ব্যাকরণ শব্দটি হলো--
তৎসম
অর্ধ-তৎসম
তদ্ভব
দেশী
Description (বিবরণ) :
প্রশ্ন: ব্যাকরণ শব্দটি হলো--
ব্যাখ্যা:
ব্যাকরণ শব্দটি হলো-- তৎসম।
যেসব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে কোন রূপ পরিবর্তন ছাড়াই সরাসরি বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে, সেসব শব্দকে বলা হয় তৎসম শব্দ। যেমন : ব্যাকরণ, চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভুবন, ধর্ম, অন্ন, বস্ত্র, গৃহ, আকাশ ইত্যাদি।
Related Question
”আশীবিষ”-এর অর্থ কি?
ভুজঙ্গ
মার্তন্ডু
হুতাশন
মাতঙ্গ
আশীবিষ > /বিশেষ্য পদ/ দন্তে বিষ আছে যাহার-সর্প।
ভুজঙ্গ >- [বিশেষ্য পদ] সর্প।
”কান পাতলা” অর্থ কী?
অবিশ্বাসী
বিশ্বাসপ্রবণ
বিশ্বাসী
বিশ্বাসহীন
”কান পাতলা” অর্থ বিশ্বাসপ্রবণ।
কান পাতলা শব্দটির অর্থ সব কথায় বিশ্বাস করা। উদাহরণ: কান পাতলা বন্ধুরা অনেক সময় বিপদের কারন হয়ে দাঁড়ায়।
”এমন ছেলে আর দেখিনি” বাক্যে ”ছেলে” শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি?
কর্তায় শূন্য
কর্মে শূন্য
পাদানে শূন্য
অধিকরণে মূন্য
”এমন ছেলে আর দেখিনি” বাক্যে ”ছেলে” শব্দটি কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তি।
যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্ম কারক বলে।
ক্রিয়ার সঙ্গে 'কী' বা 'কাকে' দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তা-ই কর্ম কারক।
যেমন: ডাক্তার ডাক। তাকে বলো। ইত্যাদি।
কোনটি স্বরসন্ধির উদাহরণ?
ণিজন্ত
অহরহ
বিদ্যালয়
দুঃচিন্তা
বিদ্যালয় স্বরসন্ধির উদাহরণ।
স্বরধ্বনির সাথে স্বরধ্বনির যে সন্ধি হয় তাকে স্বরসন্ধি বলে।
যেমন, সিংহাসন = সিংহ + আসন,
বিদ্যালয় = বিদ্যা + আলয়,
হিমালয় = হিম + আলয়,
দেখা যাচ্ছে 'অ' এবং 'আ' মিলে স্বরসন্ধিতে 'আ' হয়।
শব্দ ও ধাতুর মূলকে বলে--
প্রকৃতি
ধাতু
বিভক্তি
কারক
শব্দ ও ধাতুর মূলকে বলে-- প্রকৃতি।
প্রকৃতি মূলত দুই প্রকার। যথা : নাম প্রকৃতি ও ক্রিয়া প্রকৃতি।