Test Mode Reading Mode Right = 0 Wrong = 0

প্রাণীর পরিচিতি (দ্বিতীয় অধ্যায়)

All Question - (638)

বক্ষদেশে ৩ জোড়া ও উদরে ৭ জোড়া
বক্ষদেশে ২ জোড়া ও উদরে ৮ জোড়া
বক্ষদেশে ১ জোড়া ও উদরে ৯ জোড়া
বক্ষদেশে ৬ জোড়া ও উদরে ৪ জোড়া
ইহা রেচনে সহায়তা করে
ইহা পৌষ্টিকতন্ত্র ও সংবহনতন্ত্রের কাজ করে
ইহা শুধুমাত্র সংবহনতন্ত্র হিসেবে কাজ করে
কোনোটিই নয়
রক্ত থেকে আলট্রাফিলট্রেশনের মাধ্যমে রেচন দ্রব্যসহ অনেক প্রয়োজনীয় বস্তু প্রক্সিমাল প্যাঁচানো নালিকায় প্রেরণ করে
নালিকার এক প্রান্ত মেসনটেরনের এবং পশ্চাৎ খাদ্যনালীর সংযোগস্থলে সংযুক্ত , অন্যপ্রান্ত হিমোসিলে ভাসমান থাকে
ইহা আরশোলার রেচন অঙ্গ
এদের সংখ্যা 60-100 টি
সুঁচ দিয়ে হাইড্রাকে খোঁচা দিলে এর দেহের অংশবিশেষ বা সম্পুর্ণ দেহ প্রসারিত হয়
হাইড্রা বিশ্বজনীন মিঠা পানির মুক্তজীবী ও মাংসাশী প্রাণী
লম্বা দুরত্ব অতিক্রমের জন্য হাইড্রা সাধারনত হামাগুড়ির সাহায্যেই চলে
সালোক-সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় শৈবাল যে O2 নির্গত করে হাইড্রা তা শ্বসনে ব্যাবহার সংকুচিত হবে
লাইপেজ প্রোটিন জাতীয় খদ্যকে ফ্যাটি এসিড গ্লিসারল এ পরিণত করে
অ্যানিলিডার প্রধান রেচন অঙ্গ মালপিজিয়ান নালিকা
যে পোষকদেহে একটি পরজীবীকে প্রাকৃতিকভাবেই পাওয়া যায়, তাকে অসমসত্ব পোষক বলে
পুরুষ অারশোলার নবম খণ্ডকে অঙ্কীয়দেশে একজোড়া অ্যানাল স্টইল থাকে

হৃদযন্ত্রের স্পন্দন প্রতি মিনিটে 100 থেকে 110 বার

Blattella germaniea তেলাপোকা অপেক্ষাৃত খাটো

পুরুষ তেলাপোকার উদর অপেক্ষা বড়

তেলাপোকার ট্রাইকিয়া রুপর মতো চকচকে

বক্ষদেশে ২ জোড়া ও উদরে ৮ জোড়া
বক্ষদেশে ১ জোড়া ও উদরে ৯ জোড়া
বক্ষদেশে ৩ জোড়া ও উদয়ে ৭ জোড়া
নিজে চেষ্টা করুন
এটি ভ্রুণের ব্লাস্টোসিল এবং সিলোম গহ্বরে সংযুক্তির ফলে সৃষ্ট
এর ভিতর দিয়ে কোনো রক্ত প্রবাহিত হয় না
এতে সঞ্চিত খাদ্য গ্লুকোজ হিসেবে জমা থাকে
এর ভিতর দিয়ে যে তরল পদার্থ প্রবাহমান হয় তাকে হিমোসিল বলে
বহিঃত্বকের বাহিরের স্তরকে মেসোগ্লিয়া বলা হয়
হাইড্রার কলাম এবং স্টক অঞ্চলের মধ্যবর্তী অঞ্চলকে মায়োনিম বলে
আবরণী পেশি কোষের ভিতর প্রান্তে সংকোচনশীল তন্তু মায়ােনিম নামে পরিচিত
বহিঃত্বকের স্নায়ু কোষগুলো একপ্রান্তীয়
পুুুষ্টি কোষ
ইন্টারস্টিশিয়াল কোষ
গ্রন্থি কোষ
সংবেদী কোষ
দ্বিচক্র হৃৎপিন্ড
শিরা হৃৎপিন্ড
বহুচক্র হৃৎপিন্ড
ধমনি হৃৎপিন্ড
ইংগ্লুভয়াল
প্রোভেন্ট্রিকুলার
অধঃগ্রাসনালীয়
হাইপোসেরেব্রাল
মল হতে অতিরিক্ত পানি শোষণ করা রেকটামের কাজ
পরিপাক ক্রপেই শুরু হয়
মেসেন্টেরণেল অ্যামাইলেজ লিপিডকে ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল ও পরিণত করে
কোনোটিই নয়
প্রজনন ও রূপান্তর সাহায্যকারী হরমোন ক্ষরনে সাহায্য করে
হৃদস্পন্দন ও পেরিস্টোলসিস নিয়ন্ত্রণ করে
শ্বাসরন্ধ্রের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে
পুঞ্জাক্ষি ও অ্যান্টেনা স্নায়ু পাঠায়
দুই ধরনের হিমোসাইট দেখা যায়। যথা -প্রোহিমোসাইট ও ট্রানজিশনাল হিমোসাইট
আরশোলার রক্ত বর্ণহীন
রক্তের আপেক্সিক গুরুত্ব 7.5-8.0
রক্ত প্রধানত কাদ্যসার ও বর্জ্য পদার্থ সংবহনের কাজ করে
সাবমেন্টাম
কার্ডো
স্টাইপস
ল্যাসিনিয়া