বাংলা

All Written Question - (1883)

আমার ঘরে একটি দক্ষিণমুখী বাতায়ন আছে 

1 year ago

শওকত ওসমানের প্রকৃত নাম শেখ আজিজুর রহমান।

1 year ago
ক্রিয়া সম্পাদনের কাল (সময়) এবং আধারকে অধিকরণ কারক বলে । এ কারকে সপ্তমী অর্থৎ 'এ' , 'য়' , 'তে' ইত্যাদি বিভক্তি যুক্ত হয় । যেমনঃ আমরা রোজ স্কুলে যায় । অধিকরণ কারক তিন প্রকার । যথাঃ ১. কালাধিকরণঃ যে অধিকরণে ক্রিয়ার কাল বোঝানো হয়, তাই কালাধিকরণ । ২. আধারাধিকরণ তিন ভাগে বিভক্তঃ ক. ঐকদেশীয় আধারাধিকরণ খ. বৈষয়িক আধারাধিকরণ গ. অভিব্যাপক আধারাধিকরণ ৩. ভাবাধিকরণঃ যদি কোনো ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য অন্য ক্রিয়ার কোন রূপ বা ভাবের অভিব্যাক্তি প্রকাশ করে, তাকে ভাবাধিকরণ বলে ।
1 year ago
বাংলা ভাষায় বহু সংস্কৃত শব্দ হুবহু এসে গেছে । সেই সঙ্গে সংস্কৃত উপসর্গও তৎসম শব্দের আগে বসে শব্দের নতুন রুপে অর্থের সংকোচন সম্প্রসারণ করে থাকে। তৎসম উপসর্গ বিশটিঃ প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, নির, দূর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অভি, অপি, অধি, উপ, আ ।
1 year ago
উপমান অর্থ তুলনীয় বস্তু । প্রত্যক্ষ কোনো বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোনো বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে বলা হয় উপমেয়, আর যার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে তাকে বলা হয় উপমান। উপমান ও উপমেয়ের একটি সাধারণ ধর্ম থাকবে । যেমনঃ ভ্রমরের ন্যায় কৃষ্ণ কেশ= ভ্রমরকৃষ্ণকেশ । এখানে ভ্রমর উপয়ান এবং কেশ উপমেয় । কৃষ্ণত্ব হলো সাধারণ ধর্ম । সাধারণ ধর্ম বাচক পদের সাথে উপমানবাচক পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমান কর্মধারায় সমাস বলে । যথঃ তুষারের ন্যায় শুভ্র= তুষারশুভ্র ।
1 year ago
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যে অসামান্য অবদানের জন্য 'সাহিত্য সম্রাট' উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন। বঙ্কিমচন্দ্র রচিত প্রথম উপন্যাস Rajmohon's Wife(১৯৬৪) যা ইংরেজিতে রচিত। এটি প্রথম Indian Field পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । তার রচিত প্রথম বাংলা উপন্যাস 'দুর্গেশনন্দিনী' (১৮৬৫) এটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস ।
1 year ago
বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধা অর্থ (বিপদ্র ঝুকি নেয়া) এই কাজটা খুবই ঝুকিপূর্ণ, এ যেন বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধা ।
1 year ago

মানুষের  মধ্যকার সাম্প্রদায়িক দ্বিধা- বিভক্তি নিয়ে মানবকল্যাণ সাধন করা সম্ভব নয়। মানবকল্যাণ বলতে লেখক মূলত মানুষের ব্যবহারিক জীবনের কল্যাণকে বুঝিয়েছেন। সাধারণভাবে অনেকে দুস্থ মানুষকে করুণাবশত দান-খয়রাত করাকে মানবকল্যাণ মনে করে। কিন্তু লেখকের মতে এমন ধারণা খুবই সংকীর্ণ মনোভাবের পরিচায়ক। তাঁর মতে মানব-কল্যাণ হলো মানুষের সার্বিক মঙ্গলের প্রয়াস। এই কল্যাণের লক্ষ্য সব অবমাননাকর অবস্থা থেকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থায় মানুষের উত্তরণ ঘটানো। লেখকের বিশ্বাস, মুক্তবুদ্ধির সহায়তায় পরিকল্পনামাফিক পথেই কল্যাণময় পৃথিবী রচনা করা সম্ভব। 

11 months ago

'কী' ও 'কি' পদ দুটির উচ্চারণের মধ্যে পার্থক্য না থাকলেও ব্যবহারিক দিক থেকে দুটোই আলাদা। যেসব প্রশ্নের উত্তরে বিশদভাবে বর্ণনা করতে হয় সেসব স্থানে 'কী' পদটি বসাতে হয়; অর্থাৎ এটি সর্বনাম পদের ন্যায় কাজ করে। একইভাবে যেসব প্রশ্নের উত্তর 'হ্যাঁ' বা 'না' সূচক অব্যয়ের মাধ্যমে পাওয়া যায় সেসব স্থানে 'কি' পদটি বসাতে হয়, এখানে 'কি' পদটি অব্যয় পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেমন গদ্যাংশটিতে দেখা যায়: 'আজ পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে দেখলে কী দেখতে পাই?' উত্তর হবে দুস্থ, অবহেলিত, স্বদেশ বিতারিত মানুষ; আবার 'সেবাধর্মী সংস্থার সংখ্যা বৃদ্ধিই কি প্রমাণ করে না মানব-কল্যাণ কথাটা স্রেফ মানব-অপমানে পরিনত হয়েছে?' উত্তর হবে 'হ্যাঁ'। অর্থাৎ বর্ণনামূলক অর্থে 'কী' পদ ও সংক্ষিপ্ত অর্থে 'কি' পদ ব্যবহৃত হয়। উ: খ ব্যাকরণিক দিক থেকে 'কী' সর্বনাম পদ ও 'কি' অব্যয় পদ।

2 months ago