২০০১ সালের আইন অনুযায়ী পলাশপোল গ্রামের কয়েকজন বিত্তহীন ব্যক্তি 'সাধনা' নামের একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। এই সংগঠনের উন্নয়ন ও অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য তারা নিজেদের মধ্যে নির্বাচিত প্রতিনিধি দ্বারা, সংগঠনটি পরিচালনা করেন। এছাড়া একে অপরের বিপদ-আপদে সাহায্য ও সহযোগিতা ১ করে থাকেন। বর্তমানে সংগঠনটি এলাকার আদর্শ সংগঠন হিসেবে গড়ে উঠেছে।
সোনালী ফার্নিচার্সের স্বত্বাধিকারী সোনালী । তার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকৃত মূলধনের পরিমাণ ১ কোটি টাকা ও ১০০ জন শ্রমিক কর্মরত। তিনি ৭ দিনে ডেলিভারী দেওয়ার শর্তে একটি স্কুলের বেজ তৈরির অর্ডার পেলেন। তিনি আগামী ৬ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য কর্মচারীদের একটি বিশেষ আনুতোষিক ও তার সাথে একদিন লাঞ্চ প্রদানের ঘোষণা দিলেন। এতে কর্মচারীরা উৎসাহিত হয়ে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই কাজ শেষ করে দিল।
জনাব শাহজাহান ও শাহ আলম দুই বন্ধু। জনাব শাহজাহান ভারত থেকে ফটোগ্রাফীর ওপর প্রশিক্ষণ নিয়ে আবহমান বাংলার বিভিন্ন বিষয়ে ছবি তুলে এনেছেন। তার সৃষ্ট কর্মের গুরুত্বপূর্ণ ছবিগুলো চুক্তির মাধ্যমে নিবন্ধন করেছেন। জনাব শাহ আলম বিভিন্ন খেলনা সামগ্রী ও যন্ত্রপাতি আমদানি করেন। পথিমধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় তার পণ্য বিনষ্ট হওয়ায় তিনি হতাশায় পড়েন। পরবর্তীতে চুক্তিবদ্ধ একটি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় নতুনভাবে ব্যবসায় পরিচালনা করেন এবং বর্তমানে সফল ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।