Subject Content

ADDED&UPDATED

পানির আরেক নাম জীবন। শুধু জীবন ধারণের জন্য নয়, দেশের উন্নয়নের জন্যও আমাদের পানির দরকার। নানা উৎস থেকে আমরা পানি পাই। নানা কারণে আমাদের অতিপ্রয়োজনীয় এই পানির উৎস হুমকির মুখে পড়ছে। এই অধ্যায়ে আমরা এই হুমকিগুলোর কথা জানব এবং কেমন করে তার মোকাবেলা করতে পারব, সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।
...
এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা:

  • পানির ধর্ম বর্ণনা করতে পারব।
  • পানির গঠন ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পানির বিভিন্ন উৎস বর্ণনা করতে পারব।
  •  জলজ উদ্ভিদ ও জলজ প্রাণীর জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা এবং পানির মানদন্ড ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পরিবেশ সংরক্ষণে পানির পুনরাবর্তন ধাপসমূহে পানির ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারব।
  •  মানসম্মত পানির প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করতে পারব।
  • পানি বিপুখকরণ প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  বাংলাদেশে পানির উৎসে দূষণের কারণ ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পানিদূষণের প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারব।
  • বাংলাদেশের মিঠা পানিতে বৈশ্বিক উষ্ণতার প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারব।
  • পানিদূষণ প্রতিরোধের কৌশল ও নাগরিকের দায়িত্ব বর্ণনা করতে পারব।
  • উন্নয়ন কার্যক্রমে পানির ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারব।
  •  বাংলাদেশে পানির উৎসে হুমকির প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারব।
  • পানির উৎস সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা এবং কৌশল বর্ণনা করতে পারব।
  •  পানি প্রাপ্তি সকল নাগরিকের মৌলিক অধিকার – ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পানিপ্রবাহের সর্বজনীনতা এবং আন্তর্জাতিক নিয়মনীতি বর্ণনা করতে পারব ।
  • বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার এবং সুস্থ জীবনযাপনে এর প্রভাব বিষয়ে অনুসন্ধানমূলক কাজ পরিচালনা করতে পারব।
  • পানির সংকটের (গৃহস্থালি/কৃষি/শিল্পে ব্যবহার) কারণ অনুসন্ধান করতে পারব।
  • পানি ব্যবহার ও পানির সংরক্ষণে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে পোস্টার অঙ্কন করতে পারব।
  • পানির উৎসে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ, দূষণ রোধ বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করব।
  •  “পানি নাগরিকের মৌলিক মানবিক অধিকার” বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করব।
  • পানির অপচয়রোধ এবং কার্যকর ব্যবহারে সচেতন হব।

 

 


ADDED

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আলোর প্রয়োজনের কথা বলে শেষ করা যাবে না। আমরা চোখ বন্ধ করলে কিছুই দেখি না। আবার পুরোপুরি অন্ধকারে চোখ খোলা রাখলেও কিছু দেখতে পাই না। আলো হচ্ছে সেই নিমিত্ত, যার সাহায্যে আমরা দেখতে পাই। তোমরা আপের শ্রেণিগুলোতে আলোর বিভিন্ন ধর্মের সাথে পরিচিত হয়েছ। এই অধ্যায়ে আয়না বা দর্পণে... ব্যবহার ছাড়াও আলোর প্রতিসরণ সম্পর্কে আরও কিছু জানবে। এছাড়া চোখের ক্রিয়া, স্পষ্ট দর্শনের নিকটতম বিন্দু, লেন্সের ক্ষমতা, চোখের ত্রুটি এবং লেন্স ব্যবহার করে চোখ ভালো রাখার উপায় জানতে পারবে।

 

এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা:

  • দর্পণের ব্যবহার ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  আলোর প্রতিসরণ ব্যাখ্যা করতে পারব ।
  • দৃষ্টি কার্যক্রমে চোখের ক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  স্পষ্ট দর্শনের নিকটতম বিন্দু ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • লেন্সের ক্ষমতা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • চোখের ত্রুটি সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করতে পারব ।
  • লেন্স ব্যবহার করে চোখের ত্রুটি সংশোধনের উপায় বর্ণনা করতে পারব।
  • চোখ ভালো রাখার উপায় ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • চোখের ত্রুটি সৃষ্টির কারণ অনুসন্ধান করতে পারব ।
  • চোখের প্রতি যত্ন নেব এবং অন্যদের সচেতন করব।

