দৈহিক বৃদ্ধি খাদ্য গ্রহণের হার ও ভোক্তার পছন্দের ওজন বিবেচনা করে ব্রয়লার ৪-৫ সপ্তাহের মধ্যে বিক্রি করা হয়। ব্রয়লার উৎপাদনের সাথে সাথে বিপণন করতে না পারলে খামারের ক্ষতি হয়। তবে ব্ররলার বিক্রয়ের পূর্বে ভোক্তার চাহিদা ও রুচির প্রতি সম্মান প্রদর্শণ করতে হবে। ভোক্তা যে বয়সের ও যে ওজনের ব্রয়লার পছন্দ করে, উৎপাদনকারীকে সেদিকে লক্ষ্য রেখে ব্রয়লার উৎপাদন ও বিপণন করতে হবে।
এ পাঠ শেষে আমরা-
বিপণনের সময় নিম্নলিখিত সতর্কতামূলক পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে হবে-
সাধারণত নিম্নলিখিত উপায়ে বাজারে ব্রয়লার বিক্রি হয়-
১) জীবন্ত ব্রয়লার বিক্রি করা।
২) জবেহ্ করার পর শুধু রক্ত ও পালক বাদ দিয়ে বরফে প্যাক করে বিক্রি করা ।
৩) ড্রেস করা ব্রয়লার টুকরো টুকরো করে বিক্রি করা।
৪) নাড়িভুঁড়ি ছাড়ানো বা রান্না করার জন্য প্রস্তুত ও বরফে দ্রুত জমানো অবস্থায় বিক্রি করা ।
৫) প্রক্রিয়াজাত করা ব্রয়লার আরও প্রক্রিয়াজাত করে বিক্রি করা। যেমন: ফ্রাই, চিকেন বল, রোল ইত্যাদি।
প্রচলিত পদ্ধতিতে উৎপাদনকারীর নিকট থেকে ভোগকারীর নিকট উৎপাদিত দ্রব্য আসতে বিভিন্ন হাত ঘুরে আসে। স্থানীয় ফড়িয়া বা পাইকারগণ সরাসরি খামার থেকে জীবন্ত ব্রয়লার ক্রয় করে বাজারে খুচরা বিক্রি করে। এক্ষেত্রে স্থানীয় ফড়িয়া বা পাইকারগণ নিজেরাই দাম নির্ধারণ করে। বিভিন্ন খুচরা বিক্রেতার মুরগির সাথে প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্র রাখে। ক্রেতা মুরগি কিনে জবেহ্ করার পর যন্ত্রের সাহায্যে ইচ্ছামত প্রক্রিয়াজাত করে আনতে পারে। এতে প্রক্রিয়াজাত বিষয়ে ক্রেতার মনে কোনো সন্দেহ থাকে না এবং বিক্রেতার বাড়তি কিছু লাভ হয় । বর্তমান বাজার ব্যবস্থায় বিভিন্ন মধ্যস্থতাকারী এখানে কাজ করে বিধায় উৎপাদনকারী তাদের ন্যায্য মূল্য পায় না। অপরদিকে ভোক্তাগণ অধিক মূল্যে দ্রব্যটি ক্রয় করে থাকেন। বাজারের পরিবেশে মুরগি বিক্রয়ের সাথে জবেহ্ ও প্রক্রিয়াজাত করার ফলে বিভিন্ন রোগ জীবাণুতে আক্রান্ত হয়। বিক্রেতাগণের একই হাতে জীবন্ত মুরগি ধরা, জবেহ্ ও নোংরা হাতে মাংস প্রক্রিয়াজাত করা কখনই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। তাছাড়া মুরগির পায়খানা ও উপজাত পরিবেশকে আরও নোংড়া করে। এছাড়া প্রক্রিয়াকরণ উপজাতের সঠিক ব্যবহার হয় না।
বড় বাণিজ্যিক খামার সমবায় সমিতিদের অনুরূপ ছোট খামারগুলো সমবায় ভিত্তিতে প্রক্রিয়াজাত কারখানা স্থাপন করতে পারবে অথবা ছোট খামারগুলোতে উৎপাদিত জীবন্ত ব্রয়লার নির্দিষ্ট মূল্যে প্রক্রিয়াজাত কারখানায় সরবরাহ করতে পারবে। এ বিষয়গুলোকে নিশ্চিতকরণে সমবায় সমিতির ধ্যান ধারণার আলোকে আমাদের সমগ্র বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাকে নিম্নলিখিতভাবে ঢেলে সাজাতে হবে-
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ:
ব্রয়লার পরিবহন (Broiler Transportation):
আড়তদার বা পাইকারি বিক্রেতা থেকে খুচরা বিক্রেতা বা হকার বা সুপার মার্কেটে নিম্নলিখিতভাবে জীবন্ত ব্রয়লার পরিবহণ করা হয়-
