কলিমদ্দি দফাদার ষাটোর্ধ্ব। তিনি সরকারি চাকরি করেন; পাক-সেনাদের পথ দেখিয়ে নিয়ে যাওয়া তাঁর ডিউটি। তাই মানুষ তাঁকে রাজাকার ভাবে। মুক্তিসংগ্রামে যেতে না পারায় তাঁর মনে দুঃখ। কিন্তু সুযোগ পেয়ে একবার একদল পাক হানাদার বাহিনীকে ভুল পথ দেখিয়ে বিপদে ফেলেছিলেন। এটাও তাঁর মুক্তিসংগ্রামে অংশগ্রহণ, কলিমদ্দি স্বস্তি পায় দেশের পক্ষে কাজ করতে পেরে।
কলিমদ্দি দফাদারের সাথে 'রেইনকোট' গল্পের নুরুল হুদার বৈসাদৃশ্য তুলে ধর।
(প্রয়োগ)বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
(সারমর্ম লেখ)