ADDED

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নানা কাজে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে বিভিন্ন রকমের পলিমার। এদের কোনোটি প্রাকৃতিক আবার কোনোটি কৃত্রিম। আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি মুহূর্তও কল্পনা করতে পারব না, যখন আমরা কোনো না কোনো পলিমার ব্যবহার করছি না। কিছু কিছু পলিমার আছে, যেগুলো পরিবেশবাদ্ধব, আবার কোনো কোনোটি পরিবেশ... র জন্য বেশ ক্ষতিকর। এই অধ্যায়ে আমরা পলিমারকে চিনতে শিখব, কোনটি ব্যবহার করব কোনটি থেকে দূরে থাকব সেটিও আমরা বুঝতে শিখৰ ।

এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা :

  • প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম পলিমার ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পলিমারকরণ প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম তন্তু ও বস্ত্রের উৎস, বৈশিষ্ট্য এবং ব্যবহার বর্ণনা করতে পারব।
  • তত্ত্ব হতে সুতা তৈরির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • বিভিন্ন প্রকার সুতার বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • রাবার ও প্লাস্টিকের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পরিবেশের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টিতে রাবার ও প্লাস্টিকের ভূমিকা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • তাপ প্রয়োগ করে বিভিন্ন প্রকার সুতার বৈশিষ্ট্য শনার করতে পারব।
  • পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় রাবার ও প্লাস্টিকের ব্যবহার ও সংরক্ষণে সচেতন হব।

ADDED

অষ্টম শ্রেণিতে তোমরা অম্ল, ক্ষার ও লবণ কী ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তার একটা প্রাথমিক ধারণা পেরেছ। এই অধ্যায়ে আমরা অম্ল বা এসিড, ক্ষার ও লবণ সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত আলোচনা করব। এগুলো কীভাবে আমাদের দৈনন্দিন কিংবা কর্মজীবনে ব্যবহার হয়, সেটার একটা ধারণা দেওয়া হবে। অম্ল ও ক্ষারের পরিমাপের জন্য pH ব... ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে, এই অধ্যায় শেষে আমরা সেটি সম্পর্কেও ধারণা পেয়ে যাব।

 

এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা:

  • শক্তিশালী ও দুর্বল এসিডের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে পারব।
  • প্রাত্যহিক জীবনে এসিডের ব্যবহার এবং সাবধানতা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • এসিড অপব্যবহারের সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারব।
  • নির্দেশক ব্যবহার করে বিভিন্ন বস্তুর অম্লত্ব ও ক্ষারত্ব চিহ্নিত করতে পারব (লিটমাস, পূর্বের শ্রেণিতে তৈরিকৃত ফুল, সবজির নির্যাসের সাহায্যে)।
  • পাকস্থলীতে এসিডিটির কারণ এবং সঠিক খাদ্য নির্বাচন ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পদার্থের pH এর মান জানার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  ক্ষারকের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • প্রাত্যহিক জীবনে ক্ষারের প্রয়োজনীয়তা এবং ব্যবহারের সাবধানতা ব্যাখ্যা করতে পারব ।
  • প্রশমনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • প্রাত্যহিক জীবনে প্রশমনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  লবণের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • প্রাত্যহিক জীবনে লবণের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • পরীক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার লবণ তৈরি করতে পারব। (ধাতু + এসিড, ধাতুর অক্সাইড+এসিড)
  •  আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে অম্ল, ক্ষার ও লবণের অবদানকে প্রশংসা করব।

ADDED

মাটি আমাদের অতি প্রয়োজনীয় একটি প্রাকৃতিক সম্পদ। মাটিতে পাছপালা জন্মার, ফসল উৎপন্ন হয়। আমাদের দায়িত্ব এই প্রাকৃতিক সম্পদকে নানা ধরনের দূষণ থেকে রক্ষা করা। একই সাথে মাটি আমাদের তেল, গ্যাস, কয়লাসহ নানা রকম খনিজ পদার্থের উৎস। তাই আমরা একদিকে যেরকম এই খনিজ উত্তোলন করে দেশকে সমৃদ্ধ করব, অন্যদিকে ল... ্ষ রাখব এই প্রক্রিয়ায় আমাদের মূল্যবান সম্পদটির যেন অপচয় না হয়।বিজ্ঞান
 এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা :

  •  মাটি ও ভূমির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে পারব ।
  • বিভিন্ন প্রকার মাটির মধ্যে পার্থক্য করতে পারব।
  • মাটির গঠন ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  মাটির pH মান জানার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  মাটি দূষণের কারণ, ফলাফল এবং মাটি সংরক্ষণের কৌশল বর্ণনা করতে পারব।
  •  মাটিতে অবস্থিত খনিজের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  খনিজের ব্যবহার এবং সংরক্ষণের কৌশল বর্ণনা করতে পারব।
  • প্রাকৃতিক জ্বালানির গঠন, প্রক্রিয়াকরণ, ব্যবহার এবং সংরক্ষণের কৌশল বর্ণনা করতে পারব।
  • শিক্ষার্থীর এলাকায় মাটিদূষণের কারণ ও ফলাফল অনুসন্ধান করতে পারব।
  •  pH পেপার দিয়ে মাটির pH নির্ণয় অথবা লিটমাস পেপার দিয়ে মাটির অম্লত্ব ও ক্ষারত্ব নির্ণয় করতে পারব।
  • সম্পদ সংরক্ষণে যত্নবান হব ও অন্যদের সচেতন করব।

 



 


ADDED&UPDATED

বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, খরা ইত্যাদি নানারকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাংলাদেশে লেগেই আছে। এসব দুৰ্যোগে জানমালের অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতি আমাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে বড় অন্তরায়। পরিবেশের ওপর মানুষের নানারকম হস্তক্ষেপের ফলে এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ সাম্প্রতিক কালে মারাত্মক আকার ধারণ করেছে।

... >এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা :

  •  বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে জলবায়ুর পরিবর্তনের প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারব।
  • পরিবেশগত সমস্যা সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • দুর্যোগ সৃষ্টির কারণ, প্রতিরোধ, মোকাবেলার কৌশল এবং তাৎক্ষণিক করণীয় ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  সুস্থ জীনযাপনে মানসম্মত ও উন্নত পরিবেশের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে পারব
  • প্রকৃতি সংরক্ষণশীলতার তাৎপর্য বিশ্লেষণ করতে পারব। প্রকৃতির সংরক্ষণশীলতার বিভিন্ন কৌশল বর্ণনা করতে পারব।
  • নিজ এলাকায় মানসম্মত ও উন্নত পরিবেশ সৃষ্টির সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একটি অনুসন্ধানমূলক কাজ সম্পন্ন করতে পারব।
  • দুর্যোগ প্রতিরোধ এবং দূর্যোগের করণীয় বিষয়ে সমাজকে সচেতন করার বিষয়ে পোস্টার অঙ্কন করতে পারব।
  • প্রকৃতির সংরক্ষণশীলতার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি বিষয়ে পোস্টার অঙ্কন করতে পাৱৰ ।
  •  পরিবেশ সংরক্ষণে সমাজে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ করব।

 


ADDED&UPDATED

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রতিদিনই আমাদের কোনো কিছুকে টানতে হয়, ঠেলতে হয় কিংবা ধাক্কা দিতে হয়। কোনো বস্তুর গতির অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে চাইলেই আমরা সেটাকে টানি, ঠেলি বা ধাক্কা দিই অর্থাৎ বল প্রয়োগ করি। বল প্রয়োগ করে স্থির কর্তৃকে গতিশীল করা যায়, আবার গতিশীল কস্তুর গতি পর... বর্তন করা যায়, এমনকি গতি থামিয়েও দেওয়া যায়। এ অধ্যারে আমরা জড়তা, বল, স্থিতি এবং গতি আলোচনা করব। পতির উপর বলের প্রভাব বোঝার জন্য আমরা নিউটনের প্রথম সূত্র থেকে বলের প্রকৃতি জানব। নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র থেকে বলের পরিমাপ করব এবং নিউটনের তৃতীয় সূত্র থেকে বলের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া আলোচনা করব।


এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা:

  • বস্তুর জড়তা এবং বলের গুণগত ধারণা নিউটনের পতির প্রথম সূত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • জড়তার ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • বিভিন্ন প্রকার বলের প্রকৃতি ব্যাখ্যা করতে পারব ।
  • ব্যবহারিক জীবনে ঘর্ষণের সুবিধা বর্ণনা করতে পারব।
  • স্থিতি ও গতির ওপর বলের প্রভাব ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র ব্যবহার করে বলের পরিমাপ করতে পারব।
  •  সহজ পরীক্ষণের সাহায্যে বল পরিমাপ করতে পারব।
  • নিউটনের তৃতীর সূত্রের সাহায্যে সংঘঠিত কয়েকটি জনপ্রিয় ঘটনা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • আমাদের জীবনে বলের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করতে পারব।

ADDED

পৃথিবীর প্রথম স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্লোন ডলি নামের একটি ভেড়া আধুনিক বংশগতি বিদ্যার (Genetics) ভিত্তি গড়ে উঠেছে আজ থেকে প্রায় ১৫০ বছর পূর্বে গ্রেগর মেন্ডেল নামে একজন অস্ট্রীয় ধর্মজাজকের গবেষণার মাধ্যমে। যেডেলের আবিষ্কারের মূল প্রাতিগাচ্চ হচ্ছে জীবের প্রতিটি বৈশিষ্ট্য এক জোড়া ফ্যাক্টর দ্বারা নি... ়ন্ত্রিত। বেটসন ১৯০৮ সালে মেন্ডেলের ফ্যাক্টরের নাম দিলেন জিন। বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকেই বংশগতি বিদ্যা নানাভাবে বিকাশ লাভ করতে থাকে। নানা তথ্যে সমৃদ্ধ হতে থাকে এর ভাণ্ডার। বংশগতির একক বা জিনের উপাদানের প্রকৃতি, রাসায়নিক এবং অণুর গঠন ও জৈবনিক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতিগুলো আবিষ্কৃত হওয়ার পর জীববিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করলেন, নিষেক ছাড়াই কীভাবে একটা জীবকোষ থেকে জিন আরেকটা জীবকোষে প্রতিস্থাপন করা যায়, সেটি নিয়ে গবেষণা শুরু করলেন। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক হার্বার্ট বয়ার এবং স্ট্যানলি কোহেন ১৯৭৩ সালে প্রথম নিষেক ছাড়াই কৃত্রিমভাবে জিন সংযোজনে সাফল্য লাভ করেন। জীববিজ্ঞানের ইতিহাসে যেটি ছিল এক অচিন্তনীয় ঘটনা। স্থাপিত হলো জীবপ্রযুক্তি (Biotechnology) নামে জীববিজ্ঞানের নতুন এক শাখা। আমরা এ অধ্যায়ে জীবপ্রযুক্তি সম্বন্ধে আলোচনা করার পূর্বে ক্রোমোজোম, জিন, ডিএনএ ও আরএনএ সম্বন্ধে আলোচনা করব। এগুলো সম্পর্কে আমরা অষ্টম শ্রেপিতে খানিকটা ধারণা পেয়েছি। এ অধ্যারে বিস্তারিত জানব।

 

এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা :

  • চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বংশপরম্পরায় স্থানান্তরের কৌশল ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • ডিএনএ টেস্টের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • জেনেটিক বিপ্লতার (Genetic Disorder) কারণ ও ফলাফল বর্ণনা করতে পারব।
  • জীবপ্রযুক্তি এবং জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  প্রাণী ও উদ্ভিদে ক্লোনিং ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • ক্লোনিংয়ের সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ করতে পারব।
  • জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজির ব্যবহার এবং এদের সুফল বিশ্লেষণ করতে পাৱৰ ।

