ওয়াটার কুলার, বোতল কুলার, ডিসপ্লে কেইস, ডি-হিউমিডিফায়ার সহ বিভিন্ন কমার্শিয়াল অ্যাপ্লায়েন্সেস (Commercial Applainces) বা বাণিজ্যিক সরঞ্জামাদি বিভিন্ন ফ্যাক্টরী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শপিংমল, অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়। ভেবে দেখি তো, এসব এ্যাপ্লায়েন্সেস স্থাপন করার কৌশল কি? এই অধ্যারে আমরা বণিক সরঞ্জামাদি স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় হ্যান্ড টুলস, ইকুপমেন্টস ও ইলেকট্রিক্যাল টুলস চিহ্নিত করে কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস স্থাপন করা সম্পর্কে শিখব।
এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা-
উপর্যুক্ত শিখনফলগুলো অর্জনের লক্ষ্যে এই অধ্যায়ে আমরা দু'টি জ্য সম্পন্ন করব। এই অবের মাধ্যমে কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস স্থাপন করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ ও মেজারিং ইন্সট্রুমেন্টের সাহায্যে মেজারিং করার দক্ষতা অর্জন করব। জবটি সম্পন্ন করার আগে প্রথমেই প্রয়োজনীয় তাত্ত্বিক বিষয়সমূহ জেনে নেই।
এই শিখনফল অর্জনের মাধ্যমে আমরা কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস এর কম্পোনেন্ট সমূহ, যন্ত্রপাতি ও মালামালের নাম জানব এবং রিমোট কন্ট্রোল অপারেসন সব কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস চালু করতে পারব।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস (ওয়াটার কুলার, ডি-হিউমিডিফায়ার, ডিসপ্লে কেইস ও বোতল কুলার ) স্থাপনের জন্য দক্ষ কারিগরের ঐ বিষয়ে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ব্যক্তি অবশ্যই দক্ষতার সাথে সুরক্ষা পোশাক, পাতি ও মালামাল নির্বাচন করবে। পরিখের সুরক্ষা পোশাক অ্যাপ্রন, পালস, হেলমেট/ সুরক্ষা টুপি, মাক্ষ ও হ্যান্ড গ্লাভস এবং মালামাল (সার্কিট ব্রেকার, কম্বাইন্ড সুইচ সকেট, তার, ম্যাগনেটিং কন্ডাক্টর, ইনসুলেশন টেপ) নির্বাচন করে সাথে নিতে হবে। টুলস বক্সে নিতে হবে হ্যান্ড পাওয়ার ছিল মেশিন, ওয়্যার স্ট্রিপার, এ্যালেন কি, নোজ প্লায়ার, কম্বিনেশন প্লায়ার কাটিং প্লায়ার, ফ্লাট স্ক্রু ড্রাইভার, স্টার স্ক্রু ড্রাইভার, নিয়ন টেস্টার, ভ্যাকুয়াম পাম্প, এ্যাডজাস্টেবল রেঞ্জ । এখানে বিবেচ্য বিষয় অপ্রয়োজনীয় টুল্স দিয়ে টুলস বক্স ভারি করা যাবেনা।
ভ্যাকুয়াম পাম্প (Vacuum Pamp)
সিস্টেমের বায়ু শুন্য করার জন্য ভ্যাকুয়াম পাম্প দরকার হয়। এই ক্ষেত্রে অবশ্যই বায়ুমণ্ডলীয় চাপ সমন্ধে ভালো ধারণা থাকা দরকার। বায়ুমণ্ডলীয় চাপ সাধারণত তিন প্রকার- অ্যাবসুলেট প্রেশার, অ্যাটমোসফেরিক প্রেশার, গেইল প্রেশার।
ভ্যাকুয়াম পাম্প দিরে, সিস্টেম থেকে আমরা অ্যাটমোসফেরিক প্রেশার শূন্য করি। বাবু শূন্য চাপমাপার যন্ত্রে থেকে ৩০ inHg, 0 থেকে ৭৬ cmHg এবং ০ থেকে ১০০Kpa মিটারের পায়ে দাগ কাটা থাকে। এখানে চাপের একক inHg ইঞ্চি অফ মারকারি, cmHg সেন্টিমিটার অফ মারকারি, Kpa কিলো প্যাসকেলে প্রকাশ করা হয় ।
ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর (Magnetic Contactor)