প্রক্রিয়াজাত প্লান্ট থেকে সুপার মার্কেটে নিম্নলিখিত ভাবে প্রক্রিয়াজাতকৃত ব্রয়লার পরিবহন করা হয়-
জীবন্ত ব্রয়লারকে ব্যবহারকারীর খাওয়ার জন্য প্রস্তুত করাতে যে ধাপগুলো সম্পন্ন করা হয় একে ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাতকরণ বলা হয়। জবেহ করা, পালক ছড়ানো, নাড়ি-ভুঁড়ি ফেলে দেওয়া, বরফে ঠান্ডা করা, টুকরো করে কাটা এবং মোড়কাবৃত করা এই কাজের অন্তর্ভুক্ত।
ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাতকরণ নিম্নলিখিত কারণে করা হয়ে থাকে:
১. প্রক্রিয়াজাতকৃত ব্রয়লার ফ্রোজেন করে সংরক্ষণ করা যায়, সহজে পরিবহন করা যায় এবং সুবিধামত বিক্রি করা যায়।
২. প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অবরোধ, হরতাল, পরিবহন সমস্যা ইত্যাদি কারণে সময়মতো বাজারজাতকরণের জন্য।
৩. ব্রয়লারের বাজার দর হঠাৎ কমে গেলে খামারে মুনাফা অর্জন ব্যাহত হতে পারে।
বাংলাদেশে অধিকাংশ ক্রেতাই বাজার থেকে জীবন্ত ব্রয়লার ক্রয় করে নিজেরাই ধর্মীয় বিধি অনুযায়ী জবেহ্ করে পালক ছাড়িয়ে,নাড়িভুঁড়ি ও অন্যান্য উচ্ছিষ্টাংশ ফেলে দিয়ে বিভিন্ন অংশ কেটে ভালোভাবে ধুয়ে রান্নার জন্য তৈরি করে বা রেফ্রিজারেটরে রেখে দেয় ।
তবে ইদানিং বড় বাজারগুলোতে বিক্রেতারা এই কাজটি করে থাকে; যেমন-
ক্রেতা ড্রেসড মাংস পলিথিন প্যাকে বাসায় নিয়ে এসে বিভিন্ন অংশ কেটে ধুয়ে রান্না করে। এ প্রচলিত পদ্ধতিতে মুরগির রক্ত, পালক, নাড়িভুঁড়ি ও অন্যান্য উচ্ছিষ্টাংশ ডাস্টবিন বা অন্যত্র ফেলে দেওয়া হয়। অথচ এই মূল্যবান উপজাতগুলো দিয়ে পোল্ট্রি খাদ্য তৈরি করা যায়। যদি কোনো নির্দিষ্ট প্রক্রিয়াজাতকরণ প্লান্টে ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাত করা হতো, তবে এই উপজাত কাজে লাগানো যেত ৷
ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাত করার পূর্বপ্রস্তুতিকালে নিম্নোক্ত কার্যাবলী অনুসরণীয়-
অভুক্ত সময় মোট ওজন হারানোর পরিমাণ যেমন-
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজঃ
• ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যবহারকারীর ও খামারিদের উভয় কাছে লাভজনক বর্ণনা করো।
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ:
• ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাত করার জন্য ধরার ২/৩ ঘন্টা পূর্ব থেকে খাদ্য বন্ধ রাখতে হয় কেন?
• চিলিং করার সময় ড্রেস মুরগির ২/৩ শতাংশ ওজন বেড়ে কেন?
১) প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিক্রয়ের ২ সপ্তাহ পূবে কাঁকর প্রদান বন্ধ রাখতে হয়
২) ফিনিশার খাদ্যের সাথে সকল প্রকার ঔষধ ব্যবহার প্রক্রিয়াজাত করার ৫ দিন সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে
৩) রাত্রে যখন মুরগি শান্ত থাকে তখন ধরতে হয় এবং ক্রেট বা খাঁচার মধ্যে ভরতে হয়
৪) মুরগি ধরার ২ ঘন্টা পূর্বে খাদ্য প্রদান বন্ধ রাখতে হয়।
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ:
• ব্রয়লার মাংস থেতলানো বা বিবর্ণতা সৃষ্টি হয় কেন?
