কতগুলো কম বা কক্ষ দিয়ে একটি ইমারত তৈরি করা হয়। রুমে প্রবেশ করা ও থাকা, আসবাবপত্র ভিতরে রাখা বা বের করা ইত্যাদি কাজের জন্য রুমের দেয়ালে কিছু অংশ ফাঁকা রাখা হয়। আবার প্রাইভেসি বা গোপনীয়তা বজায় রাখার জন্য এই ফাকা অংশ প্রয়োজনে বন্ধ বা খোলা রাখার ব্যবস্থা করা হয়, একেই দরজা বলে । কক্ষের মধ্যে যাতায়াত, আসবাবপত্র বা মালপত্র আনা-নেয়া করার সুবিধার্থে সুনিয়ন্ত্রিত খোলা বা বন্ধ করার ব্যবস্থাসহ যে ফাকা অংশ থাকে তাকে দরজা বলে ।
রুমের বা কক্ষের মধ্যে আলো বাতাস প্রবেশ করার জন্য বাইরের দেয়ালে বা মেইন ওয়ালে খোলা বা বন্ধ করার ব্যবস্থাসহ যে ফাঁকা অংশ থাকে তাকে জানালা বলে। জানালা দিয়ে মানুষ বা মালপত্র বা আসবাবপত্র আনা নেয়া করা হয় না। শুধুমাত্র আলো-বাতাস প্রবেশ, স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখা ও বাইরের দৃশ্য দেখার জন্য ব্যবহার করা হয়।
আবাসিক বাড়ির বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত দরজার মাপ কাজ বা ব্যবহার অনুযায়ী নিচে বর্ণিত হল—
দরজার উপাংশের বিন্যাস অনুযায়ী দরজা নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়—
নির্মাণ পদ্ধতি অনুযায়ী দরজাকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়-
কাজের প্রকৃতি অনুযায়ী দরজাকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়—
বিভিন্ন প্রকার দরজার নাম এবং প্ল্যান, এলিভেশন ও ত্রিমাত্রিক দৃশ্যে ব্যবহৃত দরজার প্রতীক
মেটাল দরজাকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়—
নিচে কক্ষে দরজার অবস্থান ও বিবেচ্য বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হল-
দরজা কক্ষের একপাশে দেয়াল ঘেষে হলে ভালো হয়। যেন পায়া খুলতে জায়গার অপচয় না হয়।
কক্ষের মাঝে দরজা থাকলে কার্যকর জায়গা কমে যায় দরজা দেয়াল ঘেঁষে থাকায় কার্যকর জায়গা বেশি পাওয়া যায়
কক্ষে দরজার সংখ্যা কম হলে ভালো হয়। বিভিন্ন কারণে (বাথরুম, বারান্দার যাতায়াত) একাধিক দরজা প্রয়োজন হলে দরজা এমনভাবে নিতে হবে যেন আর দূরত্ব অতিক্রম করে বাতায়াত করা যায়।
বিভিন্ন ধরনের ইমারতে ব্যবহৃত জানালাসমূহকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়—