যে ডিভাইস চুম্বক বলয়ের মাধ্যমে এপ্লায়েন্সেস সমুহকে বৈদ্যুতিক সংযোগ প্রদান করা হয় তাই ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর। সাধারণত বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন তিন ফেজ বৈদ্যুতিক লাইনে ব্যবহার হয়। ম্যাগনেটিক কন্ট্যাক্টর এর মাধ্যমে সিস্টেম কে নিরাপদ ভাবে চালনা করা হয়। এর মাধ্যমে কম অ্যাম্পিয়ারের সুইচ ব্যবহার করে বৃহৎ আকৃতির কমার্শিয়াল ইউনিট পরিচালনা করা হয়।
ম্যাগনেটিক কন্ট্যাক্টার এর অংশ সমূহ নিম্নে দেয়া হল-
ইলেকট্রিক কন্ট্যাক্টরের প্রকারভেদ (Types of electric contactors)
বিভিন্ন প্রকার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা দিয়ে সিস্টেমের যন্ত্রপাতি পরিচালিত হয়। যেমন: এসি, ডিসি, সিঙ্গেল ফেজ, থ্রি ফেজ ইত্যাদি। বিদ্যুৎ ব্যবস্থার বিভিন্নতা, পরিচালনা, গোলের সংখ্যা ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে কন্ট্যাক্টরের প্রকারভেদ করা হয়। ক) গোলের দিক থেকে কন্ট্যাক্টর চার প্রকারঃ
খ) পরিচালনার দিক থেকে কন্ট্যাক্টর দুই প্রকার:
গ) ফেজের উপর ভিত্তি করে কন্ট্যাক্টর দুই প্রকার:
১.সিঙ্গেল ফেজে ব্যবহৃত কন্ট্যাক্টর।
২. থ্রি ফেজে ব্যবহৃত কন্ট্যাক্টর ।
ইলেকট্রিক কন্ট্যাক্টরের কার্যপ্রণালী
যে পদ্ধতিতে কন্ট্যাক্টর কার্যপোযোগি হয়ে সিষ্টেমের মোটর পরিচালনা করে তাকে ইলেকট্রিক কন্ট্যাক্টরের কার্যপ্রণালী বলে।
কন্ট্যাক্টরের অংশ সমূহ হল-
এই সিষ্টেম ওয়্যারলেস বা তারবিহীন হয়। এখানে একটি ডিভাইস দিয়ে বাইনারি ডাটা গ্রো করা হয়। অপর ডিভাইস রিসিভার দিয়ে রিসিভ করে প্রসেসরে পাঠায়। প্রসেসর ঐ ডাটা থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে রিলেতে সিগন্যাল পাঠায়, সিস্টেম কাংখিত কাজ করে।
আমরা সাধারণত IR সার্কিট ব্যবহার করে থাকি। ইনফ্রা রশ্মি কম দূরত্বের রিসিভারে ব্যবহৃত হয়। সাধারনত রিমোট থেকে রিসিভারের দূরত্ব ৩০ ফিট (১০০ meter) হয়। RF রেডিও রিমোট কন্ট্রোল সার্কিট এর ক্ষেত্রে রিমোট ও রিসিভারের মধ্যের দূরত্ব ১০০ ফিটে ফ্রিকোয়েন্সির আদান প্রদান করে।
এই শিখনফল অর্জনের মাধ্যমে আমরা কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস এর বৈদ্যুতিক ভোল্ট, কারেন্ট, ও বাতাসের টেম্পারেচার পরীক্ষা করা সম্পর্কে জানব।
ওয়াটার কুলার স্থাপনের জন্য প্লাম্বার, ইলেকট্রিক্যাল ও রেফ্রিজারেশন টেকনিশিয়া সমন্বয়ে স্থাপন করতে হয়। তাই এই সকল কাজের ভালো জ্ঞান থাকা দরকার। স্থাপনের আগে অবশ্যই নির্মাতা কর্তৃক ক্যাটালগ বা স্থাপন নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। ওয়াটার কুলারের স্থাপনে টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন এর উপর গুরুত্ব দিতে হবে।
কার্টুন বা কভার থেকে সিস্টেম বের করার পর ইনস্টলেশন গাইড দেখতে হবে। যাতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কোন ইন্সট্রাকশন বা তথ্য থাকলে তা ফলো করা যায়।
ওয়ালের সাথে ৭৩২ মিমি. উচ্চতার হেংগার ব্রাকেট স্থাপন করতে হবে এটিকে রয়েল বোল্ড দ্বারা শক্ত ভাবে দেয়ালের সাথে ভালো ভাবে আটকাতে হয়।
