নিশাপুর চা বাগানে চা-শ্রমিকরা তাদের কম মজুরির প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করছিল । অবরোধ ভাংচুর চালাতে থাকলে শ্রমিক নেতা কিরণ তাদের সহিংস আন্দোলন পরিত্যাগ করে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য আহ্বান জানান ।
উক্ত নেতার কর্মকাণ্ডের মধ্যে ছিল—
i. হিন্দু-মুসলমানের ঐক্য দৃঢ়করণ
ii. নির্যাতনমূলক আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
iii. সত্যাগ্রহ বন্দীদের মুক্তিদানের দাবি
নিচের কোনটি সঠিক?
বাঙালিরা কখনই বিদেশি ইংরেজ শাসকদের মেনে নিতে পারেনি। ফলে, পলাশি যুদ্ধের পর পরই এদেশে ব্রিটিশ বিরোধী নানা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। পরাধীনতার একশ' বছর পর স্বাধীনতা ঘোষণা করে এদেশের সৈনিকরা ও দেশীয় রাজারা। পরবর্তী পর্যায়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত তরুণ সমাজ। বাঙালি তরুণ সমাজ সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে দলে দলে আত্মাহুতি দিয়ে কাঁপিয়ে তোলে ইংরেজ শাসনের ভিত । উপমহাদেশের স্বাধিকার আন্দোলনে সবচেয়ে গৌরবময় ভূমিকা ছিল বাঙালিদের । এই অধ্যায়ে ১৮৫৭ সালে প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রামসহ পরবর্তী আন্দোলনসমূহে বাঙালি তথা তৎকালীন ভারতবাসীর গৌরব ও আত্মত্যাগের ইতিহাস সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করা হয়েছে ।
এই অধ্যায় শেষে আমরা-