রনি তার জন্মদিনে একটি বই উপহার পেলো। বইটি পড়ে রনি সমাজের ক্ষুদ্র সংগঠনের উৎপত্তি, বিকাশ, প্রকরণ, কার্যাবলি এবং সমস্যা সম্পর্কে জানতে পারল। সে মানুষের আচার- আচরণ, তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক, প্রথা, বিশ্বাস, সংস্কৃতি এবং বিভিন্ন জাতি সম্বন্ধেও জানতে পারে। অবশেষে রনি মানুষের পারিপার্শ্বিক ঘটনাসমূহের কার্যকারণ সম্পর্ক আবিষ্কার করে।
সমাজবিজ্ঞানের আলোচনার বিষয় হলো- সমগ্র সমাজ তাই সমাজবিজ্ঞান হচ্ছে সমাজের পূর্ণাঙ্গ পাঠ।
সামাজিক মানুষের আচার-আচরণ, আদর্শ-মূল্যবোধ, রীতিনীতি ও সামাজিক কার্যাবলি কীভাবে পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে এবং কীভাবে এর গতিশীলতা বজায় থাকে তা নিয়ে সমাজবিজ্ঞান অধ্যয়ন করে। পাশাপাশি ব্যক্তি, সামাজিক প্রতিষ্ঠান, প্রথা, সামাজিক গোষ্ঠীর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়েও আলোচনা করে।