লাল চিহ্ন এ্যাডজাস্টার দিয়ে চাপ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সাধারণত ৩৫ PSI চাপ থাকে। একে ওয়াটার স্টিম প্রেসার বলে।
ডি-হিউমিডিফায়ার স্থাপনের জন্য সুরক্ষা পোশাক, যন্ত্রপাতি ও মালামাল নির্বাচন করতে হয়, যাতে দূর্ঘটনা মুক্ত ভাবে কাজ করা যায়। ডি-হিউমিডিফায়ারে টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশন অনুসারে মালামাল নির্বাচন করতে হবে। স্থাপনে জন্য পাওয়ার সাপ্লাই ভোল্টেজ, ফেজ, ফ্রিকোয়েন্সি ও কারেন্ট ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ ভাবে নজর রাখবে এখানে ভোল্টেজ ২২০-২৪০ V; ফেজ ১ Ph; ফ্রিকোয়েন্সি ৫০ Hz; অপারেশন কারেন্ট ২.৮A
ডিসপ্লে কেসের টেকনিক্যাল স্পেসিফিকেশনে টেবিলে বিভিন্ন কেসের তাপমাত্রা দেওয়া আছে। এই টেবিলে বিভিন্ন ধরনের কেস যেমন মাংসের কেস ও অন্যান্য কেস দেয়া থাকে। কেসের দৈর্ঘ্য মিটারে, কুলিং ক্যাপাসিটি ওয়াট পার মিনিট, ইভাপোরেটর কুলিং ক্যাপাসিটি ওয়াট পার মিনিট, লাইটিং ওয়াট পার মিনিট, ডিফ্রস্ট ওয়াট পার মিনিট, এন্টি সুইটিং (Sweat) হিটার ওয়াট পার মিনিট, কেল টেম্পারেচার সেলসিয়াস।
Beverage শব্দের অর্থ কোমল পানিয় । উক্ত পানিয়কে সুপেয় তাপমাত্রায় আনতে যে হিমায়ন যা ব্যবহার করা হয় তাই বেভারেজ কুলার। এর মাধ্যমে পানি ও পানির দ্রব্যাদির তাপমাত্রা ৮০ থেকে ১২° পর্যন্ত রাখা হয়। আবাসিক রেফ্রিজারেটরের মত বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে বেভারেজ কুলারের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। কারণ এতে সকল প্রকার ঠাণ্ডা পানীয় দ্রব্য বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে সংরক্ষণ করা হয়। কোমল পানীয় সবাই পছন্দ করে এবং বর্তমানে একটি লাভজনক ব্যবসা। তাই বেভারেজ কুলারের প্রয়োজন দিন দিন বাড়ছে। তরল খাদ্য সামগ্রী ঠাণ্ডা ও স্বাদ যুক্ত অবস্থার সংরক্ষণের জন্য বেভারেজ কুলারের গুরুত্ব অনেক। বাণিজ্যিক রেফ্রিজারেটর বলতে ব্যবসার সুবিধার্থে গঠন ও সুদৃশ্য করা হয়। ভেতরে রাখা খাদ্য সামগ্রী আকর্ষণীয় রূপে সাজিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা থাকে। ছোট- বড় মুদির দোকান থেকে শুরু করে বৃহদাকার বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে ছোট বড় বিভিন্ন ডিজাইনের বেভারেজ কুলারের ব্যবহার করা হয়।
বেভারেজ ফুলারের অর্থ এবং উদ্দেশ্য -
বেভারেজ শব্দের অর্থ যে কোন পানীয়। যেমন- পানি, শরবত, জুস, সিরাপ, কোকা কোলা, ফান্টা, পেপসি, আরসি কোলা, সেভেন আপ, প্রাণ, প্রাণ কোলা, ইউরো কোলা ইত্যাদি। উক্ত পানীয় দ্রব্য সুপেয় তাপমাত্রায় শীতল রাখার জন্য ব্যবহৃত হিমায়িত ক্যাবিনেটকে বেভারেজ কুলার বলে। তবে আমাদের দেশে কোমল পানীয় কোম্পানী কর্তৃক নির্মাণ ও সরবরাহকৃত কোমল পানীয় কুলারকে বেভারেজ কুলার বলে। তবে আমাদের দেশে কোমল পানীয় কোম্পানী কর্তৃক নির্মাণ ও সরবারহকৃত কোমল পানীয় বোতল কুলারকে বেভারেজ কুলার বলে। সাধারণত বেভারেজ কুপারের তাপমাত্রা ৮° সে. হতে ১২° সে. পর্যন্ত রাখা হয়। নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ঠাণ্ডা পানি ও পানীয় দ্রব্য স্বাদে