ADDED&UPDATED

শক্তির নানা রূপের মাঝে তড়িৎ বা বিদ্যুৎ শক্তি। সবচেয়ে প্রয়োজনীয় একটি শক্তি, কারণ এটি দিয়ে আমরা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সবচেয়ে বেশি কাজ করতে পারি। বিদ্যুৎ বা তড়িৎ আলো জ্বালায়, পাখা চালায়, রেডিও, ফ্রিজ, টিভি বা কম্পিউটার চালায়। বিদ্যুতের সাহায্যে রান্না করা যায়। এর ব্যবহারকে ভালো করে বুঝত... হলে আমাদেরকে বিদ্যুৎ বা তড়িৎ সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। বিদ্যুৎ বা তড়িৎ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকলেই আমরা তড়িতের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করে এর অপচয় বন্ধ করার ক্ষেত্রে নিজেরা যত্নবান হতে পারব এবং অন্যদের সচেতন হতে সাহায্য করতে পারব।


 এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা

  • তড়িৎ উপাংশ ও যন্ত্র প্রতীকের সাহায্যে প্রকাশ করতে পারব।
  •  ব্যাটারির কার্যক্রম ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  বাসা-বাড়িতে ব্যবহার উপযোগী বর্তনীর নকশা প্রণয়ন করতে পারব ।
  • তড়িৎ বিশ্লেষণ এবং তড়িৎ প্রলেপন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • প্রাত্যহিক জীবনে তড়িৎ বিশ্লেষণের এবং তড়িৎ প্রলেপনের গুরুত্ব বর্ণনা করতে
  • কিলোওয়াট ও  কিলোওয়াট-ঘন্টা ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • বৈদ্যুতিক ক্ষমতার হিসাব করতে পারব।
  • এনার্জি সেভিং বাল্বের সুবিধা ব্যাখ্যা করতে পারব
  • আইপিএস ও ইউপিএসের কার্যক্রম ও ব্যবহার ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • সিস্টেম লস এবং লোড শেডিং ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • উন্নয়ন কার্যক্রমে বিদ্যুতের অবদান ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • বাসা বাড়িতে ব্যবহার উপযোগী বর্তনীর ব্যবহার প্রদর্শন করতে পারব।
  •  পরীক্ষার সাহায্যে তড়িৎ বিশ্লেষণ প্রদর্শন করতে পারব।
  • তড়িৎ উপকরণ ও যন্ত্রপাতির সঠিক ব্যবহারে সক্ষম হব।
  • তড়িতের অপচয় রোধে যত্নবান হব এবং অন্যদের সচেতন করব।

 


 


ADDED&UPDATED

যোগাযোগ মানুষের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যোগাযোগ মানুষ, দেশ এবং সমাজকে অনেক কাছাকাছি নিয়ে এসেছে। সৃষ্টির আদিকাল থেকে মানুষ নানাভাবে একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে আসছে। এখন আমরা রেডিও, টেলিভিশন, স্যাটেলাইট, টেলিফোন, মোবাইল ফোন বা সেল ফোন ইন্টারনেট, ফ্যাক্স ও ই-মেইল ব্যবহার করে মুহূর্তের ... াঝে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত যোগাযোগ করতে পারি। যোগাযোগ মানুষের জীবনযাত্রার মান পাল্টে দিয়েছে, তাকে নিয়ে যাচ্ছে উন্নতির চরম শিখরে। সমাজ, দেশ আর বিশ্বে অর্থপূর্ণ এবং উন্নত জীবন যাপন করতে হলে বিভিন্ন মানুষ, দেশ ও সমাজের সাথে আমাদের যোগাযোগ রক্ষা করতেই হবে। এই অধ্যায়ে আমরা যোগাযোগ, এর নীতিমালা এবং যোগাযোগের বিভিন্ন কৌশল ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রগুলো নিয়ে আলোচনা করব। 


এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা:

  • তথ্য ও যোগাযোগের মূলনীতি ব্যাখ্যা করতে পারব।
  •  ব্লকচিত্র ব্যবহার করে যোগাযোগ প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপ বর্ণনা করতে পারব।
  • মাইক্রোফোন ও স্পিকারের কার্যক্রম ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • এনালগ ও ডিজিটাল সংকেতের ব্যাখ্যা করতে পারব।
  • ডিজিটাল সংকেতের সুবিধা বর্ণনা করতে পারব।
  • ব্লকচিত্রের সাহায্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি-সংক্রান্ত প্রধান প্রধান যন্ত্রপাতির (মেশিন) কার্যক্রম তাদের সুবিধা এবং জীবনে এগুলোর ব্যবহার বর্ণনা করতে পারব।