নাছিমা বেগম আঞ্চলিক কৃষি অফিস থেকে মৌ চাষের প্রশিক্ষণ নেন। তিনি ৫০,০০০ টাকা মূলধন সরবরাহ করে আধুনিক পদ্ধতিতে মৌ চাষ করে উৎপাদিত মধু ‘শেফা মধু’ নামে বাজারজাত করেন। গুণগত মান উন্নত হওয়ায় অল্পদিনেই তার ‘শেফা মধু’ জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং তিনি প্রচুর মুনাফা অর্জন করেন। তা দেখে প্রতিবেশী রহিমা হুবহু নকল করে । একই নামে মধু বাজারজাত করেন। ফলে নাছিমা বেগমের ‘শেফা মধু’ বিক্রি কমে যায় এবং সে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নাছিমা বেগম আইনের আশ্রয় নিয়েও কোনো প্রতিকার পেল না।