ডবির সাহায্যে কাপড়ের ডিজাইন
ডবির সাহায্যে কাপড়ের উপর ডিজাইন তৈরির জন্য প্রথমে পেগিং প্লান করতে হবে। ল্যাগ এর ছিদ্রে পেগগুলো সাজানোই পেগিং প্লান। পেগিং প্লান করার জন্য প্রথমেই জানতে হবে ডবিটি ডানহাতি না বাহাতি ডানহাতি বা বাহাতি ডবির উপর নির্ভর করে পেগগুলো সাজাতে হবে ।
পেঁগ প্রান প্রস্তুতকরণ
যখন কোন ডবি লুমের স্ট্যাটিং হ্যান্ডেল সুমের ডান পার্শ্বে থাকে তখন রাইট হ্যান্ডেল অর্থাৎ ডান হাতি ডবি বলে । আবার যখন ডবি লুমের স্ট্যাটিং হ্যান্ডেল লুমের বাম পার্শ্বে থাকে তখন উক্ত সুমকে লেফট হ্যান্ডেড বা বাহাতি ডবি বলে।
রাইট হ্যান্ডেড ডবির সিলিন্ডার ঘড়ির কাটার দিকে ঘুরে অন্য দিকে লেফট হ্যান্ডেড ডবির সিলিন্ডার ঘড়ির কাটার বিপরীত দিকে ঘুরে।
রাইট হ্যান্ডেড ডবিতে শেড তৈরি করতে প্রথম পিক বটম হুক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অন্যদিকে লেফট হ্যান্ড ডবিতে টপ হুক দ্বারা শেড তৈরি করা হয়। আটটি তল বিশিষ্ট সিলিন্ডারের জন্য প্যাটার্ন চেইন বা লেটিস তৈরি করতে অবশ্যই আটটি ল্যাগের প্রয়োজন হয়। প্রতিটি ল্যাপ দুইটি পিক নির্দেশ করে। এসব ছিদ্রগুলোতে ডিজাইন অনুযায়ী বা পেগ প্লান অনুযায়ী পেগ বসাতে হবে ।
জ্যাকার্ডের সাহায্যে কাপড়ে বিভিন্ন ডিজাইন
গ্রাফ পেপারে অংকিত বড় প্যাটার্ন ডিজাইন থেকে প্রথমে প্যাটার্ন কার্ড কাটা হয়। অতপর প্রতিটি কার্ডকে একত্রে একটি প্রান্তহীন ফিতার মতো বেঁধে চেইন আকারে পরিণত করা হয়। অতপর কার্ড চেইনকে জ্যাকার্ড মেকানিজমের সিলিন্ডারের উপর সাজিয়ে রাখা হয়। প্যাটার্ন কার্ডের ছিদ্র অনুযায়ী নিডেল হুককে নির্বাচন করে ও হুকগুলো টানা সুতাকে উপরে তুলে সেড গঠন করে।
জ্যাকার্ডের সাহায্যে কাপড়ে ডিজাইন প্রস্তুতকরণ
নিডেল, নিডেল বোর্ড, স্প্রিং বক্স, হুক, নাইফ, কার্ড সিলিন্ডার, প্যাটার্ন কার্ড, নেককর্ড, হার্নেস কর্ড, কম্বার বোর্ড, মেইল আই, লিঙ্গ ইত্যাদি নিয়ে গঠিত জ্যাকার্ড ম্যাকানিজম সিঙ্গেল লিফট সিঙ্গেল সিলিন্ডার জ্যাকার্ড ম্যাকানিজমে টানা সুতার দুইটি রিপিটের জন্য ৪০০ টি নিডেল ও ৪০০টি হুক থাকে । প্রথমে প্যাটার্ন অনুযায়ী কার্ড কাটিং মেশিন দ্বারা প্যাটার্ন কার্ডে পাঞ্চ করে ছিদ্র করা হয় এবং কার্ডগুলোকে একত্রে বেঁধে প্রাস্তুহীন চেইনে পরিণত করা হয়। অতপর কার্ড চেইনকে কার্ড সিলিন্ডারের মাধ্যমে নিডেলের সামনে স্থাপন করা হয় । কার্ডের ছিদ্রগুলো ডিজাইনের ওয়ার্স আপ নির্দেশ করে। ছিদ্র অনুযায়ী কার্ডগুলো নিডেল নির্বাচন করে নিডেলের ক্র্যাংকে হুক নির্বাচন করে এবং নাইকের মাধ্যমে উপরে উঠে ও সেড গঠন করে। সেড গঠন হওয়ার পর পিক হয় এবং পড়েন সুতা সেড-এর মধ্যে প্রবেশ করে নির্দিষ্ট ডিজাইনের কাপড় তৈরি করে।