অতুলনীয় ও তৃপ্তিদায়ক। তাই বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ক্রেতাগণকে আকৃষ্ট করার জন্য কনফেকশনারী, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, রেস্টুরেন্ট চাইনিজ, রেস্টুরেন্ট, বার, হোটেল, ফাস্ট ফুট পোকা ইত্যাদির মধ্যে এর ব্যবহার ব্যাপক। এর ভেতরের খাদ্য সামগ্রীর প্রতি ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার উদ্দেশ্য তার দরজা স্বচ্ছ কাঁচের এবং এর গঠন সুন্দর ও আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। আবার স্টোরেজের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত বেভারেজ কুলার বাইরের সৌন্দর্য নিষ্প্রয়োজন, দরজা ও কাঁচের না হয়ে সলিড হলে ও চলে। বড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে স্প্লিট টাইপ বেভারেজ কুলার থাকে যার কন্ডেন্সিং ইউনিটটি ভবনের বাইরে থাকে এবং ইভাপোরেটরটি বেভারেজ কুলারের নিচে স্থাপন করা থাকে।
বেভারেজ কুলারের অংশসমূহের নাম-
1. Left Upper Hinge লেফ্ট আপার কবজা
2. Left Zone Control Panel লেফ্ট জোন কন্ট্রোল প্যানেল
3. Shelves সেল্ভস
4. Right Zone Control Panel রাইট জোন কন্ট্রোল প্যানেল
5. Right Upper Hinge রাইট আপার কবজা
6. Right Door রাইট ডোর
7. Right Door Handle রাইট ডোর হ্যান্ডেল
8. Right Lower Hinge রাইট লোয়ার কবজা
9. Adjustable Feet এ্যাডজাস্টেবল ফিট
10. Kick Plate কিক প্লেট
11. Door Seal ডোর সিল
12. Left Door Handle লেফ্ট ডোর হ্যান্ডেল
13. Left Door লেফ্ট ডোর
14. Charcoal Filters চারকোল ফিল্টার।
বেভারেজ কুলার স্থাপন
DISPLAY:
তাপমাত্রা এ্যাডজাষ্ট (Adjust Temperature)
১. ‘’SET / MUTE" বোতাম ৩ সেকেন্ড চেপে ধর যতক্ষণে না ST (st ) চিহ্ন আসে।
২. "UP" and "DOWN” আপ ও ডাউন বেতাম চেপে তাপমাত্রা এ্যাডজাষ্ট কর।
৩. (SET / MUTE) ৫ সেকেন্ড চাপলে পরিবর্তিত সেটিং ভ্যালু সংরক্ষণ করবে। এটি সয়ংক্রিয় ভাবে ডিসপ্লে কেসে দেখাবে।
ডাবল অ্যাডাপটার বা এক্সটেনশন কর্ড ব্যবহার করবে না
সাধারণত ওয়েন কুলারকেও বোতল কুলার বলে। পরিবেশনের সময় এর তাপমাত্রা রাখা হয় সাদা ওয়েন ৭°c থেকে ১৪°C, লাল ওয়েন ১০°C থেকে ১৯°c
বোতল কুলার স্থাপন কৌশল
এটি স্থাপনের জন্য বৈদ্যুতিক লাইন তৈরির প্রয়োজন হয়। বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে প্রয়োজন হয় সার্কিট ব্রেকার, কম্বাইন্ড সুইচ সকেট, ভার, ইনসুলেশন টেপ। এছাড়া ওয়েস্ট ওয়াটার বা নোংরা পানি বের করার জন্য একটি ট্রেন লাইন তৈরি করার প্রয়োজন হয়।
এই শিখন ফলে আমরা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার করণীয় কাজ গুলো জানতে পারব এবং পরিক্ষাকারক উপাদানগুলোর নাম চিত্র সহ জানতে পারব।
পারদর্শিতার মানদন্ড :
(ক)ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম:
খ) প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (টুলস, ইকুপমেন্ট ও মেশিন)
(গ) মালামাল (Raw Materials):
(ঘ) কাজের ধারা
ডি-হিউমিডিফায়ারের ক্ষেত্রে
১। নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশনের জন্য একটি ডি-হিউমিডিফায়ারের নিতে হবে
