সোনালী ফার্নিচার্সের স্বত্বাধিকারী সোনালী । তার প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগকৃত মূলধনের পরিমাণ ১ কোটি টাকা ও ১০০ জন শ্রমিক কর্মরত। তিনি ৭ দিনে ডেলিভারী দেওয়ার শর্তে একটি স্কুলের বেঞ্চ তৈরির অর্ডার পেলেন। তিনি আগামী ৬ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য কর্মচারীদের একটি বিশেষ আনুতোষিক ও তার সাথে একদিন লাঞ্চ প্রদানের ঘোষণা দিলেন। এতে কর্মচারীরা উৎসাহিত হয়ে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই কাজ শেষ করে দিল।
সোনালী ফার্নিচার্সটিকে কোন প্রকারের শিল্প বলা হয় ?
নাফিসের বড় চাচা ছাতক সিমেন্ট কারখানার একজন ইঞ্জিনিয়ার। স্কুলের ছুটিতে নাফিস তার পিতা- মাতা ও ভাইবোনের সাথে চাচার কাছে বেড়াতে গেল। চাচা তাকে এবং তার চাচাত ভাই-বোনদেরকে সিমেন্ট কীভাবে তৈরি হয় দেখাতে নিয়ে গেলেন। নাফিস দেখল সেখানে হাজার হাজার পাথরের সমাবেশ। তার চাচা জানাল প্রতিদিন ভারত সীমান্ত থেকে অগণিত পাথর এখানে আসছে। এ সকল পাথরই হচ্ছে সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় এ পাথরকে সিমেন্টে রূপান্তরিত করা হয়। ছাতক সিমেন্ট খুব মানসম্পন্ন।
নাফিসের দেখা ছাতক সিমেন্ট কারখানা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প। এ অধ্যায়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকারের শিল্প, এর গুরুত্ব এবং এগুলোর সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করব ।
এ অধ্যায়টি শেষে আমরা-