এসএসসি(ভোকেশনাল) - রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ারকন্ডিশনিং-১ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | NCTB BOOK

মূলত তিনটি পদ্ধতিতে রেফ্রিজারেন্ট রিকভারি করা হয়- 

১। ভ্যাপার রিকভারি পদ্ধতি 

২। ভরণ রিকভারি পদ্ধতি 

৩। পুশ-পুল রিকভারি পদ্ধতি

কার এসিতে তরল রিকভারির প্রয়োজন হয় না নিচে তাই ভ্যাপার রিকভারি ও পুন-গুল রিকভারি পদ্ধতি দেখানো হল।

ভ্যাপার রিকভারি 

সিস্টেমে যদি ১৫ পাউন্ডের কম রেফ্রিজারেন্ট থাকে তাহলে এ প্রক্রিয়ায় রিকভারি করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় ইউনিটের ভেপার ও লিকুইড দু'টিই সরাসরি রিকভারি মেশিনের মাধ্যমে স্টোরেজ সিলিন্ডারে জমা হয়।

চিত্র ২.১৮: ভ্যাপার রিকভারি

পুশ-পুল রিকভারি

সিস্টেমে যদি ১৫ পাউন্ড অথবা তার বেশি রেফ্রিজারেন্ট থাকে তাহলে এ প্রক্রিয়ায় রিকভারি করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় চিত্রের মত সিস্টেমের লিকুইড রেফ্রিজারেন্ট একটি সাইট গ্লাস যুক্ত হোস পাইপের মাধ্যমে সরাসরি স্টোরেজ সিলিন্ডারে নেয়া হয়। পরে লিকুইড লাইন বন্ধ করে অবশিষ্ট বাস্পীয় রেফ্রিজারেন্ট রিকভারি মেশিনের মাধ্যমে স্টোরেজ সিলিন্ডারে জমা হয়।

চিত্র ২.১৯ : পুশ-পুল রিকভারি

 

Content added By