প্রক্রিয়াজাতকরণ প্ল্যান্টে ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাতকরণের ধাপগুলো নিচে বর্ণনা করা হলো
স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় নিয়মকানুন (Health Regulations):
ফুড হ্যান্ডেলারদের নিম্নলিখিত সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই কাজ হতে বিরত থাকতে হবে:
১. তীব্র ডাইরিয়া;
২. কলেরা রোগে আক্রান্ত;
৩. হেপাটাইটিস-এ তে আক্রান্ত;
৪. ফিতা কৃমি দ্বারা আক্রান্ত;
৫. যক্ষারোগে আক্রান্ত;
৬. ঠান্ডা বা ফ্লু এর উপসর্গ দেখা দিলে ।
ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাতকরণের পরবর্তী করণীয় মূল ধাপসমূহ:
১. গ্রহণ করা: (Recieve )
জীবন্ত ব্রয়লার খাঁচায় করে প্লান্টে এনে খাঁচা থেকে বের করে পা দুটি উপরের লোহার কড়ায় আটকিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় । ঝুলন্ত ব্রয়লারগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সেকশনে যাবে ।
২.জবেহ করা: (Slaughter)
চাকু দিয়ে হালাল পদ্ধতিতে ব্রয়লারের গলায় জুগুলার শিরা কেটে দিয়ে জবেহ করার পর ১.৫-২ মিনিটের মধ্যে রক্ত সম্পূর্ণ ঝরে যাবে। মাথা থেকে দেহ একেবারে বিচ্ছিন্ন করা যাবে না। সম্পূর্ণ রক্ত না ঝরলে মাংস বিবর্ণ দেখাতে পারে ।
৩. পালক ছাড়ানোঃ (Defeathering)
এর পর ৫১°-৫৩° সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় গরম পানিতে চুবিয়ে ১০ সেকেন্ড রেখে সেমি-স্কেলডিং করা হয়। পালক তোলার জন্য রাবারের তৈরি অনেকগুলো আঙুল আছে এমন ড্রামে ব্রয়লার রেখে ড্রামটি ঘুরানো হয়। এতে ব্রয়লারের পালকগুলো দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং চামড়ার বিশেষ কোনো ক্ষতি হয় না।
৪. শরীরের উপরে সামান্য ঝলসানো : (Sightly scorched on the body)
ব্রয়লারের গায়ে চুলের মত সরু পালক থাকে, যা আগুনের শিখার মধ্যে দিয়ে ব্রয়লারকে টেনে দিলে পুড়ে পরিষ্কার হয় ।
৫. ধৌত করা: (Wash)
দুইদিক থেকে সজোরে পানি স্প্রে করে ব্রয়লারের শরীরের উপরিভাগ ধোয়া হয়। এতে পায়ে লেগে থাকা পালক, পোড়া পালক ও অন্যান্য ময়লা শরীর থেকে দূর হয়।
৬. ছোট পালক তোলা (Pick up Pin feathers)
অনেক সময় ব্রয়লারের শরীরে মাত্র গজাচ্ছে এমন পালক থাকে। এগুলোকে পিন ফেলার বলে। এগুলো হাত 'ও চাকু দ্বারা পরিষ্কার করা হয়। চাকু ও বৃদ্ধাঙুলি দিয়ে চেপে ধরে টান দিলেই এগুলো উঠে আসে।
৭. নাড়িটি অপসারণ: (Intestinal Removal )
লেজের উপরিভাগে অবস্থিত তেল গ্রন্থি কেটে ফেলার পর বুকের অগ্রভাগ থেকে পায়ু পথ খাড়াভাবে কেটে পেট খোলা হয়। নাড়িভুঁড়ি হতে যকৃত ও পিজার্ভ বের করে সরিয়ে রেখে নাড়িভুঁড়ির অবশিষ্টাংশ ফেলে দেয়া হয়।
৮. ফুসফুস, বৃক্ক ও মাথা অপসারণ:(Removing of lungs, kidneys and head)
ফুসফুস ও বৃক্ক শক্তিশালী ভ্যাকুয়াম দ্বারা বক্ষ ও পেট থেকে টেনে বের করা হয়। ছুরি দিয়ে মাথা কেটে ফেলা হয় ৷
৯. গলা, কণ্ঠনালী ও খাদ্যনালী অপসারণ: (Removing Neck, throat and eusophagus)