টুইল (Twill)
যে উইভে কাপড়ের উপরিভাগে টানা বা পড়েন ভাসা (Float) অথবা সম বা অসম কোনাকুনি শিররেখা লাইন (Diagonal line) দৃষ্ট হয় এটিই টুইল উইভ (Twill weave) | টুইল উইডের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো কাপড়ের উপর কোনাকুনি রেখার দৃষ্টিগোচর হওয়া। এই কোনাকুনি রেখা ডান থেকে বামে ও বাম থেকে ডানে চলতে থাকে। ডিজাইন অনুযায়ী কাপড়ের উপরের পার্শ্বে অর্থাৎ ব্যাক সাইডেও এই কোনাকুনি রেখা দৃষ্ট হয়, তবে ডিজাইন হুবহু ফুটে উঠে না । এই ডিজাইনের প্রস্তুতকৃত কাপড় খুব ওজন বিশিষ্ট ও বেশ খাপি হয় অর্থাৎ দৃঢ় হয় । অধিকাংশ স্যুটিং ও প্যান্টের কাপড় টুইল উইভ দ্বারা তৈরি করা হয়ে থাকে। টুইলের বিভিন্ন ডিজাইন অনুযায়ী মাঝে মাঝে টুইল রেখার দিক পরিবর্তন করে ইচ্ছেমতো হেরিং বোন, জিগজ্যাগ ইত্যাদি ডিজাইনের কাপড় প্রস্তুত করা হয় । টুইল উইভ হলো দ্বিতীয় প্রাথমিক বেসিক উইভ ।
টুইল উইভের বৈশিষ্ট্য
০ এ জাতীয় কাপড়ের উপরিভাগে টানা ও পড়েন ভাসা অথবা টানা ও পড়েন সম বা অসম ভাসা কতগুলো কোনাকুনি শিররেখা দৃষ্ট হয় । এটিই টুইল কাপড়ের প্রধান বৈশিষ্ট্য ।
০ টুইল রেখা ক্রমাগত ডান থেকে বামে ব বাম থেকে ডানে প্রবাহিত হয় ।
০ তিন বা ততোধিক ঝাঁপে টুইল প্রস্তুত করা হয়।
০ টুইলের ক্ষুদ্রতম ডিজাইন ৩×৩
০ টুইল উইভের ক্ষেত্রে প্রধানত স্ট্রেইট ড্রাফট ব্যবহার হয়।
০ টুইল উইভ তৈরি করতে কমপক্ষে ৩টি টানা সুতা ও তিনটি পড়েন সুতার প্রয়োজন হয় ।
০ টুইল উইভ নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যের জন্য বেশি ব্যবহার হয়।
ক) অলংকৃত করণের জন্য ।
খ) বেশি ওজনের জন্য ।
o কোন কোন ক্ষেত্রে টুইল লাইন ডান অথবা বাম থেকে গতি পরিবর্তন করে নির্দিষ্ট নিয়মে Sinistrally এবং Dextrally উভয় দিকে প্রসারিত হয়।
০ টুইল উইভ দ্বারা প্রস্তুতকৃত কাপড়ের ব্যবহার বহুবিধ।
টুইল উইভের শ্রেণি বিভাগ
১। টুইল রেখার দিকের উপর নির্ভর করে টুইল উইভকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথা-
ক) S টুইল (S-Twill)
খ) Z টুইল (Z-Twill)।
২। টুইল রেখার প্রকৃতির উপর নির্ভর করে টুইল উইভকে চার ভাগে ভাগ করা যায় যথা-
ক) ওয়ার্স টুইল (Warp Twill)
খ) ওয়েফট টুইল (Weft Twill)
গ) এক্সপ্যান্ডেড টুইল (Expanded Twill)
ঘ) মাল্টিপল টুইল (Muliple Twill)
