Home
Ask Question?
Business Account
Exam
Exam List
Exam Result
Category
1-12 Class
Board Exam
Admission
Job Solution
Skill Development
Book Collection
Video Content
Blog Content
Question
Ask Question?
Current Affairs
All MCQ Question
All Written Question
Upload Question
General
Study Plan
Hand Note
Notice | News
Other
FAQ
Point
Package
Feedback
Home
Academy
Admission
Job Assistant
Current Affairs
Skill
Forum
Blog
Package
Unauthenticate
Guest
example@gmail.com
Login
Description
Home
Edit Description
Back
Edit Description
Fill up the form and submit
Question
বাংলা ভাষায় সমাস নিষ্পন্ন যে সব শব্দ সমস্যমান পদগুলোর কোনটিার অর্থ না করে বিশেষ কোন অর্থ প্রকাশ করে, সেগুলো বলে-
যৌগিক শব্দ
রূঢ় শ্বদ
যোগরূঢ় শব্দ
সাধিত শব্দ
ANSWER : 3
Descrption
যোগরূঢ় শব্দ: সমাসবদ্ধ অথবা একাধিক শব্দ বা ধাতুর দ্বারা নিষ্পন্ন শব্দ যখন কোনো আপেক্ষিক অর্থ না বুঝিয়ে অন্য বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে, তখন তাদের যোগরূঢ় শব্দ বলে। যেমন: ‘পঙ্কজ’ শব্দের আপেক্ষিক অর্থ হলো যা পঙ্কে জন্মে তা, অর্থাৎ শৈবাল, পদ্মফুল, কেঁচো প্রভৃতি। কিন্তু পঙ্কজ বললে শুধু পদ্মফুলকেই বোঝায়। কাজেই ‘পঙ্কজ’ যোগরূঢ় শব্দ। প্রশ্ন: শব্দের গঠনমূলক শ্রেণীবিভাগ করো এবং প্রত্যেক প্রকার শব্দের উদাহরণ দাও। অথবা, শব্দ গঠন বলতে কী বোঝ? সার্থক শব্দ গঠনের উপায়গুলো উদাহরণসহ লেখো। অথবা, গঠন অনুযায়ী বাংলা শব্দ কত প্রকার ও কী কী? প্রত্যয় ও উপসর্গযোগে শব্দ কীভাবে গঠিত হয় উদাহরণসহ আলোচনা করো। উত্তর: শব্দের গঠনমূলক শ্রেণীবিভাগ: গঠন অনুসারে বাংলা ভাষার শব্দসমূহকে দুই ভাগে বিভক্ত করা যায়। যেমন: (ক) মৌলিক শব্দ ও (খ) সাধিত শব্দ। (ক) মৌলিক শব্দ: যেসব শব্দকে ভাঙা বা বিশ্লেষণ করা যায় না এবং যার সঙ্গে কোনো প্রত্যয়, বিভক্তি বা উপসর্গ যুক্ত থাকে না, তাদের মৌলিক শব্দ বলে। উদাহরণ: মা, বাবা, গোলাপ, বই, হাত, আকাশ ইত্যাদি। (খ) সাধিত শব্দ: মৌলিক শব্দ ও ধাতুর সঙ্গে উপসর্গ বা প্রত্যয়যোগে বা সমাসের সাহাযে্য যে শব্দ গঠিত হয়, সেগুলোকে সাধিত শব্দ বলে। উদাহরণ: প্রত্যয়যোগে —মোগল + আই - মোগলাই। উপসর্গযোগে—সু + নাম = সুনাম। সমাসনিষ্পন্ন—তিন ভুবনের সমাহার = ত্রিভুবন ইত্যাদি। প্রশ্ন: দ্বিরুক্তি বা দ্বিরাবৃত্তি বলতে কী বোঝ? তা কত প্রকার ও কী কী উদাহরণসহ আলোচনা করো। উত্তর: দ্বিরুক্তি বা দ্বিরাবৃত্তি: শব্দ, পদ ও ধ্বনিগুচ্ছের পুনরুক্তি করে নতুন ভাব প্রকাশের ব্যবস্থার নাম দ্বিরুক্তি বা দ্বিরাবৃত্তি। একে শব্দদ্বৈতও বলা হয়। দ্বিরুক্তির প্রকারভেদ। এটি তিন প্রকার। যথা: (ক) শব্দদ্বৈত বা শব্দাত্মক দ্বিরুক্তি: একটি শব্দ দুবার ব্যবহার করলে শব্দ দ্বৈত বা শব্দাত্মক দ্বিরুক্তি হয়। যেমন—বাড়ি বাড়ি, বছর বছর। (খ) পদদ্বৈত বা পদাত্মক দ্বিরুক্তি: একই পদ দুবার ব্যবহার করলে পদদ্বৈত বা পদাত্মক দ্বিরুক্তি হয়। যেমন—চোরে চোরে, পথে পথে। (গ) ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি: ধ্বনিসমবায়ে সৃষ্ট অর্থহীন অথচ দ্যোতনা সৃষ্টিকারী শব্দের দুবার ব্যবহারে ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি হয়। যেমন—শন্শন্, কন্কনে।
Please, login first.
click here to login
Cancel
Login
©2024 SATT ACADEMY. All rights reserved.