গলা কাঁধের কাছ থেকে কেটে ফেলা হয়। কণ্ঠনালী ও গলার থলি গলার কাছ থেকে হাতে ছাড়িয়ে নেয়া হয়, হাঁটু থেকে পা আঙুলসহ কেটে নেয়া হয়।
১০. ধোয়া ও বরফে ঠান্ডা করা: (Wash and cool on ice )
ব্রয়লারের শরীরে লেগে থাকা রক্ত ও ময়লা সজোরে পানির স্প্রে দিয়ে ধুয়ে বরফের পানিতে ৪০° ফারেনহাইট তাপমাত্রায় ২৪ ঘন্টার কম সময় পর্যন্ত রেখে দিয়ে ঠান্ডা করা হয়। এতে ব্রয়লারের সেলফ্ লাইফ বৃদ্ধি পায় ।
১১. প্যাকেটজাতকরণ:(Packaging)
ব্রয়লার আস্ত বা এর বিভিন্ন অংশ আলাদা করে কেটে প্যাকেটজাত করা হয়। প্ল্যান্ট থেকে খুচরা দোকান পর্যন্ত পৌঁছাতে সবসময়ই ব্রয়লার ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়। মাথা, গলা, কলিজা, গিলা ইত্যাদি পরিষ্কার করে প্যাকেটে ভরে একইভাবে খুচরা বিক্রেতার কাছে পৌছায় ।
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ:
• প্রক্রিয়াজাতকরণ প্ল্যান্টে ব্রয়লার প্রক্রিয়াজাতকরণের পূর্বে জীবন্ত ব্রয়লারের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় কেন?
• ঠান্ডা বা ফ্লু এর উপসর্গ দেখা দিলে ফুড হ্যান্ডেলারদের কি করা উচিত ?
শ্রেণির তাত্ত্বিক কাজ:
• পালক ছাড়ানো পূর্বে ব্রয়লার মুরগিকে ৫১°-৫৩° সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার গরম পানিতে চুবিয়ে ৯০ সেকেন্ড রেখে সেমি-স্কেলডিং করা হয় কেন?
• জিবলেট কী?
পারদর্শিতার মানদন্ড
ক) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE):
খ) প্রয়োজনীয় কাঁচামাল:
গ) প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি :
ব্রয়লার সাধারণত দুই পদ্ধতিতে বাজারজাত করা হয়:
১) জীবন্ত পদ্ধতিতে বিপণন করন ।
২)ড্রেসড পদ্ধতিতে ব বিপণন করন।
জীবন্ত পদ্ধতি বিপণন: (Marketing in a lively way)
জীবন্ত ব্রয়লার বিক্রি সাধারণত দুই পদ্ধতিতে বিপণন করা হয়।
ক) খামার থেকে পাইকারী ক্রেতার নিকট বিক্রি করা।
খ) খামার হতে সরাসরি ভোক্তার নিকট বিক্রি করা।
ক. খামার হতে পাইকারী ক্রেতার নিকট বিক্রি:
১) ব্রয়লার বিক্রিয় উদ্দেশ্য নির্ধারিত সময় পূর্বেই পাইকারী ক্রেতার সাথে যোগাযোগ করে সম্ভাব্য ক্রেতা বাছাই করো ।
২) সম্ভব্য ক্রেতার সাথে দর কষাকষি করে উপযুক্ত বাজার মূল্য ও বিক্রিয় তারিখ নির্ধারণ করো ।
৩) নির্ধারিত দিনে ব্রয়লার বিক্রিয় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম প্রস্তুত করো ।
৪) পাইকারী ক্রেতার উপস্থিতিতে ব্রয়লার ওজন করে গ্রেড ভিক্তিক আলাদা করে পাইকারী ক্রেতাকে বুঝিয়ে দাও ।
খ. খামার হতে সরাসরি ভোক্তার নিকট বিক্রিঃ
খামার হতে ব্রয়লার নিয়ে বাজার বা খুচরা বিক্রির স্থানে মেপে বিক্রি করা অনুশীলন করো ।
২. ড্রেসিং করে ব্রয়লার বিপণন: (Marketing in the dressing method)
সাবধানতাঃ
১. ব্রয়লারগুলোকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা । যাতে জবাই করা সহজ হয়।
২. রক্ত ঝরা শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে যাতে মাংসের গুণ ঠিক থাকে।
৩. সংরক্ষণের সময় সঠিক তাপমাত্রা নিশ্চিত করো ।
আরও দেখুন...