Blog

২০২৪ সালের নবম শ্রেণির (Class Nine) ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের বার্ষিক পরীক্ষার চুড়ান্ত মূল্যায়ন নির্দেশিকা (সিলেবাস, নমুনা প্রশ্ন ও উত্তর এবং মান বন্টন) || সোর্স এনসিটিবি(NCTB)

২০২৪ চলতি বছরের মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণের নির্দেশিকা জারি করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্য পুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। একইসঙ্গে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বিভিন্ন বিষয়ের সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামো বা নমুনা প্রশ্ন প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ নির্দেশিকা, সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামো প্রকাশ করেছে এনসিটিবি। 

৯ম শ্রেণির (Class Nine) ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন নির্দেশিকা/সিলেবাস ২০২৪ নিয়ে এই ব্লগে বিস্তারিত জানবো 

বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪

বিষয়:  ইসলাম শিক্ষা

শ্রেণি: নবম

 

বার্ষিক পরীক্ষার পাঠ্যক্রম দেখে আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারবো আমাদের কি কি পড়তে হবে,  চলো এবার আরও বিস্তারিত জেনে নিই 

এবার দেখে নিই একটা নমুনা প্রশ্ন ও উত্তর 

এগুলো দেখে আশা করছি খুব সহজেই বুঝতে পেরেছো কিভাবে নবম শ্রেনীর ইসলাম শিক্ষা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে । 

 

নিচে আরও কিছু বিস্তারিত আলোচনা করা হলো - 

মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তিন ঘণ্টার বার্ষিক পরীক্ষায় বসতে হবে। নতুন শিক্ষাক্রমের বই অনুসারেই এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক মূল্যায়নে শিখনকালীন মূল্যায়নও থাকছে। প্রতিটি বিষয়ে ৭০ শতাংশ নম্বর বার্ষিক পরীক্ষা থেকে এবং ৩০ শতাংশ নম্বর শিখনকালীন মূল্যায়নের ভিত্তিতে পাবেন শিক্ষার্থীরা। 

এনসিটিবি জানিয়েছে, ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন কার্যক্রমে শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা দুটি ভাগে অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম এবং নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ এর আলোকে প্রণীত পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে সম্পন্ন হবে।

যেভাবে বার্ষিক মূল্যায়ন


প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন কার্যক্রমের মোট নম্বর হবে ১০০। এর মধ্যে শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব হবে ৩০ শতাংশ এবং পরীক্ষার গুরুত্ব (Weightage) হবে ৭০ শতাংশ। বার্ষিক পরীক্ষার ফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জিপি বা গ্রেড পয়েন্ট নির্ধারণ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

শিখনকালীন মূল্যায়ন যেভাবে


প্রতিটি বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকে নির্দেশিত একক কাজ, জোড়ায় কাজ, পোস্টার প্রেজেন্টেশনসহ যাবতীয় কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়নের ‘মূল্যায়ন আইটেম’ হিসেবে বিবেচিত হবে। শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনার জন্য বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।


সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আওতাধীন শিখনকালীন মূল্যায়নের যেসব কার্যক্রম এরইমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং যেগুলো সামনে সম্পন্ন হবে সেগুলোর রেকর্ড যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। শিখনকালীন মূল্যায়নের যাবতীয় কার্যক্রম বার্ষিক পরীক্ষা শুরুর আগেই সম্পন্ন করতে হবে।

যেভাবে হবে বার্ষিক পরীক্ষা


বার্ষিক পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষার মোট সময় হবে ৩ ঘণ্টা। লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের নির্দেশিকা, প্রশ্নের কাঠামো, মানবণ্টন ‘বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায়’ বিস্তারিত দেয়া আছে। বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায় প্রদত্ত নমুনা প্রশ্নপত্র দেয়া আছে। লিখিত পরীক্ষার উত্তর লেখার জন্য আগের ন্যায় বিদ্যালয় কর্তৃক প্রয়োজনীয় খাতা সরবরাহ করতে হবে।

যেভাবে হবে শিখনকালীন মূল্যায়ন 

প্রতিটি বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকে নির্দেশিত একক কাজ, জোড়ায় কাজ, পোস্টার প্রেজেন্টেশনসহ যাবতীয় কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়নের ‘মূল্যায়ন আইটেম’ হিসেবে বিবেচিত হবে। শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনার জন্য বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।

সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আওতাধীন শিখনকালীন মূল্যায়নের যেসব কার্যক্রম ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং যেগুলো সামনে সম্পন্ন হবে সেগুলোর রেকর্ড যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। শিখনকালীন মূল্যায়নের যাবতীয় কার্যক্রম বার্ষিক পরীক্ষা শুরুর পূর্বেই সম্পন্ন করতে হবে।

গ্রেড পয়েন্ট নির্ধারণ


শ্রেণি উত্তরণের জন্য ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ের মোট নম্বর হবে ১০০। এই ১০০ নম্বরের মধ্যে ধারাবাহিক বা শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব হবে ৩০ শতাংশ এবং লিখিত বার্ষিক পরীক্ষার গুরুত্ব হবে ৭০ শতাংশ। যেহেতু প্রত্যেক বিষয়ে ধারাবাহিক বা শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ৩০ এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ১০০, সেহেতু একজন শিক্ষার্থীর একটি বিষয়ের বার্ষিক ফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে ওই বিষয়ের ধারাবাহিক বা শিখনকালীন মূল্যায়নে তার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে লিখিত বার্ষিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৭০ শতাংশ যোগ করে ওই বিষয়ের বার্ষিক ফল বা গ্রেড নির্ণয় করতে হবে।

গ্রেডিং 

কোন বিষয়ে মূল্যায়নে মোট ৮০ থেকে ১০০ নম্বর পেলে A+ বা ৫ পয়েন্ট, ৭০ থেকে ৭৯ নম্বর পেলে A বা ৪ পয়েন্ট, ৬০ থেকে ৬৯ নম্বর পেলে A- বা ৩ দশমিক ৫ পয়েন্ট, ৫০ থেকে ৫৯ পেলে B বা ৩ পয়েন্ট, ৪০ থেকে ৪৯ পেলে C বা ২ পয়েন্ট,  ৩৩ থেকে ৩৯ পেলে D বা ১ পয়েন্ট ও ০০ থেকে ৩২ পেলে F বা ০ পয়েন্ট পাবেন শিক্ষার্থীরা। 

পরের শ্রেণিতে প্রমোশন যেভাবে


একটি বিষয়ে সর্বনিম্ন D গ্রেড পেলে ওই বিষয়ে শিক্ষার্থীকে উত্তীর্ণ বলে বিবেচনা করা হবে। ৩ বা ততোধিক বিষয়ে কোনো শিক্ষার্থী D গ্রেড পেলে সে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। তবে বিষয় শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠান প্রধান বিশেষ বিবেচনায় তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তরণের সুযোগ দিতে পারেন। বিশেষ বিবেচনার বিষয়টি শুধু ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য হবে।

 

 

NCTB এর ওয়েবসাইটে নোটিশে বলা হয়েছে - 

২০২৪ শিক্ষাবর্ষের শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ সংক্রান্ত নির্দেশনা

"শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র নং, ৩৭,০০,০০০০,০৯১,৩৯,০০১.২৪.৫১৮ তারিখ ০১.০৯.২০২৪ এর প্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন, প্রশ্নের ধারা ও মানবণ্টন সংশোধন ও পরিমার্জন করা হয়েছে। সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ধারার মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিখনকালীন এবং বার্ষিক পরীক্ষা পরিমার্জিত মূল্যায়ন নির্দেশনার আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। তবে মাদ্রাসা এবং কারিগরি শিক্ষার বিশেষায়িত বিষয়সমূহের এবং দশম শ্রেণির মূল্যায়ন কার্যক্রম পূর্বের ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত হবে।

শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা পরিচালনার সাধারণ নির্দেশনা:

১) ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম এবং নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ এর আলোকে প্রণীত পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে সম্পন্ন হবে।
২) মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা দুটি ভাগে অনুষ্ঠিত হবে।
৩) সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে শিক্ষকগণের দ্বারা শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা এবং প্রদত্ত প্রশ্নপত্রের নমুনা অনুসরণ করে বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করবেন। তবে কোনোক্রমেই নমুনা প্রশ্নপত্র হবহু ব্যবহার করা যাবে না। প্রণীত প্রশ্নের সাহায্যে নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।
৪) প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন কার্যক্রমের মোট নম্বর হবে ১০০। এর মধ্যে শিখনকালীন মূল্যায়নের গুরুত্ব (Weightage) হবে ৩০% এবং পরীক্ষার গুরত্ব (Weightage) হবে ৭০%। বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জিপি (GP) নির্ধারণ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
৫) শিখনকালীন মূল্যায়নের নির্দেশনা:

