SATT ACADEMY

New to Satt Academy? Create an account


or

Log in with Social Account

এসএসসি(ভোকেশনাল) - শ্রিম্প কালচার এন্ড ব্রিডিং-১ - দ্বিতীয় পত্র (দশম শ্রেণি) | NCTB BOOK

চিংড়ির প্রত্যাশিত উৎপাদন পাওয়ার জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যের পাশাপাশি ঘেরে সম্পুরক খাদ্য প্রয়োগ করা উচিত। ঘেরে উপস্থিত মোট চিংড়ির পরিমাণের ওপর নির্ভর করে সম্পূরক খাদ্যের পরিমাণ নির্ণয় করতে হবে। এক্ষেত্রে করণীয় বিষয়গুলো নিম্নরূপ-

  • যথাযথ গুণসম্পন্ন সম্পূরক খাবার বাজার থেকে কিনে বা সঠিক উপাদান ব্যবহার করে খাদ্য তৈরি করেও ঘেরে সরবরাহ করা যায়।
  • কোনো প্রকার রাসায়নিক উপাদান বা এন্টিবায়োটিক যেন না থাকে।
  • সময়ের সাথে সাথে চিংড়ির সঠিক বৃদ্ধি না হলে নমুনা পর্যবেক্ষণ করে খাবারের পরিমাণ পুনঃনির্ধারণ করতে হবে।
  • খাবারের অপচয় রোধ করার জন্য এক মাস বয়সী চিংড়িকে চাহিদা অনুযায়ী খাবার ট্রেতে ঝুলিয়ে দিতে হবে। প্রতি হেক্টরে ৪০-৬০ টি ট্রে ব্যবহার করা যায়।
  • খোলস বদলানোর সময় সম্পূরক খাদ্যের পরিমাণ কমিয়ে দিতে হবে।
  • খাদ্যের অপচয় কমানোর জন্য দিনের মোট খাবারকে চার ভাগে ভাগ করে দিতে হবে। যেমন- ভোর, সকাল, বিকাল ও রাত ।
Content added By