২। ডি-হিউমিডিফায়ারের পেছনের স্পেসিফিকেশন দেখ
৩। সাপ্লাই কর্ড সংযুক্ত কর এবং চালাও
৪। সাপ্লাই তারের সাথে ক্লিপ অন মিটার সংযুক্ত করো
৫। ইনফ্রা-রে ডিজিটাল থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা মাপ
ওয়াটার কুলার এর ক্ষেত্রে
১। নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশনের জন্য একটি ওয়াটার কুলার নাও
২। ওয়াটার কুলারের পেছনে স্পেসিফিকেশন দেখ
৩। সাপ্লাই কড সংযুক্ত কর এবং চালাও
৪। সাপ্লাই তারের সাথে ক্লিপ অন মিটার সংযুক্ত করো
৫। ইনফ্রা-রে ডিজিটাল থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা মাপ
বোতল কুলারের ক্ষেত্রে
১। নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশনের একটি বোতল কুলার নাও
২। বোতল কুলারের পেছনে স্পেসিফিকেশনের দেখ
৩। সাপ্লাই কর্ড সংযুক্ত কর এবং চালাও
৪। সাপ্লাই তারের সাথে ক্লিপ অন মিটার সংযুক্ত করো
৫। ইনফ্রা-রে ডিজিটাল থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা মাপ
ডিসপ্লে কেইস এর ক্ষেত্রে
১। নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশনের একটি ডিসপ্লে কেইস নিতে হবে
২। ডিসপ্লে কেসের ক্যাটালগ দেখ এবং নির্দিষ্ট কেসের তাপমাত্রা জান
৩ । ইনফ্রা-রে ডিজিটাল থার্মোমিটার দিয়ে তাপমাত্রা মাপ
কাজের সতর্কতাঃ
আত্ম প্রতিফলন
মেজারিং ইন্সট্রুমেন্টে এর সাহায্যে কমার্শিয়াল এ্যাপ্লাইন্স (ডি-হিউমিডিফায়ার, ওয়াটার কুলার, বোতল কুলার ও ডিসপ্লে কেস) পারফরমেন্স টেস্ট করার দক্ষতা অর্জিত হয়েছে /হয় নাই /আবার অনুশীলন করতে হবে।
পারদর্শিতার মানদন্ড
ক) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (PPE)
(খ) প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (টুলস্, ইকুইপমেন্টস ও মেশিন)
গ) প্রয়োজনীয় মালামাল (Raw Materials)
(গ) কাজের ধারা
১। মালামালের তালিকা অনুযায়ী প্রথমে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল সংগ্রহ করে
২। মালামালের তালিকা অনুযায়ী নিরাপত্তা সরঞ্জাম (PPE) সংগ্রহ ও পরিধান করো
৩। কোম্পানির ইন্সটলেশন ম্যানুয়াল সংগ্রহ করে গড়
৪। কভার খুলে ওয়াটার কুপারটি বের কর এবং কোন ধরণের স্পর্ট আছে কিনা অথবা ম্যানুয়াল অনুযায়ী কোন এক্সেসরিজ কম আছে কিনা দেখ
৫। স্থাপন করার আগে কুলারের কার্যকারীতা যাচাইয়ের জন্য ইউনিট চালিয়ে দেখ
৬। কুলার স্থাপনের স্থান নির্ধারণ কর, প্ররোজনে লেভেলিং করো
৭। বেজমেন্টের উপর কুলারটি স্থাপন করো
৮। কুলারের সাথে পানি সাপ্লাই লাইন যুক্ত করো
৯। কুলারে মেইন লাইন যুক্ত করে বাহিরের ড্রেইন পর্যন্ত পাইপ লাইন স্থাপন করো
১০। বিদ্যুৎ সংযোগ দাও
১১। ঠান্ডা এবং গরম পানির টেপ সুইচ চেপে ধরে পানির প্রবাহ দেখে নেও এবং ইন্টারনাল ট্যাংক ফ্লাস করো
১২। পানির লাইনে কোথাও কোন লিক আছে কিনা দেখ
১৩। অন্তত একঘণ্টা চালিয়ে পারফরমেন্স দেখ
১৪। কুলারের বাহিরের অংশ মুছে পরষ্কিার করো
১৫। যন্ত্রপাতি পরিষ্কার করে নির্দিষ্ট স্থানে রাখ
১৬। ওয়ার্কশপ পরিষ্কার করো
কাজের সতর্কতা
আত্মপ্রতিফলন
প্রেসার টাইপ ওয়াটার কুলার স্থপন করার দক্ষতা অর্জিত হয়েছে/হয় নাই/আবার অনুশীলন করতে হবে।
আরও দেখুন...