টেস্ট করা বলতে কার্যক্ষমতা সঠিক আছে কিনা তা যাচাই করাকে বোঝানো হয়েছে। নিচে উল্লেখিত খাপ অনুসরণ করে আমরা বিভিন্ন প্রকার সুইচ টেস্ট করতে পরি।
ওয়ান ওরে সুইচ টেস্ট
১। অ্যাডোমিটারের সিলেক্টিং নবকে কন্টিনিউটি পজিশনে সেট করি;
২। সুইচটিকে অফ পজিশনে সেট করি এবং মিটার প্রোবষয়কে সুইচের দুই টার্মিনালে ধরি
৩। যদি কন্টিনিউটি না দেখায় তাহলে সুইচটি ভালো আছে। যদি কন্টিনিউটি দেখায় তবে বুঝতে হবে সুইচটি নষ্ট;
৪। এবার সুইচটিকে অন পজিশনে সেট করি এবং মিটার প্রোবষয়কে সুইচের দুই টার্মিনালে ধরি
৫। যদি কন্টিনিউটি দেখায় তাহলে সুইচটি ভালো আছে। যদি কন্টিনিউটি না দেখায় তবে বুঝতে হবে সুইচটি নষ্ট ।
শ্রেণি কক্ষের কাজ
একই পদ্ধতি অনুসরণ করে সুইচ, সকেট, প্লাগ, ফিউজ, হোল্ডার, তার, বাল্ব (২৫, ৪০, ৬০, ১০০ ওয়াট), রিলে, ক্যাপাসিটর, থার্মোস্ট্যাট, টাইমার, হিটার, থার্মালফিউজ, কুলিংওভার লোড, ওভার লোড প্রটেক্টর, ইত্যাদি পরীক্ষা করি ও ভালো মন্দ যাচাই করে নিচের তালিকাটি প্রস্তুত করি ।
আরও দেখুন...