“জাতিসংঘ প্রবর্তিত একটি কর্মসূচির ২০১৫ সালের অর্জিত সাফল্য ২০৩০ সাল মেয়াদি অভীষ্ট অর্জনে বাংলাদেশকে আশাবাদী। করেছে”- মন্তব্য করে জনাব শাহেদ মনসুর তাঁর "উন্নয়ন পরিকল্পনা ও বাংলাদেশ” শীর্ষক বক্তৃতা শুরু করেন। তাঁর বক্তব্যের শেষে তিনি বলেন, “২০৩০ সালের মধ্যে অভীষ্ট অর্জনের মাধ্যমে আমরা নারী- পুরুষ সমতা বিধান করে সুখী ও সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হব।”
শাহেদ সাহেবের শেষ বক্তব্যে ফুটে উঠেছে—
i. অভীষ্ট অর্জনের সম্ভাব্য ফলাফল
ii. সাফল্য অর্জনের সুবিধাসমূহ
iii. সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের স্বপ্ন
নিচের কোনটি সঠিক?
আন্তর্জাতিক সংস্থা জাতিসংঘ গঠিত হওয়ার পর থেকে এর উদ্দেশ্যগুলো অর্জনে সংস্থাটি অনেক সাফল্য লাভ করেছে। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হয়ে সকলের সম্ভাবনা, মর্যাদা ও সমতা নিশ্চিত করতে জাতিসং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাই অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত উন্নয়নের সমন্বয়ে 'টেকসই উন্নয়ন অতীষ্ট (এসডিজি) অর্জনে জাতিসংঘ কাজ করে যাচ্ছে। পূর্ববর্তী শ্রেণিতে আমরা এসডিজি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি। জাতিসংঘ নির্ধারিত এসডিজি অর্জনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে সাথে বাংলাদেশও সমান ভালে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু এ কাজ খুব সহজ নয়। এ কাজে সরকার ও জনগণকে একযোগে কাজ করতে হবে। এ অধ্যায়ে এসডিজি অর্জনে অংশীদারিত্বের গুরুত্ব, এসডিজি অর্জনের ফলাফল, এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের করণীয় সম্পর্কে জানব।