২। টুইল ডিজাইনের সুতার ভাসার উপর নির্ভর করে টুইল উইভকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
ক) ওয়ার্প ফেসড টুইল (Warp faced Twill)
খ) ওয়েফট ফেইসড টুইল (Wef faced Twill)
গ) ডাবল ফেইসড টুইল (Double faced Twill)
টুইল উইভের ডেরিভেটিভসমূহ (Derivatives of Twill weave)-
টুইল উইভের ডেরিভেটিভসমূহ নিম্নে বর্ণনা করা হলো-
০ জিগজ্যাগ, ওয়েভ, পয়েন্টেড টুইল (Zigzag. Waved Pointed Twill)
০ হেরিংবোন টুইল (Heringbone Twill) |
০ ডায়মন্ড ডিজাইন (Diamond Design)
০ ডায়াপার ডিজাইন (Diaper design)।
০ ব্রোকেন টুইল (Broken Twill)।
০ স্টেপড টুইল (Sepped Twill)।
০ ট্রান্সপোজড অথবা রি-অ্যারেঞ্জ টুইল (Transposed or Re-arrange Twill)।
০ ইলংগেটেড টুইল (Elongaed Twill)।
০ শেডেড টুইল (Shaded Twill)।
০ কার্ভড টুইল (Curved Twill)।
০ কম্বাইন্ড টুইল (Combined Twill) ।
০ ডায়াগোনাল টুইল (Diagonal Twill)।
টুইল কাপড়ের মান-
০ কাপড়ের মূল্য অনেক বেশি।
০ কাপড়ের শক্তি তুলনামূলক অনেক বেশি ।
০ কাপড়টি খুব খাপি ও অত্যাধিক টেকসই হয় ।
০ কাপড় অত্যাধিক ভারী ও শক্ত হয়।
০ টুইল কাপড় ভুলনামূলক মসৃণ ।
০ ইঞ্চি প্রতি টানা ও পড়েন সুতা বেশি থাকার কারণে উৎপাদন খরচ অনেক বেশি ।
০ বর্তমান বিশ্বে চাহিদা অনেক বেশি ।
০ একদিকে রঙিন ও অন্য দিকে সাদা সুতা দ্বারা টুইল কাপড়ে বৈচিত্র আনা যায়।
০ টানায় নীল ও পড়েনে সাদা সুতা দ্বারা ডেনিম কাপড় বুনন করা যায় ।
০ টুইল ডিজাইন দ্বারা বিভিন্ন ধরনের টাওয়েল বা গামছাও তৈরি করা যায় ।
০ টুইল ডিজাইন দ্বারা গ্যাবার্ডিন বা গ্যাবার্ডিন ফ্লানেলও তৈরি করা হয়।
০ কখনও কখনও উৎপাদিত কাপড়ের উভয় পার্শ্ব ব্যবহার করা চলে ।
০ টুইল কাপড় খুব দৃঢ় হয় ।
০ টুইস্ট এর ধরন এবং টুইল লাইনের দিকের উপর টুইল কাপড়ের বৈচিত্র্য অনেকাংশে নির্ভর করে ।
টুইল উইভের ব্যবহার-
০ শাটিং, স্যুটিং।
০ ফার্নিসিং।
০ বিছানার চাদর।
০ গ্যাবার্ডিন জাতীয় কাপড় ।
০ বিভিন্ন পোশাকের ইন্টারলাইনিং
০ ডেনিম, ড্রিল ক্লথ, মিলিটারি বা চৌকিদারি পোশাক । ইত্যাদি ।
জিগজ্যাগ টুইলের সংজ্ঞা
যে কোন ক্রমাগত টুইল এর টুইল রেখার দিক একটি সুবিধাজনক সময়ে অর্থাৎ নির্দিষ্ট সংখ্যক সুভার পর দিক পরিবর্তন করে আঁকাবাঁকা বা ঢেউখেলানো প্রকৃতির যে টুইল গঠিত হয় তাকে আঁকাবাঁকা টুইল বা জিগজ্যাগ টুইল (Zigzag Twill) বলে ।
জিগজ্যাগ টুইল S-টুইল ও Z- টুইলের সংমিশ্রণে তৈরি হয় ।
জিগজ্যাগ টুইলের বৈশিষ্ট্য
০ এটি ক্রমাগত টুইলের (Coninuous Twill) একটি পরিবর্তিত রূপ ।
