আব্দুল গাফ্ফার গ্রামের আদর্শ কৃষক। দু-চার গায়ের মানুষ তাকে এক নামে চেনে। সে সমন্বিত পদ্ধতিতে চাষ করে অন্ন স্থানে অধিক উৎপাদনের নজির স্থাপন করে কৃষিক্ষেত্রে বৈপ্লবিক সাফল্য অর্জন করে। সরকারি-বেসরকারি পুরস্কারও পায়। সরকারি ব্যবস্থাপনায় বিদেশ ভ্রমণে গিয়ে দেখেন সেখানে শীতকালীন ফসল ফলানো হচ্ছে গ্রীষ্মকালে। তিনি উপলব্ধি করেন যে কৃষির অনেক কিছু জানলেও তিনি সবকিছু জানেন না।
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
(সারমর্ম লেখ)