বাংলাদেশে কত সালের ট্রেডমার্ক আইন প্রচলিত?
মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে মানুষের যে কোনো বৈধ অর্থনৈতিক কাজকেই ব্যবসায় বলে। অর্থাৎ কোনো কাজকে ব্যবসায় হতে হলে তার আইনগত বৈধতা অপরিহার্য। এই বৈধতা প্রমাণের সাথে দেশের আইনের যোগসূত্র রয়েছে । যদি কোনো ব্যবসায়ের উদ্দেশ্য ও কার্যকরণ দেশের আইন বিরুদ্ধ হয় তবে তা ব্যবসায় হতে পারে না। ব্যবসায় গঠন ও পরিচালনা করতেও আইন মানার প্রয়োজন পড়ে। এজন্য আইনে নির্দিষ্ট বিভিন্ন অানুষ্ঠানিকতা পালন করতে হয়। ব্যবসায় সংক্রান্ত আইনের একটা বড় উদ্দেশ্য হলো ব্যবসায়ী ও এর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অধিকার যেন ভঙ্গ না হয় তা নিশ্চিত করা। তাই এরূপ অধিকার কী রয়েছে তাও ব্যবসায়ীদের জানার প্রয়োজন পড়ে। ব্যবসায় এখন আন্তর্জাতিক রূপ পরিগ্রহ করেছে। তাই দেশের বাইরে ব্যবসায় করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট দেশের ও আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার প্রয়োজন পড়ে। তাই ব্যবসায়ের ইনগত দিক সম্পর্কে ধারণা দেয়ার জন্যই মূলত এ অধ্যায়ের অবতারণা ।
এ অধ্যায় পাঠ শেষে শিক্ষার্থীরা (শিখন ফল)
১. ব্যবসায়ের বিভিন্ন আইনগত দিক ব্যাখ্যা করতে পারবে
২. পেটেন্ট ও ট্রেডমার্ক আইনের ধারণা ব্যাখ্যা করতেপারবে
৩. পেটেন্ট ও ট্রেডমার্ক এর সুবিধা বিশ্লেষণ করতে পারবে
৪ . পেটেন্ট ও ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রি করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা করতে পারবে
৫ . কপিরাইট আইনের ধারণা ব্যাখ্যা করতে পারবে
৬ . কপিরাইট নিবন্ধন করার পদ্ধতি ব্যাখ্যা করতে পারবে
৭. কপিরাইট ভঙ্গ করার পরিণতি বিশ্লেষণ করতে পারবে
৮. বিমার ধারণা ও গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে
৯. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে বিমা করার প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করতে পারবে
১০. ব্যবসায় ও পরিবেশ আইনের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করতে পারবে
১১. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পরিবেশ দূষণের কারণ ও ফলাফল বিশ্লেষণ করতে পারবে
১২. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পরিবেশ দূষণরোধে করণীয় চিহ্নিত করতে পারবে
১৩. আই এস ও (ISO) ধারণা ও গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে
১৪. বি এস টি আই ধারণা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা করতে পারবে