০ টুইল রেখার গতি পরিবর্তন করে জিগজ্যাগ টুইল গঠিত হয়।
০ টুইল রেখার গতি আনুভূমিক ভাবে পরিবর্তিত হলে এটি আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইল এবং উল্লম্বভাবে পরিবর্তিত হলে তা ভার্টিক্যাল জিগজ্যাগ টুইল তৈরি করে ।
০ আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইলে টানা সুতা পড়েনের দ্বিগুণ এবং ভার্টিক্যাল জিগজ্যাগ টুইলে টানা সুতা পড়েনের অর্ধেক হয়। OS- টুইল ও Z - টুইলের সংমিশ্রণে এই টুইল তৈরি হয় ।
০ ড্রাফটিং আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইলের বেলায় পয়েন্টেড এবং ভার্টিক্যাল টুইলের বেলায় স্ট্রেইট ।
জিগজ্যাগ টুইলের শ্রেণি বিভাগ
দিক পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে জিগজ্যাগ টুইলকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-
ক) আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইল (Horizontal Zigzag Twill) |
খ) ভার্টিক্যাল জিগজ্যাগ টুইল (Vertical Zigzag Twill) |
ক) আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইল (Horizontal Zigzag Twill)
রিপিটে টানা সুতা পড়েনের দ্বিগুণ নিয়ে গঠিত টুইল এর লাইন এর গতি পরিবর্তন করে আনুভূমিকভাবে যে আঁকাবাঁকা টুইল গঠন করা হয় তাকে আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইল বলে। আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইল অংকন আনুভূমিক জিগজ্যাগ টুইলের গঠন প্রণালি
০ এই টুইল ডিজাইনে পড়েনে যতগুলো সুতা থাকবে, টানায় তার দ্বিগুণ সংখ্যক সুতা নিয়ে আনুভূমিক দিক দ্বিগুণ করতে হবে।
o সাধারণত মূল টুইলের রিপিট শেষ হলেই আনুভূমিক দিকে টুইলের দিক পরিবর্তন শুরু হয়। মূল টুইলের রিপিট সাধারণত পড়েন-এ যতগুলো সুতা থাকে ঠিক ততগুলো টানা সুতা নিয়ে ক্রমাগত মুল টুইল এর ডিজাইন তৈরি করা হয় ।
০ অতপর ক্রমাগত টুইল-এর টুইল রেখা বার লাইনে উপনীত হওয়ার পর পুনরায় দিক পরিবর্তন করে নিচের দিকে মুখ করে টুইল লাইন ফিরে আসে।
০ টুইল লাইন ফিরে আসার মুহূর্তে একটি পয়েন্ট সৃষ্টি করে।
০ ড্রাফটিং পয়েন্টেড হয়ে থাকে।
জিগজ্যাগ টুইলের ব্যবহার-
সাটিং, স্যুটিং ও অন্যান্য পোশাক তৈরিতে ব্যবহার হয়।
ব্রোকেন টুইল (Broken Twill)
যে কোন ক্রমাগত টুইল রেখার গতি নিয়মিত বা অনিয়মিতভাবে বিভাজিত করে অর্থাৎ রেগুলার বা ইরেগুলার বিরতিতে ভেঙ্গে ভেঙ্গে যে টুইল গঠিত হয় তাকে ব্রোকেন টুইল বলে । এক কথায় ক্রমাগত টুইল রেখা নির্দিষ্ট ধাপে ভেঙ্গে ব্রোকেন টুইল গঠিত হয়।