প্রতিটি বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকে নির্দেশিত একক কাজ, জোড়ায় কাজ, পোস্টার প্রেজেন্টেশনসহ যাবতীয় কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়নের 'মূল্যায়ন আইটেম' হিসেবে বিবেচিত হবে। শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনার জন্য বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনাসমূহ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।

সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আওতাধীন শিখনকালীন মূল্যায়নের যেসব কার্যক্রম ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং যেগুলো সামনে সম্পন্ন হবে সেগুলোর রেকর্ড যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।

শিখনকালীন মূল্যায়নের যাবতীয় কার্যক্রম বার্ষিক পরীক্ষা শুরুর পূর্বেই সম্পন্ন করতে হবে।

৬) বার্ষিক পরীক্ষার/মূল্যায়নের নির্দেশনা:

বার্ষিক পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে।

লিখিত পরীক্ষার মোট সময় হবে ৩ ঘণ্টা।

লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের নির্দেশিকা, প্রশ্নের কাঠামো, মানবণ্টন 'বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায়' বিস্তারিত দেওয়া আছে।

বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায় প্রদত্ত নমুনা প্রশ্নপত্র দেওয়া আছে।

৭) লিখিত পরীক্ষার উত্তর লেখার জন্য পূর্বের ন্যায় বিদ্যালয় কর্তৃক প্রয়োজনীয় খাতা সরবরাহ করতে হবে

৮) বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক জিপি (GP) নির্ধারণ পদ্ধতি:

শ্রেণি উত্তরণের জন্য ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ের মোট নম্বর হবে ১০০। এই ১০০ নম্বরের মধ্যে ধারাবাহিক/ শিখনকালীন মূল্যায়নের Weightage হবে ৩০% এবং লিখিত বার্ষিক পরীক্ষার Weightage হবে ৭০%।

যেহেতু প্রত্যেক বিষয়ে ধারাবাহিক/ শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ৩০ এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দকৃত মোট নম্বর ১০০, সেহেতু একজন শিক্ষার্থীর একটি বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে ঐ বিষয়ের ধারাবাহিক/ শিখনকালীন মূল্যায়নে তার প্রাপ্ত নম্বরের সাথে লিখিত বার্ষিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৭০% যোগ করে ঐ বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল বা গ্রেড নির্ণয় করতে হবে।

উদাহরণ: ধরা যাক, বাংলা বিষয়ে শিখনকালীন মূল্যায়নে মোট ৩০ নম্বরের মধ্যে শিক্ষার্থী 'ক' এর প্রাপ্ত নম্বর ২৫ এবং লিখিত পরীক্ষার মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে তার প্রাপ্ত নম্বর ৮০। বাংলা বিষয়ে তার বার্ষিক ফলাফল/গ্রেড নির্ধারণের ক্ষেত্রে তার ধারাবাহিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত ২৫ নম্বরের সাথে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত ৮০ নম্বরের ৭০% অর্থাৎ (৮০০৭০%) = ৫৬ যোগ করে বাংলা বিষয়ে তার প্রাপ্ত মোট নম্বর হবে (২৫+৫৬) ৮১। বাংলা বিষয়ে শিক্ষার্থী 'ক' এর জিপি (GP- Grade Point) হবে ৫.০০ এবং লেটার গ্রেড হবে A+

বিষয়ভিত্তিক ফলাফল প্রদানের ক্ষেত্রে নম্বরের পরিসর, গ্রেড পয়েন্ট ও লেটার গ্রেড

প্রাপ্ত নম্বরগ্রেড পয়েন্টলেটার গ্রেড
৮০-১০০৫.০০A+
৭০-৭৯৪.০০A
৬০-৬৯৩.৫০A-
৫০-৫৯৩.০০B
৪০-৪৯২.০০C
৩৩-৩৯১.০০D
০০-৩২০.০০F

একটি বিষয়ে সর্বনিম্ন D গ্রেড পেলে ঐ বিষয়ে শিক্ষার্থীকে উত্তীর্ণ বলে বিবেচনা করা হবে। ৩ বা ততোধিক বিষয়ে কোনো শিক্ষার্থী D গ্রেড পেলে সে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। তবে বিষয় শিক্ষকবৃন্দের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে প্রতিষ্ঠান প্রধান বিশেষ বিবেচনায় তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তরণের সুযোগ প্রদান করতে পারেন। বিশেষ বিবেচনার বিষয়টি শুধু ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য হবে।"

সিলেবাস ও প্রশ্ন কাঠামো দেখতে ক্লিক করুন এখানে

116
No bio avaliable
Promotion