণ শনাক্ত কর ।

৪। আউট সাইড কর্নার জোড়ের সময় ইলেকট্রোড অ্যাংগেল, ইলেকট্রোড চালনার গতি, বুননের নিয়ম,আর্ক লেংথ ইত্যাদি বর্ণনা কর ।

৫। আউট সাইড কর্নার জোড়ের সময় পরীক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ কর। 

৬। আউট সাইড কর্নার জোড় শেষে লক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ কর।

Content added By
Please, contribute to add content into আর্ক ওয়েন্ডিং এ সিঙ্গেল ডি বাট জোড় ওয়েল্ড (আনুভূমিক অবস্থানে/২ঞ্জি).
Content

Content added By
  • ইলেকট্রোড নির্বাচনের বাঁধা ধরা তেমন কোন নিয়ম নেই, তবে পারিপার্শ্বিক অবস্থা, ওয়েল্ডারের অভিজ্ঞতা এবং কাজের গুরুত্ত্বানুযায়ী তা নির্বাচিত হয়।
  • অধিক পুরুত্বের ধাতু ওয়েল্ডিং করতে অপেক্ষাকৃত বড় ব্যাশ বিশিষ্ট ইলেকট্রোড ব্যবহৃত হয়।
  • খরচ কম রাখার জন্য সম্ভাব্য সর্বোচ্চ ব্যাসের ইলেকট্রোড নির্বাচন করতে হবে।
  • জোড় এর রুট রানের জন্য অপেক্ষাকৃত কম ব্যাস বিশিষ্ট ইলেকট্রোড নির্বাচন কর। 
  • এক্ষেত্রে ১০ গেজি বা ৩.২ মিমি ব্যাসের ইলেকট্রোড ব্যবহার কর।
Content added By

(৬.২ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৩ এর অনুরূপ)

Content added By

(৬.৫ এর অনুরূপ)

Content added By
  • পেনিট্রেশনের জন্য প্রায় ১.৫ মিমি রুট গ্যাপ রাখ।
  • চিত্রানুযায়ী পাত দুইটির দুই প্রান্তে এবং মাঝে একটি ট্যাক ওয়েল্ড কর। 
  • কার্যবস্তুকে অতিরিক্ত ২-৩° কোণে প্রি-সেট কর, যেন ওয়েন্ডিং করার পর তা ৯০° হয়।
  • ট্যাকের উত্তর অংশ চিজেল ও হ্যান্ড গ্রাইভার যারা গ্রাইন্ডিং কর।

ওয়ার্কপিস ট্যাক ওয়েল্ড করা :

  • যে পাতটির মাঝখানে গাদ টানা হয়েছে, উক্ত দাগের অপর পাতটি ৯০° কোণে খাড়া করে রাখ। 
  • ইলেকট্রোড নিচের পাতটির সাথে ৩০° হতে ৪৫° কোণে ধরে ট্যাক ওয়েল্ড কর ।
  • ট্যাক ওয়েল্ড ৮ মিলিমিটার হতে ১০ মিলিমিটর লম্বা হতে পারে। 
  • এরূপ ট্যাক ওয়েল্ড ২ প্রান্তে দুইটি এবং মাঝে একটি কর।

ওরেল্ড সম্পন্ন করতে পারাঃ 

  •  ইলেকট্রোডকে পার্শ্বের সাথে ৪৫° কোণে রাখি।
  •  ইলেকট্রোড ঢাল ওয়েন্ডিং লাইন বরাবর ৭০° ৮০° কোণে রেখে রুট রান টানতে আরম্ভ কর। 
  • কার্যবস্তুর শেষ পর্যন্ত ওরেন্ড করে প্রথম রান (রুট রান) সম্পন্ন কর।
  • স্পগগুলো চিপিং কর এবং ওয়্যার ব্রাশ দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার কর।
  • দ্বিতীয় এবং পরবর্তী ফিলিং রানসমূহ ওয়েল্ড করা ।
  • কিছুটা বুনন প্রক্রিয়ায় ওয়েন্ড কর এবং প্রত্যেক প্রান্তে ক্ষণিকের জন্য ধাম।
  • সঠিক আর্ক লেংথ বজায় রাখ।
  • প্রত্যেক রানের জন্য ইলেকট্রোড প্লেটের পার্শ্বের সাথে ৪৫° কোণ এবং ওয়েন্ডিং এর দিকে ৭০°-৮০ কোণ বজায় রাখ।
  • পুরু শেটের জন্য একাধিক রানের ওয়েল্ড কর। 
  • সর্বশেষ রান অর্থাৎ ক্যাপিং রান ওয়েন্ড করতে ইলেকট্রোড রেডিয়াল বুনন প্রক্রিয়ায় চালনা কর। 
  • ইলেকট্রোড যারা কেবলমাত্র ফিস্টশন ফেসের বার স্পর্শ কর।
  • উপরের পৃষ্ঠ উত্তল আকৃতিতে ওয়েল্ড কর।
  • বৃত্তাকার গতিতে ইলেকট্রোড চালনা করে রান শেষ কর এবং স্পগ পরিষ্কার কর।  

Content added By

কথায় বলে Prevention is better than Cure অর্থাৎ প্রতিরোধ সর্বোত্তম পন্থা। তাই জোড় করার সময় যদি ভালো তদারকি করা হয়, তবে ত্রুটি বিচ্যুতি অনেক বেশি ধরা পড়ে। যা নিরাময় করা সম্ভব হয়। জোড়ের সময় দেখতে হবে - 

  • ইলেকট্রোডের কোণ ঠিক আছে কীনা?
  • ইলেকট্রোড চালনার গতি ঠিক আছে কীনা?
  • আর্ক লেংথ সঠিকভাবে বজায় রেখেছে কীনা?
  • রানের বিডের বুননগুলো টিকমত হচ্ছে কীনা?
  • প্রতি রানের পর জোড়স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করছে কীনা?

জোড় প্রস্তুতির পর জোড় মূল্যায়নের জন্য দেখতে হবে :

  • জোড় যথাযথভাবে পরিষ্কার করছে কীনা? 
  • ওয়েল্ড জোড় আন্ডার কাটমুক্ত কীনা?
  • স্পগ, ওভার ল্যাপ যুক্ত কীনা?
  • ওয়েল্ড গেজের সাহায্যে উত্তল আকৃতি নিরীক্ষণ কর। 
Content added || updated By

১। সমতল অবস্থানে আউট সাইড কর্নার জোড়ের নিমিত্তে সারফেস প্রিপারেশনসহ কার্যবস্তু প্রস্তুত প্রণালি বৰ্ণনা কর। 

২। আউট সাইড কর্নার জোড়ের নিমিত্তে ট্যাক ওয়েল্ডকরণ পদ্ধতি উল্লেখ কর। 

৩। আউট সাইড কর্নার জোড়ের নিমিত্তে কারেন্ট সেটকরণ শনাক্ত কর ।

৪। আউট সাইড কর্নার জোড়ের সময় ইলেকট্রোড অ্যাংগেল, ইলেকট্রোড চালনার পতি, বুননের নিয়ম, আর্ক লেংথ ইত্যাদি বর্ণনা কর।

৫। আউট সাইড কর্নার জোড়ের সময় পরীক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ কর। 

৬। আউট সাইড কর্নার জোড় শেষে লক্ষণীয় বিষয়সমূহ উল্লেখ কর।

Content added By

Promotion