ব্রোকেন টুইলের বৈশিষ্ট্য (Characteristics of broken Twill)-
০ নিয়মিত টুইল নিয়মিত বা অনিয়মিত ভাবে ভেঙ্গে ব্রোকেন টুইল গঠন করে ।
০ ক্রমাগত টুইল লম্বালম্বিভাবে ভেঙ্গে ওয়ার্গের দিকে স্ট্রাইপ গঠিত হয় এবং আড়াআড়িভাবে ভেঙ্গে ওয়েফটের দিকে স্ট্রাইপ গঠিত হয়।
০ পড়েন বরাবর সুতাগুলো সাজিয়ে ব্রোকেন টুইল গঠন করলে ড্রাফটিং স্ট্রেইট হবে এবং টানা বারাবর সুতাগুলো সাজিয়ে ব্রোকেন টুইল গঠন করলে ড্রাফটিং ব্রোকেন হয় ।
০ ক্রমাগত টুইল-এর রিপিটকে ৩ অথবা ৪ ভাগে ভাগ করেও ব্রোকেন টুইল গঠন করা হয় ।
০ দুই ভাগ করে ব্রোকেন টুইল গঠন করা যায় ।
০ ড্রাফটিং সাধারণত স্ট্রেইট অথবা ব্রোকেন হয়।
ব্রোকেন টুইলের গঠন প্রণালি-
ব্রোকেন টুইলের গঠনের বিভিন্ন দিকে রয়েছে। যেমন-
০ টানা ও পড়েন যত সুতার রিপিট নিয়ে ব্রোকেন টুইল গঠন করা হবে, অনুরূপ সুতা নিয়ে প্রথমে একটি মূল টুইল অর্থাৎ একটি ক্রমাগত টুইল গঠন করা হয়।
০ গঠনকৃত ক্রমাগত টুইলের রিপিটকে সমান দুইভাবে অর্থাৎ টানা সুতাগুলোকে অর্ধেক করে ভাগ করে প্রথম ভাগের টানা সুতাগুলোর ক্রম ঠিক রেখে দ্বিতীয় ভাগের সুতাগুলোকে একটি নির্দিষ্ট নিয়মে ভেঙ্গে ফেলতে হবে।
০ মনে করা যাক, ৮x৮ ঘরে ক্রমাগত টুইল গঠন করা হয়েছে। এর প্রথম চারটি টানা সুতা (১, ২, ৩, ৪ ) ঠিক রেখে দ্বিতীয় চারটি টানা সুতাকে ভেঙ্গে ৮, ৭, ৬, ৫ ক্রমে সাজিয়ে ক্রমাগত টুইলের রিপিটের সমান ব্রোকেন টুইল গঠন করা হয়।
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. টুইল উইভ বলতে কি বুঝায় ?
২. টুইল উইভের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী ?
৩. টুইলের ক্ষুদ্রতম ডিজাইন কত হবে ?
৪. ওয়ার্প টুইল কী ?
৫. জিগজ্যাগ টুইলের সংজ্ঞা দাও ।
৬. জিগজ্যাগ টুইলের শ্রেণি বিভাগ কর।
৭. জিগজ্যাগ টুইলের ব্যবহার লেখ।
৮. ব্রোকেন টুইল কাকে বলে ?
৯. এস-টুইল বলতে কি বুঝায় ?
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. টুইল উইভের বৈশিষ্ট্য কী ? লেখ ।
২. টুইল উইভের ডেরিভেটিভস এর নাম লেখ ।
৩. টুইল উইভের ব্যবহার লেখ।
৪. সুতার ভাসার উপর নির্ভর করে টুইল ডিজাইনকে কতভাগে ভাগ করা যায় ও কি কি?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. ১০×১০ ঘরে যে কোন একটি ওয়ার্স ফেইস টুইল অংকন করে তার ড্রাফটিং দেখাও ।
২. ভার্টিক্যাল জিগজ্যাগ টুইলের গঠন প্রণালিসহ ডিজাইন অংকন কর ।
৩. ৮x৮ ঘরে ব্রোকেন টুইল ডিজাইন অংকন করে এর ড্রাফটিং দেখাও ।
আরও দেখুন...