মজুদ ট্যাংকের পানির গুণাগুণ ও সতর্কতা

এসএসসি(ভোকেশনাল) - শ্রিম্প কালচার এন্ড ব্রিডিং-১ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | NCTB BOOK

মজুন ট্যাংকের পানির গুণাগুন নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যক। এক্ষেত্রে পানির ভাপমাত্রা, লবণাক্ততা, পিএইচ (pH), দ্রবীভূত অক্সিজেনের মাত্রা, অ্যামোনিয়া, নাইট্রাইট ইত্যাদি অনুকূলে রাখতে হবে।

প্যারামিটার

পরিমাণ

তাপমাত্রা

লবনাক্ততা 

দ্রবীভূত অক্সিজেন

পিএইচ (pH)

জ্যামোনিয়া

নাইট্রাইট

২৭ ডিগ্রি সে.-৩২ ডিগ্রি সে.

২৮-৩৩ পিপিটি

৩-৪ মিলিগ্রাম/লিটার

৮.০-৮.৫

০.৫-১৩.০ মিলিগ্রাম/ লিটার

০.৪৮-০.৯৮ মিলিগ্রাম/লিটার

রুক্ত চিংড়িকে মজুদ ট্যাংকে কয়েক ঘন্টা থেকে সর্বোচ্চ এক সপ্তাহ পর্যন্ত রাখা হয় যতক্ষণ না পরিবহণের জন্য প্রভুত হয়ে থাকে। মজুদ ট্যাংকের পানির গুণাগুণের আকস্মিক পরিবর্তন হলে ব্রড চিংড়ি মারা যেতে পারে এবং এ থেকে সৃষ্ট পীড়নের ফলে ডিমের উৎপাদন কমে যেতে পারে। তাই পানির গুণাগুন নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ।

Content added By

আরও দেখুন...

Promotion