সুন্দর সকাল। কুজনে মুখরিত চারপাশ। আকাশটা যেন আজ ধূপছায়া শাড়িতে নিজেকে জড়িয়েছে। এমনি মনোরম নৈসর্গিক নান্দনিকতা ভেদ করে চিৎকার করে উঠল ভিনদেশি যন্ত্রদানব। ছুটল গুলি! ঝরল রক্ত! বিনিময়ে বায়ান্নতে আমরা পেলাম কথা বলবার অধিকার। চুয়ান্ন, ছেষট্টি, ঊনসত্তর পেরিয়ে একাত্তরে আমরা পেলাম লাল-সবুজের পতাকা, পবিত্র মানচিত্র আর প্রিয় স্বদেশ।
বেদের দল একদিন অন্ধকার রাতে কোথায় পালিয়ে যায়?
সাগর-দুলির প্রেমের শাশ্বত রূপই যেন “মহুয়া” রচনার মূল উপজীব্য- মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
আসিতেছে শুভদিন, দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ! হাতুড়ি শাবল গাঁইতি চালায়ে ভাঙিল যারা পাহাড়, পাহাড়-কাটা সে পথের দু'পাশে পড়িয়া যাদের হাড়, তোমারে সেবিতে হইল যাহারা মজুর, মুটে ও কুলি, তোমারে বহিতে যারা পবিত্র অঙ্গে লাগলে ধূলি; তারাই মানুষ, তারাই দেবতা, গাহি তাহাদেরি গান, তাদের ব্যথিত বক্ষে পা ফেলে আসে নব উত্থান!
(সারমর্ম লেখ)