বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা হয়- ১৯৭৫ সালে ।
মুত্তিকার রং রাঙা বলে এর নাম রাঙামাটি। ১২টি জনগোষ্ঠীর এর বৈচিত্র্যময় জনপদ- রাঙামাটি।
পুরাতন নাম হরিকেল। আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
বাংলাদেশের ১ম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র বেতবুনিয়া রাঙামাটি।
উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-রাঙামাটি
বাংলাদেশের উপজাতিয়দের জন্য প্রতিষ্ঠিত সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান- ৩টি।
বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিল কর্ণফুলী রেয়ন মিল- চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটি ।
রাঙামাটির সাথে ভারত ও মায়ানমার উভয়ের সংযোগ রয়েছে। এই জেলার সাথে ঢাকার জলপথের সংযোগ নেই। রাঙামাটিতে কোনো রিক্সা নেই।
বাংলাদেশের একমাত্র ঝুলন্ত সেতু রাঙামাটিতে কর্ণফুলী কাগজকলের (বৃহত্তম কাগজকল) কাঁচামাল বাঁশ ও নরম কাঠ ।
বাংলাদেশের ৭টি কাগজ কল এর ৪টি হার্ডবোর্ড মিল রয়েছে। বাংলাদেশের একমাত্র কৃত্রিম হ্রদ তৈরি করা হয়েছে- কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দিয়ে। কাপ্তাই বাঁধ- কর্ণফুলী, রাঙামাটি ।
গাধা প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত- রাঙামাটিতে।
কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত- কর্ণফুলী নদীতে নির্মাণ ১৯৬২ কার্যক্রম শুরু ১৯৬৫ সালে। ভেঙ্গিভ্যালি- কাপ্তাই, রাঙামাটি। ঝুলন্ত সেতু দৈর্ঘ্য- ৩৩৫ ফুট। মাইনমুখী ভ্যালি- রাঙামাটি।